দ্বীপের রাণী ভোলা
তোমার প্রেমেই আমাদের সবটুকু আত্মবিশ্বাস
ওহে বাংলার দ্বীপের রাণী! ভাবতে পারি না এতটা পূর্ণপাত্র তুমি
চিন্তার উদ্দেশ্য আজ উন্মুক্ত মাতাল এ সম্ভাবনার
জলবেষ্ঠিত করিডোরে আমাদের স্বপ্ন ও আকাংখা
সবুজের সমারোহে দয়িত হয় এক রূপালী পদচারণা
তোমার নন্দন ছায়াচিত্র আমাকে স্তম্ভিত করে
আমি নিজকে ভুলে যাই ভ্রমণ করাই ঘুমিয়ে থাকার মানুষের আত্মা
গতিয়ে তোমার হাতে প্রকাশিত হোক ধর্মের বিশ্বাস
এ বিশ্বাসে এনে দেবে তরবারির তীক্ষ্ণ ক্ষুরধার
ভূমিগ্রস্থ সৌন্দর্য স্বরূপ এ দরজা প্রান্তে
কবি উপস্থিত। সম্মান জানাতে সমবেত জনতা সকল
এই স্বীকৃতির পর পরিপূর্ণ প্রকাশের পর্দা তুলে দিল বিশ্বদ্বার
ততক্ষণে কেন কুড়িয়ে পাব না দীপ্তময় জ্বলজ্বলে গৌরব?
জানি আলো সব সময় দীপ্তি ছড়ায়....দিন-রাত্রি তার পরিচয়
আমরা তুলে নেব সালোক-সংশ্লেষ, সিলিকন উদার নিশ্বাস
ইতোমধ্যে আমরা বদলিয়েছি আমাদের মননশীলতা
ওয়াচ টাওয়ারের চূড়ায় দেখবো ভবিতব্য নতুন সকাল
সত্যের উচ্ছাস প্রকাশের দৃষ্টিদ্বয় খুলে দেবে
পবিত্র আত্মারা ছুটে বেড়াবে অলংঘণীয় আকাশময়
তখন হয়তো একজন কবির কাব্যে উঠে আসবে বিচিত্র জিজ্ঞাসা
ভবিষ্যত বংশদরদের স্পষ্ট হবে কতটা সঠিক
তারা হেঁটে যাবে প্রকৃতির দ্বীপে প্রেমের নৌকায়।
আমার পছন্দ অপছন্দ তার ইচ্ছার রংধনু
শিতল বাতাসে পরশ বুলাবে.. জানান দেবে এ নারকেল দ্বীপের হাসি কান্না ভরা ইতিহাস
আমরা পাখির ডানায় উড়ে বেড়াবো তখন অসীম সীমায়
প্রেমের সুধার মতো আমাদের প্রকৃতির খনিজ অপার দান
সৌন্দর্য মন্ডিত স্বর্গ দৃশ্যে ফুটে উঠছে লিলি ও গোলাপ
যথার্থই নাম সংকির্তন। এ ভোলাবাসীর দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন
আমাদের সম্পদ প্রচুর। এ সম্পদই আমাদেরকে করেছে আলোকময়
আমরা তোমাদের আহ্বান জানাই এখানে এসো... দেখে যাও
চল না হারিয়ে যাই সবুজ খচিত তারকা বাগানে
বায়নোকুলারে কতটুকুই বা পরিতৃপ্তি পাওয়া যায়?
ভালবাসার সুধায় যখন মাতাল তখন স্বর্গে যেতে দ্বিধা কেন?
সম্মান জানাও নারকেল সুপারি বেষ্ঠিত পদ্মভূমির
সাগরের মোহনায় সৌভাগ্য ইলিশ রাজ্য
দেখ বাতাসের কেমন পবিত্র আলোড়ন
হীরক খন্ডের মতো ঝকমক বালিকণা বৃষ্টিপাত
মুর্হুতেই ভরে ওঠে সূর্যালোক... মুঠি ভরে সাগর ফেনায়।
ওহে বাংলার দ্বীপের রাণী! তোমার প্রবেশাদ্বার পাপড়িতে সাজানো হোক
পাখির পালক সত্য জানি... জ্বলবে চিরস্থায়ী আলো
এখানেই পর্যটক অবরূদ্ধ চিত্ত বিনীত নম্র ললিত বদন
তার স্বপ্নীক আত্মার খোড়াকে সমাপ্তি বার্তাবাহক সুরেলা কণ্ঠ
সুপ্রাচীন গতিয়ের মতো দৃষ্টিদ্বয় ব্যাপৃত বাঙ্গালী
প্রতিমুহুর্তে অবলোকন করবে দৃশ্যময় সবকটি হৃদয়
এ দ্বীপের নীরবতা ভাঙ্গবে.... ভাসবেই মহাসমুদ্রে সুবিশাল রাত্রিদিন।
ওহে বাংলার দ্বীপের রাণী! ভাবতে পারি না এতটা পূর্ণপাত্র তুমি
চিন্তার উদ্দেশ্য আজ উন্মুক্ত মাতাল এ সম্ভাবনার
জলবেষ্ঠিত করিডোরে আমাদের স্বপ্ন ও আকাংখা
সবুজের সমারোহে দয়িত হয় এক রূপালী পদচারণা
তোমার নন্দন ছায়াচিত্র আমাকে স্তম্ভিত করে
আমি নিজকে ভুলে যাই ভ্রমণ করাই ঘুমিয়ে থাকার মানুষের আত্মা
গতিয়ে তোমার হাতে প্রকাশিত হোক ধর্মের বিশ্বাস
এ বিশ্বাসে এনে দেবে তরবারির তীক্ষ্ণ ক্ষুরধার
ভূমিগ্রস্থ সৌন্দর্য স্বরূপ এ দরজা প্রান্তে
কবি উপস্থিত। সম্মান জানাতে সমবেত জনতা সকল
এই স্বীকৃতির পর পরিপূর্ণ প্রকাশের পর্দা তুলে দিল বিশ্বদ্বার
ততক্ষণে কেন কুড়িয়ে পাব না দীপ্তময় জ্বলজ্বলে গৌরব?
