ধর্ষন
যাবত্ জীবন মানে কিন্তু সারা জীবন নয়। ফৌজদারি দন্ডবিধিতে যদি কাউকে যাবত্ জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় তার মানে এই নয় যে তাকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কারাগারে থাকতে হবে। বরং একটি নির্দিষ্ট সময় পর সে মুক্তি পেয়ে যাবে।
পূর্বে ধর্ষনের সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল মৃত্যুদন্ড যাকে কমিয়ে আনা হয়েছে যাবত্ জীবন কারাদন্ডে। মিরপুরে পঞ্চম শ্রেনীর এক ছাত্রী হত্যার দায়ে শিক্ষককে যাবত্ জীবন কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। এটা তার জন্য উপযুক্ত নয় তারপরও আশার বিষয় শাস্তি তো হয়েছে।
কিন্তু আমরা বার বার অপরাধীকে সুযোগ করে দিচ্ছি অপরাধ করার জন্য। অপরাধ কে অপরাধ না বলে বলছি দুষ্টামি। আবার অপরাধ প্রমান হলেও গড়িমসি করছি শাস্তি দিতে। ভিকেরুনন নেসা স্কুলের শিক্ষক পরিমলকে যদি আমরা দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে পারতাম তবে মিরপুরের এই শিক্ষক সাহস করত না।
আইনি জটিলতায় বারবার নিস্তার পেয়ে যায় অপরাধীরা আর আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতায় বার বার বেড়ে যাচ্ছে যৌন নিপিড়নের মতো অপরাধ।
কিন্তু আমরা এমনটা চাইনা, চাইনা আমার আর কোন বোন ধর্ষিত হোক। এজন্য প্রচলিত আইন ব্যবস্হার বাহিরে যদি ট্রাইবুল গঠন করে বিচার করা যায় তবে তা অনেকটা ফলপ্রসূ হবে। আর বিচার কার্য চার দেয়ালের ভিতর হলেও শাস্তি প্রদানের ব্যবস্হা করা উচিত হবে জনসম্মুখে পুরো মিডিয়ার সামনে। যাতে একজনের অপরাধের শাস্তি দেখে অপর অপরাধী ভীত হয়।
বিশেষ দ্রষ্টাব্দ্য
ধর্ষনের বিচারে আমি ইসলামিক আইনের থেকে উত্তম কোন আইন দেখিনা
পূর্বে ধর্ষনের সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল মৃত্যুদন্ড যাকে কমিয়ে আনা হয়েছে যাবত্ জীবন কারাদন্ডে। মিরপুরে পঞ্চম শ্রেনীর এক ছাত্রী হত্যার দায়ে শিক্ষককে যাবত্ জীবন কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। এটা তার জন্য উপযুক্ত নয় তারপরও আশার বিষয় শাস্তি তো হয়েছে।
কিন্তু আমরা বার বার অপরাধীকে সুযোগ করে দিচ্ছি অপরাধ করার জন্য। অপরাধ কে অপরাধ না বলে বলছি দুষ্টামি। আবার অপরাধ প্রমান হলেও গড়িমসি করছি শাস্তি দিতে। ভিকেরুনন নেসা স্কুলের শিক্ষক পরিমলকে যদি আমরা দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে পারতাম তবে মিরপুরের এই শিক্ষক সাহস করত না।
আইনি জটিলতায় বারবার নিস্তার পেয়ে যায় অপরাধীরা আর আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতায় বার বার বেড়ে যাচ্ছে যৌন নিপিড়নের মতো অপরাধ।
কিন্তু আমরা এমনটা চাইনা, চাইনা আমার আর কোন বোন ধর্ষিত হোক। এজন্য প্রচলিত আইন ব্যবস্হার বাহিরে যদি ট্রাইবুল গঠন করে বিচার করা যায় তবে তা অনেকটা ফলপ্রসূ হবে। আর বিচার কার্য চার দেয়ালের ভিতর হলেও শাস্তি প্রদানের ব্যবস্হা করা উচিত হবে জনসম্মুখে পুরো মিডিয়ার সামনে। যাতে একজনের অপরাধের শাস্তি দেখে অপর অপরাধী ভীত হয়।
বিশেষ দ্রষ্টাব্দ্য
ধর্ষনের বিচারে আমি ইসলামিক আইনের থেকে উত্তম কোন আইন দেখিনা
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শান্তনু ব্যানার্জ্জী ০৮/০৭/২০১৫
-
আর. কে. (র্নিবাক আমি) ০৩/০৭/২০১৫হুমমমম....
তবে তা তো হবার নয় ।। -
জে এস সাব্বির ২১/০৬/২০১৫জাহিদুল ভাই ,শুধু ধর্ষণের বিচারে নয় সকল অপরাধের বিচারে ইসলামি আইনের চেয়ে উত্তম আর হতে পারে না ।
-
T s J ১০/০৬/২০১৫হ্যাঁ
-
মোবারক হোসেন ০৮/০৬/২০১৫আইন সব সময় মানুষকে সুরক্ষা দিতে পারেনা।চাই
আত্ন সচেনতা। এখানে যতদিন না আমি,তুমি, সে মিলে
আমরা হব। ধন্যবাদ
আমার মনে হয় এতে সামাজিক শুদ্ধির খুব প্রয়োজন।
আসুন আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শেখাই নারীর সম্মান করা। আর তা শুরু করতে হবে আমাদের বাড়ি থেকেই। আমরা আমাদের ছেলেদের শেখাই, নারীর অসম্মানএর থেকে বড় পাপ আর কিছু নেই এই জগতে, আর কোনও ধর্মই তা অনুমোদন করে না, এভাবেই এক নতুন দিনের ভোর হবে আশা করি।