কর্মস্থলে শিক্ষিত কর্মচারী
একজন সুবিবেচক বিচারকে ওরা ঘৃণা করে
কর্মস্থলে শিক্ষিত কর্মচারী!
কি অপরাধ ছিল বিচারকের?
যে কর্মস্থল দিয়েছে সকলকে
অন্ন্যের সংস্থান।
সেই কর্ম-সংস্থলেই করতে চায়..
অনিয়ম ও অন্যায় উপায়ে অর্থ-উপার্জন!
দিতে চায় কর্মে ফাঁকি;
করতে চায় অনিয়ম,
মানতে চায় না প্রশাসনিক নিয়মের বালাই;
পরিচয়ে লেবাসধারী শিক্ষিত কর্মচারী।
মানব সম্পদ ও প্রশাসনের দায়িত্বে যে বিচারক
কি করে করবে অজ্ঞ শিক্ষিত
কর্মচারীর অনিয়মের বিচার?
ঐ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের
সমালোচনার দল যে ভারী!
সঠিক পথে চলতে বললে মানতে যে চায় না কভূ;
মানতে চায় না কোন লিখিত জবাব দিহিতা,
প্রশাসনিক ও মানব সম্পদ জ্ঞানের নেই যে প্রশিক্ষণ;
প্রশিক্ষণ প্রদান করলেও মানতে চায় না
কর্মী নিয়মের ও প্রশিক্ষণ জ্ঞানের আলো।।
ওরা না কি শিক্ষিত কর্মচারী!
সীমা লঙ্ঘন কারী কর্মচারীদের অত্যাচারে
প্রশাসন হয় যে দিশেহারা।
অন্যায় ও অপরাধের সীমায়
অপরাধীদের বিচার করলে,
তারা সংশোধন না হয়ে; হতে চায়..
নিজের মিথ্যাচার ও অন্ধ আত্নার
রিঁফুর তারিত অপরাধ চাপানোর জন্যে
পরবর্তিতে ভাল সাঁজার পাঁয়তারায়;
অন্য সব অপরাধীদের সহিত
সংঘ বদ্ধতায় প্রশাসনকে
করে তুলতে চায় নাস্তানাবুদ।
ওরা অপরাধী শিক্ষিত কর্মচারী!
অপরাধের শাসন করে;
রক্ষা করতে চাইলে
ওদের না, রোষা নলের স্বীকার;
পরবতীর্তে হতে হয় যে বিচারককে!
কে বলেছে ভাই..
আমরা হয়েছি সভ্য?
আজ আমরা সভ্য জাতি,
লাভ করেছি স্বাধীনতা
আমরা হয়েছি স্বাধীন?
আমরা চোঁখ থাকতে অন্ধ;
সমাজের চাক-চিক্কতার
বিভোরতায় আমরা শিক্ষিত কর্মচারী।
চিন্তায় মগ্ন হয়ে বিচারক কি করবে ভাবতে থাকে..
তাই তো রিফুর তারণায়
বড় হতে চায় শিক্ষিত কর্মচারী।
মানতে চায় না কোন শৃঙ্খলা
করতে চায় না কভু ভবিষ্যতের ভাবনা;
চায় শুধু উপস্থিত সুবিধা,
না করে পাপ-পূণ্যের..
শুধু চায় কিভাবে হওয়া যায় বড়;
পাওয়া যাবে যে সুবিধা!!
সুবিধা প্রাপ্তিতে বাংলা বাটি মারাতে হয় যে পঞ্চমূখ
সুবিধা পাওয়া শেষ হলেই কি আর..
পূনরায় চেষ্টায় ব্রত অপরের ক্ষতি করে।
আসলে কি কেহ হয়েছে বড়?
প্রকৃত পক্ষে সে কি বড়?
নিজেকে বড় করতেই হবে যে..
সে মগ্নতা ও বিভোরতায়!
নিরীহ, নিরোপরাধী বিচারকে
বিনা কারণে মিথ্যা ও বানোয়াট;
অপবাদ মূলক প্রতিবেদন তৈরী করে,
উক্ত প্রতিবেদন দেয় যে উপর মহলে।
সে জানে না যে উপর মহল জানে;
এই কাজ হতে পারে না অভিযুক্ত কারি হতে!