জানি আলো সব সময় দীপ্তি ছড়ায়....দিন-রাত্রি তার পরিচয়
আমরা তুলে নেব সালোক-সংশ্লেষ, সিলিকন উদার নিশ্বাস
ইতোমধ্যে আমরা বদলিয়েছি আমাদের মননশীলতা
ওয়াচ টাওয়ারের চূড়ায় দেখবো ভবিতব্য নতুন সকাল
সত্যের উচ্ছাস প্রকাশের দৃষ্টিদ্বয় খুলে দেবে
পবিত্র আত্মারা ছুটে বেড়াবে অলংঘণীয় আকাশময়
তখন হয়তো একজন কবির কাব্যে উঠে আসবে বিচিত্র জিজ্ঞাসা
ভবিষ্যত বংশদরদের স্পষ্ট হবে কতটা সঠিক
তারা হেঁটে যাবে প্রকৃতির দ্বীপে প্রেমের নৌকায়।
আমার পছন্দ অপছন্দ তার ইচ্ছার রংধনু
শিতল বাতাসে পরশ বুলাবে.. জানান দেবে এ নারকেল দ্বীপের হাসি কান্না ভরা ইতিহাস
আমরা পাখির ডানায় উড়ে বেড়াবো তখন অসীম সীমায়
প্রেমের সুধার মতো আমাদের প্রকৃতির খনিজ অপার দান
সৌন্দর্য মন্ডিত স্বর্গ দৃশ্যে ফুটে উঠছে লিলি ও গোলাপ
যথার্থই নাম সংকির্তন। এ ভোলাবাসীর দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন
আমাদের সম্পদ প্রচুর। এ সম্পদই আমাদেরকে করেছে আলোকময়
আমরা তোমাদের আহ্বান জানাই এখানে এসো... দেখে যাও
চল না হারিয়ে যাই সবুজ খচিত তারকা বাগানে
বায়নোকুলারে কতটুকুই বা পরিতৃপ্তি পাওয়া যায়?
ভালবাসার সুধায় যখন মাতাল তখন স্বর্গে যেতে দ্বিধা কেন?
সম্মান জানাও নারকেল সুপারি বেষ্ঠিত পদ্মভূমির
সাগরের মোহনায় সৌভাগ্য ইলিশ রাজ্য
দেখ বাতাসের কেমন পবিত্র আলোড়ন
হীরক খন্ডের মতো ঝকমক বালিকণা বৃষ্টিপাত
মুর্হুতেই ভরে ওঠে সূর্যালোক... মুঠি ভরে সাগর ফেনায়।
ওহে বাংলার দ্বীপের রাণী! তোমার প্রবেশাদ্বার পাপড়িতে সাজানো হোক
পাখির পালক সত্য জানি... জ্বলবে চিরস্থায়ী আলো
এখানেই পর্যটক অবরূদ্ধ চিত্ত বিনীত নম্র ললিত বদন
তার স্বপ্নীক আত্মার খোড়াকে সমাপ্তি বার্তাবাহক সুরেলা কণ্ঠ
সুপ্রাচীন গতিয়ের মতো দৃষ্টিদ্বয় ব্যাপৃত বাঙ্গালী
প্রতিমুহুর্তে অবলোকন করবে দৃশ্যময় সবকটি হৃদয়
এ দ্বীপের নীরবতা ভাঙ্গবে.... ভাসবেই মহাসমুদ্রে সুবিশাল রাত্রিদিন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ২১/০১/২০১৭খুব ভালো লাগল প্রিয় কবি শুভেচ্ছা রইল
-
Abheek ১৬/০১/২০১৭অসাধারণ!
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ১৬/০১/২০১৭বেশ কাব্যিকতা। শুভেচ্ছা।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৫/০১/২০১৭ভোলা দেখা হয়নি।