বঙ্গবন্ধু
"বঙ্গবন্ধু"
নামটা শুনলে যেন বুকের ভেতরটা প্রকম্পিত হয়।মনে পড়ে সেই সাত ই মার্চের ভাষণ "আমাদের কেউ দাবায় রাখতে পারবেনা। রক্ত যখন দিয়েছি তবে আরও দেবো, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ।
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।"
সত্যিই তো সেই বাংলার খোকা থেকে আজকের বঙ্গবন্ধু পুরোটা যেন ইতিহাস। যখন বাঙ্গালীদের ঘাড়ে অত্যাচার লাঞ্ছনা-বঞ্চনার পাহাড় জমা হয়েছিল ঠিক তখন গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় একটি স্বাধীনতা প্রিয় শিশুর জন্ম হয়। সকালের আকাশ দেখলে যেমন বোঝা যায় দিন টা কেমন যাবে ঠিক তেমনি বাংলার খোকাও ছোটবেলা থেকে ছিলেন দরদী দানশীল নেতৃত্বদানের অধিকারী।
ঘোর অন্ধকারের মাঝে যে উদিত হলো এক নতুন সূর্য।সে সূর্যের নাম শেখ মুজিব।তার রশ্মি যেন দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়লো। তাঁর কথা বলার ভঙ্গী, মানুষের প্রতি তার অসীম ভালোবাসা, ন্যায় পরায়নতা তাকে মানুষের খুব কাছে টেনে নিল।
নির্বোধ বাঙালি নতুন করে এক আস্থার মানুষ খুঁজে পেল যার নাম শেখ মুজিবুর রহমান।হাজারো ঝড়-ঝাপটার মাঝে তুমি রুখে দাঁড়িয়েছ।বাঙালির হৃদয়ে প্রেরণা দিয়েছো বারংবার। তুমি শুধু পূর্ব বাংলার নও তুমি গোটা বিশ্বের এক দীপ্তময় উদাহরণ। তুমি বুঝিয়েছ বাঙালিরাও প্রতিবাদ করতে পারে। তাদেরও বুকের মাঝে অদম্য শক্তি বসবাস।
তুমি বুঝিয়েছ মানুষকে কতটা ভালোবাসা যায়।
পুরো জীবনের বেশি ভাগ সময়ই কাটিয়েছ লোহার শিকল ঘেরা অন্ধকার কারাগারে। তবুও তুমি পিচপা হওনি। তুমি তখনো মাথা তুলে দাঁড়িয়েছ।
লক্ষকোটি মানুষ তোমার মতো করে স্বাধীনতার স্বপ্ন বুনেছিল।
এ বাংলার সাধারণ জনগন তোমায় নতুন করে পরিচয় দিল বঙ্গবন্ধু।রক্ত জোয়ার বইছে একাত্তরে তবুও বাঙালি মাথা নিচু করেনি।একজন আর দুজন নয়, ত্রিশ লক্ষ প্রাণের রক্তে উদিত হলো লাল সবুজের পতাকা।
সোনার বাংলাদেশ।স্বজনহারা দুঃখ ভুলেছিল সেদিন প্রতিটা আত্মীয়রা এ সদ্যজাত শিশু বাংলাদেশকে বুকে জড়িয়ে। নতুন করে পরিচয় হলো এ বাংলার।
তুমি এ বাংলার নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ে আবার ছুটে চললে।
সুখ ও সমৃদ্ধির একটা সোনার বাংলাদেশ উপহার দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দিলে।তারপর কেটে গেল অনেক দিন। এ বাংলার সাধারণ মানুষদের আবারো পার করতে হল একটি কালো অধ্যায়।
নির্লজ্জ বেহায়া কাকে বলে পরিচয় দিল এ বাংলার এক ধরনের কাপুরুষ জনগোষ্ঠী।
যে মানুষটা সারা জীবন এ দেশ এদেশের মানুষগুলোকে ভালোবেসে নিজের পুরো জীবনটা উৎসর্গ করলেন। সেই মানুষটাকে, সে মানুষটার পরিবারটাকে নিশংস ভাবে হত্যা করল বাংলার কিছু কাপুরুষেরা।
বাংলার আকাশ জুড়ে যেন নেমে আসলো অন্ধকার কালো ঝড়। স্বজনহারা মানুষগুলো একাত্তরের যুদ্ধের ত্রিশ লক্ষ মানুষের দুঃখ কষ্ট গুলো কে ভুলতে পারে কিন্তু উনিশশো পচাত্তরের পনেরো আগস্ট কে আজও ভুলতে পারিনি।
ভুলতে পারেনি ইতিহাসের এক মহানায়কের নিঃসংশ ভাবে হত্যা।হে বঙ্গবন্ধু তুমি বেচে এবাংলার প্রতিটা বালুকণায়,তুমি মিশে আছো বাংলার লাল সবুজের পতাকায়,তুমি মিশে বাংলায় প্রতিটা মানুষের হৃদয়ে।তোমার দর্শন, তোমার নেতৃত্বের হুংকার চিরটাকাল বেচে থাকবে বিশ্বের ইতিহাস জুড়ে।
নামটা শুনলে যেন বুকের ভেতরটা প্রকম্পিত হয়।মনে পড়ে সেই সাত ই মার্চের ভাষণ "আমাদের কেউ দাবায় রাখতে পারবেনা। রক্ত যখন দিয়েছি তবে আরও দেবো, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ।
