বিয়ে এবং ০২
আমার লেখা ‘বিয়ে এবং...’ শিরোনামে পুরনো নোটটিতে আমি বলেছিলাম যে ‘বিয়ে’ জিনিসটা যে কি তা বুঝতে সুন্দর একটি মনের দরকার, হুম ঠিক তাই। আপনার একটি সুন্দর মন আছে? তবে চলুন আরও গভীরে যাই।
না, বউ নিয়ে এখনি বলছি না। সাথী কিংবা সঙ্গী দিয়ে শুরু করা যাক। বাল্য, শৈশব, কৈশোর পেরিয়ে এক সময় যৌবন আসে । বাল্যকালে বা শৈশবে অনেকের অনেকই সঙ্গি-সাথি থাকে। তারা হয়ত নিছক বন্ধু কিংবা খেলার সাথী। সময় অতিবাহিত হবার সাথে সাথে তাদের কেউ কেউ হয়ত হয়ে উঠে স্পেশাল বা বিশেষ কেউ। না এ প্রেমী নয়। এ যেন অন্য কেউ। অন্তরঙ্গ বন্ধু বললেই যেন সঠিক মানায়। এই অন্তরঙ্গতা বাল্যকাল ছাড়াও যে কোন বয়সেই গড়ে উঠতে পারে। গড়ে উঠাই যেন স্বাভাবিক ঘটনা, কেননা মানব মন একাকীত্ব পছন্দ করে না।
বন্ধু, অন্তরঙ্গ বন্ধু; তা নাহয় এতক্ষণে পাওয়া হয়েই গেছে। একাকীত্ব না হয় দূর হয়েই গেল কিন্তু কতটা? ঐ অন্তরঙ্গ বন্ধু কতক্ষণই বা থাকবে সাথী হয়ে। সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা, রাত, রাস্তাঘাট, নাস্তা, লাঞ্চ, বিছানার খাট সবখানেই কি মন জুরে রবে সে। না, থাকার কথা নয়। যদি থাকে তবে সে কেবলি বন্ধু নয়। সে হল প্রেমী। খেয়ালে, হেয়ালে, অকালে, বিকেলে, সকালে কেবল প্রেমীকেই নিয়েই ভাবা যায়। কিন্তু সে বেশিটাই থাকে ভাবনার অন্তরালে। বাস্তবতায় তার উপস্থিতি (ভুমিকা) খুবই কম। তেমনি জোরটাও থাকে কম। আবদারটা থাকে বেশী। আহ্লাদটা কিছুটা যেন মেকি। সুখটাও সেখানে যেন আধা। কেবলি মনের উপলব্ধি মাত্র। প্রেমী হতে পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সুখ কেবল লম্পটেই পেতে পারে।
অবশেষে গন্তব্যে যেন এসেই গেলাম। বিয়ে। এর ওপিঠ করলে হয় স্বামী কিংবা স্ত্রী। আমি স্ত্রী ধরেই এগুব। আরও আদর করে ‘বউ’ ও বলতে পারি বলা যায় না। আহ, দেখুন আলোচনা শুরু করার আগেই ‘বউ’য়ের সাথে যেন ‘আদর’ এসে গেছে। বউ আর আদর যেন মানিক রতন জোর। বউ, এ এক বিচিত্র ব্যাক্তির নাম। সে একাধারে সাথী, সঙ্গী, বন্ধু, অন্তরঙ্গ বন্ধু এবং প্রেমী সবই হতে পারে। মানুষের স্থাপন করা জাগতিক সম্পর্কের চূড়ান্ত স্তরের নাম বউ। যা মহাজাগতিক জীবনেও অটুট রবে। রবে আপনার সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা, রাত, রাস্তাঘাট, নাস্তা, লাঞ্চ, বিছানার খাট সব জুরে। রবে খেয়ালে, হেয়ালে, অকালে, বিকেলে, সকালে নাস্তার টেবিলেও। রবে ভাবনার অন্তরালে আর সমগ্র বাস্তব আপনিটার ভিতরেও। তার জোরটাও হবে বেশী, ভালবাসাটা বেশী বলেই বৈকি। আবদারটা হবে গভীর, সুন্দরবনের খাঁটি মধু মেশানো। আহ্লাদ, সেই আহ্লাদের বর্ণনা কি লিখে দেয়া যায়! সুখটাও সেখানে পরিপূর্ণ। কেবলি মনের উপলব্ধি নয়, পঞ্চ ইন্দ্রিয় পূর্ণ করে দেয়া সুখ। আর দিবে চোখের শীতলতা আপনার এক থোকা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।
আপনার একজন স্ত্রী আছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যাক্তিটি আপনিই। সুখি হতে জীবনে আর কি চাই আপনার?