ভুল বা চুরি’র অপরাধে
নিজেকে না শুধরায়ে;
সংঘ বদ্ধ অপরাধীসহ;
কত রকমের ছল-চাতুরী ও অপমান অপদস্থতায়;
মারতে চায় যে প্রাণে,
প্রাণে না মারতে পেরে;
তিক্ততা সৃষ্টির পাঁয়তারায়রত..
প্রাণে মারলেই কি পূরণ হবে?
সংঘ বদ্ধের সফলতা!
জ্ঞান থাকতে অন্ধ করে এসেছো যে
তোমাদের ভবিষ্যৎ; করছো যে অন্ধকার,
আল্লাহ্ তোমাকে তো ক্ষমতা দেয়নি!
বিধাতা এই জগতে ক্ষমতা দিয়েছে
যাকে তুমি তাকে মারতে চাও প্রাণে;
করতে চাও অপমাণ!
সে তো কভূ করেনি তোমার অপরাধের বিরুদ্ধে ;
ক্ষমতার সদ ব্যবহার!
বিচারকের হাতে কক্ষমতা থাকে বলে
বিচারক মৌখিক ভাবে সংশোধনের করলে চেষ্টা।
যে করলো তোমায় উপকার;
তাকেই করেছ অপকার,
ক্ষমা করবে না আল্লাহ্ তোমাকে আর;
পর নিন্দা না করি, না করি কভু অপরাধ।
ভবিষৎ জীবনে থাকবো আমরা;
সকলের মাঝে পরিচয়ে
থাকবো আল্লাহর প্রিয় বান্দা হয়ে।
পরিশ্রম ও কর্ম-দক্ষতায়,
নিজেকে গড়ে তুলবো;
হবো একজন সু-কর্মচারী।
করবো না কখনও অন্যের ধন চুরি;
আমরা শিক্ষিত কর্মচারী।
তারিখ: ০৮/০৭/২০১৭ ইং।
-------
কর্মস্থলে শিক্ষিত কর্মচারী!
কি অপরাধ ছিল বিচারকের?
যে কর্মস্থল দিয়েছে সকলকে
অন্ন্যের সংস্থান।
সেই কর্ম-সংস্থলেই করতে চায়..
অনিয়ম ও অন্যায় উপায়ে অর্থ-উপার্জন!
দিতে চায় কর্মে ফাঁকি;
করতে চায় অনিয়ম,
মানতে চায় না প্রশাসনিক নিয়মের বালাই;
পরিচয়ে লেবাসধারী শিক্ষিত কর্মচারী।
মানব সম্পদ ও প্রশাসনের দায়িত্বে যে বিচারক
কি করে করবে অজ্ঞ শিক্ষিত
কর্মচারীর অনিয়মের বিচার?
ঐ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের
সমালোচনার দল যে ভারী!
সঠিক পথে চলতে বললে মানতে যে চায় না কভূ;
মানতে চায় না কোন লিখিত জবাব দিহিতা,
প্রশাসনিক ও মানব সম্পদ জ্ঞানের নেই যে প্রশিক্ষণ;
প্রশিক্ষণ প্রদান করলেও মানতে চায় না
কর্মী নিয়মের ও প্রশিক্ষণ জ্ঞানের আলো।।
ওরা না কি শিক্ষিত কর্মচারী!
সীমা লঙ্ঘন কারী কর্মচারীদের অত্যাচারে
প্রশাসন হয় যে দিশেহারা।
অন্যায় ও অপরাধের সীমায়
অপরাধীদের বিচার করলে,
তারা সংশোধন না হয়ে; হতে চায়..
নিজের মিথ্যাচার ও অন্ধ আত্নার
রিঁফুর তারিত অপরাধ চাপানোর জন্যে
পরবর্তিতে ভাল সাঁজার পাঁয়তারায়;
অন্য সব অপরাধীদের সহিত
সংঘ বদ্ধতায় প্রশাসনকে
করে তুলতে চায় নাস্তানাবুদ।
ওরা অপরাধী শিক্ষিত কর্মচারী!