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।"
সত্যিই তো সেই বাংলার খোকা থেকে আজকের বঙ্গবন্ধু পুরোটা যেন ইতিহাস। যখন বাঙ্গালীদের ঘাড়ে অত্যাচার লাঞ্ছনা-বঞ্চনার পাহাড় জমা হয়েছিল ঠিক তখন গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় একটি স্বাধীনতা প্রিয় শিশুর জন্ম হয়। সকালের আকাশ দেখলে যেমন বোঝা যায় দিন টা কেমন যাবে ঠিক তেমনি বাংলার খোকাও ছোটবেলা থেকে ছিলেন দরদী দানশীল নেতৃত্বদানের অধিকারী।
ঘোর অন্ধকারের মাঝে যে উদিত হলো এক নতুন সূর্য।সে সূর্যের নাম শেখ মুজিব।তার রশ্মি যেন দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়লো। তাঁর কথা বলার ভঙ্গী, মানুষের প্রতি তার অসীম ভালোবাসা, ন্যায় পরায়নতা তাকে মানুষের খুব কাছে টেনে নিল।
নির্বোধ বাঙালি নতুন করে এক আস্থার মানুষ খুঁজে পেল যার নাম শেখ মুজিবুর রহমান।হাজারো ঝড়-ঝাপটার মাঝে তুমি রুখে দাঁড়িয়েছ।বাঙালির হৃদয়ে প্রেরণা দিয়েছো বারংবার। তুমি শুধু পূর্ব বাংলার নও তুমি গোটা বিশ্বের এক দীপ্তময় উদাহরণ। তুমি বুঝিয়েছ বাঙালিরাও প্রতিবাদ করতে পারে। তাদেরও বুকের মাঝে অদম্য শক্তি বসবাস।
তুমি বুঝিয়েছ মানুষকে কতটা ভালোবাসা যায়।
পুরো জীবনের বেশি ভাগ সময়ই কাটিয়েছ লোহার শিকল ঘেরা অন্ধকার কারাগারে। তবুও তুমি পিচপা হওনি। তুমি তখনো মাথা তুলে দাঁড়িয়েছ।
লক্ষকোটি মানুষ তোমার মতো করে স্বাধীনতার স্বপ্ন বুনেছিল।
এ বাংলার সাধারণ জনগন তোমায় নতুন করে পরিচয় দিল বঙ্গবন্ধু।রক্ত জোয়ার বইছে একাত্তরে তবুও বাঙালি মাথা নিচু করেনি।একজন আর দুজন নয়, ত্রিশ লক্ষ প্রাণের রক্তে উদিত হলো লাল সবুজের পতাকা।
সোনার বাংলাদেশ।স্বজনহারা দুঃখ ভুলেছিল সেদিন প্রতিটা আত্মীয়রা এ সদ্যজাত শিশু বাংলাদেশকে বুকে জড়িয়ে। নতুন করে পরিচয় হলো এ বাংলার।
তুমি এ বাংলার নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ে আবার ছুটে চললে।
সুখ ও সমৃদ্ধির একটা সোনার বাংলাদেশ উপহার দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দিলে।তারপর কেটে গেল অনেক দিন। এ বাংলার সাধারণ মানুষদের আবারো পার করতে হল একটি কালো অধ্যায়।
নির্লজ্জ বেহায়া কাকে বলে পরিচয় দিল এ বাংলার এক ধরনের কাপুরুষ জনগোষ্ঠী।
যে মানুষটা সারা জীবন এ দেশ এদেশের মানুষগুলোকে ভালোবেসে নিজের পুরো জীবনটা উৎসর্গ করলেন। সেই মানুষটাকে, সে মানুষটার পরিবারটাকে নিশংস ভাবে হত্যা করল বাংলার কিছু কাপুরুষেরা।
বাংলার আকাশ জুড়ে যেন নেমে আসলো অন্ধকার কালো ঝড়। স্বজনহারা মানুষগুলো একাত্তরের যুদ্ধের ত্রিশ লক্ষ মানুষের দুঃখ কষ্ট গুলো কে ভুলতে পারে কিন্তু উনিশশো পচাত্তরের পনেরো আগস্ট কে আজও ভুলতে পারিনি।
ভুলতে পারেনি ইতিহাসের এক মহানায়কের নিঃসংশ ভাবে হত্যা।হে বঙ্গবন্ধু তুমি বেচে এবাংলার প্রতিটা বালুকণায়,তুমি মিশে আছো বাংলার লাল সবুজের পতাকায়,তুমি মিশে বাংলায় প্রতিটা মানুষের হৃদয়ে।তোমার দর্শন, তোমার নেতৃত্বের হুংকার চিরটাকাল বেচে থাকবে বিশ্বের ইতিহাস জুড়ে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাসরীন আক্তার রুবি ১৩/০৫/২০১৯লেখাটি পড়ে অনেক তথ্য জানলাম।ধন্যবাদ লেখককে।
-
রিজওয়ান অনুভব ১৬/০৪/২০১৯বঙ্গবন্ধু আমাদের গৌরব..দলমত নির্বিশেষে সকলের শ্রদ্ধার পাত্র...
-
পি পি আলী আকবর ৩১/০৩/২০১৯ভালো লিখেছেন
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৯/০৩/২০১৯ভালো লাগলো।