না, বউ নিয়ে এখনি বলছি না। সাথী কিংবা সঙ্গী দিয়ে শুরু করা যাক। বাল্য, শৈশব, কৈশোর পেরিয়ে এক সময় যৌবন আসে । বাল্যকালে বা শৈশবে অনেকের অনেকই সঙ্গি-সাথি থাকে। তারা হয়ত নিছক বন্ধু কিংবা খেলার সাথী। সময় অতিবাহিত হবার সাথে সাথে তাদের কেউ কেউ হয়ত হয়ে উঠে স্পেশাল বা বিশেষ কেউ। না এ প্রেমী নয়। এ যেন অন্য কেউ। অন্তরঙ্গ বন্ধু বললেই যেন সঠিক মানায়। এই অন্তরঙ্গতা বাল্যকাল ছাড়াও যে কোন বয়সেই গড়ে উঠতে পারে। গড়ে উঠাই যেন স্বাভাবিক ঘটনা, কেননা মানব মন একাকীত্ব পছন্দ করে না।
বন্ধু, অন্তরঙ্গ বন্ধু; তা নাহয় এতক্ষণে পাওয়া হয়েই গেছে। একাকীত্ব না হয় দূর হয়েই গেল কিন্তু কতটা? ঐ অন্তরঙ্গ বন্ধু কতক্ষণই বা থাকবে সাথী হয়ে। সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা, রাত, রাস্তাঘাট, নাস্তা, লাঞ্চ, বিছানার খাট সবখানেই কি মন জুরে রবে সে। না, থাকার কথা নয়। যদি থাকে তবে সে কেবলি বন্ধু নয়। সে হল প্রেমী। খেয়ালে, হেয়ালে, অকালে, বিকেলে, সকালে কেবল প্রেমীকেই নিয়েই ভাবা যায়। কিন্তু সে বেশিটাই থাকে ভাবনার অন্তরালে। বাস্তবতায় তার উপস্থিতি (ভুমিকা) খুবই কম। তেমনি জোরটাও থাকে কম। আবদারটা থাকে বেশী। আহ্লাদটা কিছুটা যেন মেকি। সুখটাও সেখানে যেন আধা। কেবলি মনের উপলব্ধি মাত্র। প্রেমী হতে পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সুখ কেবল লম্পটেই পেতে পারে।
অবশেষে গন্তব্যে যেন এসেই গেলাম। বিয়ে। এর ওপিঠ করলে হয় স্বামী কিংবা স্ত্রী। আমি স্ত্রী ধরেই এগুব। আরও আদর করে ‘বউ’ ও বলতে পারি বলা যায় না। আহ, দেখুন আলোচনা শুরু করার আগেই ‘বউ’য়ের সাথে যেন ‘আদর’ এসে গেছে। বউ আর আদর যেন মানিক রতন জোর। বউ, এ এক বিচিত্র ব্যাক্তির নাম। সে একাধারে সাথী, সঙ্গী, বন্ধু, অন্তরঙ্গ বন্ধু এবং প্রেমী সবই হতে পারে। মানুষের স্থাপন করা জাগতিক সম্পর্কের চূড়ান্ত স্তরের নাম বউ। যা মহাজাগতিক জীবনেও অটুট রবে। রবে আপনার সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা, রাত, রাস্তাঘাট, নাস্তা, লাঞ্চ, বিছানার খাট সব জুরে। রবে খেয়ালে, হেয়ালে, অকালে, বিকেলে, সকালে নাস্তার টেবিলেও। রবে ভাবনার অন্তরালে আর সমগ্র বাস্তব আপনিটার ভিতরেও। তার জোরটাও হবে বেশী, ভালবাসাটা বেশী বলেই বৈকি। আবদারটা হবে গভীর, সুন্দরবনের খাঁটি মধু মেশানো। আহ্লাদ, সেই আহ্লাদের বর্ণনা কি লিখে দেয়া যায়! সুখটাও সেখানে পরিপূর্ণ। কেবলি মনের উপলব্ধি নয়, পঞ্চ ইন্দ্রিয় পূর্ণ করে দেয়া সুখ। আর দিবে চোখের শীতলতা আপনার এক থোকা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।
আপনার একজন স্ত্রী আছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যাক্তিটি আপনিই। সুখি হতে জীবনে আর কি চাই আপনার?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২৮/০২/২০২২সুন্দর শব্দ চয়নের চমৎকার লেখনী
-
শুভজিৎ বিশ্বাস ০৭/০১/২০২২সুন্দর শব্দের চমৎকার লিখন ......
-
জামাল উদ্দিন জীবন ৩০/১২/২০২১সুন্দর কথা।
-
ফয়জুল মহী ২৯/১২/২০২১সুচিন্তিত মনোভাব ফুটে উঠেছে লেখায় l