বিয়ে এবং
বিয়ে জিনিসটা বুঝতে হলে একটি সুন্দর মস্তিষ্কের দরকার, সাথে একটি সুন্দর মনেরও। বিয়ে কাউকে জোর করে না এক সাথেই থাকো, তবে একটি সামাজিক সম্পর্কের সূচনা করে, একটি বৈধতা দেয় এবং একটি পবিত্র বন্ধনের সৃষ্টি করে আর এর টানেই এঁকে অপরের সাথে বসবাস করে।।
দায়িত্বহীন ও কামুকদের দ্বারা কখনও সংসারী হওয়া সম্ভব নয়।। সম্ভব নয় খারাপ মনের মানুষের দ্বারাও।। একটা প্রশ্ন সবাই করে বিয়ের দ্বারা তো লোকে প্রথমে দেহে এবং পড়ে মনে প্রবেশ করে। যারা এ প্রশ্ন করে আসলে তারা হয়ত বিয়ের মহত্বই জানে না কেননা যখন একজোড়া নর নারী বিয়েতে সম্মত হয় তখন অনুল্লেখিত ভাবেই একে অন্যের কাছে নিজের উপর কিছু অধিকার প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ দিয়ে দেয়। তাই স্বামিরা স্ত্রীর উপর জোর করার অধিকার রাখেন এবং স্ত্রীরা স্বামীর সাথে তৃপ্ত (শারীরিক কিংবা মানসিক) না হলে তাঁর থেকে তালাকের মাধ্যমে আলাদাও হয়ে যেতে পারেন। তবে দায়িত্বশীল স্বামীরা কখনই স্ত্রীর উপর চাপ প্রয়োগ (কিংবা জোর) করে না এবং অনুরক্ত স্ত্রীরাও অনেক কিছুর সাথেই মানিয়ে নেয়। আর এভাবেই একটি সংসারে সুখের পরিবেশ বজায় থাকে।। আর সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।।
অনেকেই বলে থাকেন প্রেম (মনের সাথে মনের মিল) না হলে বিয়ে করে লাভ কি, তাই আগে প্রেম তারপর বিয়ে। কিন্তু কতটা বোকার মতো কথা হতে পারে এটা। একজন মানুষ যখন প্রেম করতে চায় তখন সে একজনকে নির্দিষ্ট করে এবং তাঁর সাথেই প্রেম করার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়, আসলে সে জানেও না যে প্রেম করা যায় না, প্রেম হয়ে যায়। আর প্রেম হয় পারস্পারিক যোগাযোগ, কথাবার্তা এবং পারস্পারিক সহানুভূতিতে। আমি জানি না বিয়ের চেয়ে অন্য কোন সম্পর্ক আছে কি না যা দ্বারা এর চেয়ে বেশী ঘনিষ্ঠ হওয়া যায়। তাছাড়া যারা প্রেমের পক্ষে তারাও কিন্তু প্রেম করার জন্য একজনকে নির্দিষ্ট করে, বিয়ের পরে স্ত্রী ও স্বামীও তো নির্দিষ্ট তবে স্বামী স্ত্রীর মাঝে প্রেম কেন হবে না! বরং এটাই হবে প্রকৃত প্রেম।।
সামাজিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ হতে বিয়েই নর-নারীর শারীরিক ও মানসিক সম্পর্ক স্থাপনের একমাত্র স্বীকৃত পন্থা। বিয়ের আগেও প্রেম হয়, বিয়ের পরেও হয়। তবে কেন স্বীকৃত পথ ব্যাতিরেকে অস্বীকৃত পথে ধাবিত হওয়া...!
২১ অক্টোবর, ২০১৪ ঈসায়ী।
দায়িত্বহীন ও কামুকদের দ্বারা কখনও সংসারী হওয়া সম্ভব নয়।। সম্ভব নয় খারাপ মনের মানুষের দ্বারাও।। একটা প্রশ্ন সবাই করে বিয়ের দ্বারা তো লোকে প্রথমে দেহে এবং পড়ে মনে প্রবেশ করে। যারা এ প্রশ্ন করে আসলে তারা হয়ত বিয়ের মহত্বই জানে না কেননা যখন একজোড়া নর নারী বিয়েতে সম্মত হয় তখন অনুল্লেখিত ভাবেই একে অন্যের কাছে নিজের উপর কিছু অধিকার প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ দিয়ে দেয়। তাই স্বামিরা স্ত্রীর উপর জোর করার অধিকার রাখেন এবং স্ত্রীরা স্বামীর সাথে তৃপ্ত (শারীরিক কিংবা মানসিক) না হলে তাঁর থেকে তালাকের মাধ্যমে আলাদাও হয়ে যেতে পারেন। তবে দায়িত্বশীল স্বামীরা কখনই স্ত্রীর উপর চাপ প্রয়োগ (কিংবা জোর) করে না এবং অনুরক্ত স্ত্রীরাও অনেক কিছুর সাথেই মানিয়ে নেয়। আর এভাবেই একটি সংসারে সুখের পরিবেশ বজায় থাকে।। আর সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।।
অনেকেই বলে থাকেন প্রেম (মনের সাথে মনের মিল) না হলে বিয়ে করে লাভ কি, তাই আগে প্রেম তারপর বিয়ে। কিন্তু কতটা বোকার মতো কথা হতে পারে এটা। একজন মানুষ যখন প্রেম করতে চায় তখন সে একজনকে নির্দিষ্ট করে এবং তাঁর সাথেই প্রেম করার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়, আসলে সে জানেও না যে প্রেম করা যায় না, প্রেম হয়ে যায়। আর প্রেম হয় পারস্পারিক যোগাযোগ, কথাবার্তা এবং পারস্পারিক সহানুভূতিতে। আমি জানি না বিয়ের চেয়ে অন্য কোন সম্পর্ক আছে কি না যা দ্বারা এর চেয়ে বেশী ঘনিষ্ঠ হওয়া যায়। তাছাড়া যারা প্রেমের পক্ষে তারাও কিন্তু প্রেম করার জন্য একজনকে নির্দিষ্ট করে, বিয়ের পরে স্ত্রী ও স্বামীও তো নির্দিষ্ট তবে স্বামী স্ত্রীর মাঝে প্রেম কেন হবে না! বরং এটাই হবে প্রকৃত প্রেম।।
সামাজিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ হতে বিয়েই নর-নারীর শারীরিক ও মানসিক সম্পর্ক স্থাপনের একমাত্র স্বীকৃত পন্থা। বিয়ের আগেও প্রেম হয়, বিয়ের পরেও হয়। তবে কেন স্বীকৃত পথ ব্যাতিরেকে অস্বীকৃত পথে ধাবিত হওয়া...!
২১ অক্টোবর, ২০১৪ ঈসায়ী।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ভাস্কর অনির্বাণ ২০/০৭/২০২১অসাধারন ব্যাখ্যা
-
ফয়জুল মহী ৩০/০৬/২০২১Good post