অপরাধের শাসন করে;
রক্ষা করতে চাইলে
ওদের না, রোষা নলের স্বীকার;
পরবতীর্তে হতে হয় যে বিচারককে!
কে বলেছে ভাই..
আমরা হয়েছি সভ্য?
আজ আমরা সভ্য জাতি,
লাভ করেছি স্বাধীনতা
আমরা হয়েছি স্বাধীন?
আমরা চোঁখ থাকতে অন্ধ;
সমাজের চাক-চিক্কতার
বিভোরতায় আমরা শিক্ষিত কর্মচারী।
চিন্তায় মগ্ন হয়ে বিচারক কি করবে ভাবতে থাকে..
তাই তো রিফুর তারণায়
বড় হতে চায় শিক্ষিত কর্মচারী।
মানতে চায় না কোন শৃঙ্খলা
করতে চায় না কভু ভবিষ্যতের ভাবনা;
চায় শুধু উপস্থিত সুবিধা,
না করে পাপ-পূণ্যের..
শুধু চায় কিভাবে হওয়া যায় বড়;
পাওয়া যাবে যে সুবিধা!!
সুবিধা প্রাপ্তিতে বাংলা বাটি মারাতে হয় যে পঞ্চমূখ
সুবিধা পাওয়া শেষ হলেই কি আর..
পূনরায় চেষ্টায় ব্রত অপরের ক্ষতি করে।
আসলে কি কেহ হয়েছে বড়?
প্রকৃত পক্ষে সে কি বড়?
নিজেকে বড় করতেই হবে যে..
সে মগ্নতা ও বিভোরতায়!
নিরীহ, নিরোপরাধী বিচারকে
বিনা কারণে মিথ্যা ও বানোয়াট;
অপবাদ মূলক প্রতিবেদন তৈরী করে,
উক্ত প্রতিবেদন দেয় যে উপর মহলে।
সে জানে না যে উপর মহল জানে;
এই কাজ হতে পারে না অভিযুক্ত কারি হতে!
ভুল বা চুরি’র অপরাধে
নিজেকে না শুধরায়ে;
সংঘ বদ্ধ অপরাধীসহ;
কত রকমের ছল-চাতুরী ও অপমান অপদস্থতায়;
মারতে চায় যে প্রাণে,
প্রাণে না মারতে পেরে;
তিক্ততা সৃষ্টির পাঁয়তারায়রত..
প্রাণে মারলেই কি পূরণ হবে?
সংঘ বদ্ধের সফলতা!
জ্ঞান থাকতে অন্ধ করে এসেছো যে
তোমাদের ভবিষ্যৎ; করছো যে অন্ধকার,
আল্লাহ্ তোমাকে তো ক্ষমতা দেয়নি!
বিধাতা এই জগতে ক্ষমতা দিয়েছে
যাকে তুমি তাকে মারতে চাও প্রাণে;
করতে চাও অপমাণ!
সে তো কভূ করেনি তোমার অপরাধের বিরুদ্ধে ;
ক্ষমতার সদ ব্যবহার!
বিচারকের হাতে কক্ষমতা থাকে বলে
বিচারক মৌখিক ভাবে সংশোধনের করলে চেষ্টা।
যে করলো তোমায় উপকার;
তাকেই করেছ অপকার,
ক্ষমা করবে না আল্লাহ্ তোমাকে আর;
পর নিন্দা না করি, না করি কভু অপরাধ।
ভবিষৎ জীবনে থাকবো আমরা;
সকলের মাঝে পরিচয়ে
থাকবো আল্লাহর প্রিয় বান্দা হয়ে।
পরিশ্রম ও কর্ম-দক্ষতায়,
নিজেকে গড়ে তুলবো;
হবো একজন সু-কর্মচারী।
করবো না কখনও অন্যের ধন চুরি;
আমরা শিক্ষিত কর্মচারী।
তারিখ: ০৮/০৭/২০১৭ ইং।
-------
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।