মেয়েরা লক্ষ্মী হয়
মেয়েরা লক্ষ্মী হয়
গ্রামের এক কোণে একটি ছোট্ট বাড়ি, যেখানে বাস করত গৃহস্থ পরিবারের কর্তা হরিপদ আর তার স্ত্রী শ্যামলী। শ্যামলীর কোল জুড়ে এল একটি ফুটফুটে মেয়ে, নাম রাখা হলো লক্ষ্মী। তার জন্মে শুধু পরিবারের নয়, পুরো গ্রামেই খুশির বন্যা বয়ে গেল। সবাই বলত, “মেয়েরা লক্ষ্মী হয়, আর এই মেয়ে তো সত্যিই লক্ষ্মী।” গ্রামের মহিলারা এসে লক্ষ্মীকে আশীর্বাদ করতেন এবং বলতেন, “লক্ষ্মী, তুই যেন আমাদের গ্রামের গর্ব হয়ে উঠিস।"
পক্ষান্তরে আমরা এ সমাজে এমন ও চিত্র দেখি যার উদাহরণ হল- একদিন গ্রামের স্কুলে নতুন একজন মেয়ে ভর্তি হলো। তার নাম ছিল রূপা। রূপার জন্মের সময় তার পরিবারের কেউ খুশি ছিল না, কারণ তারা ছেলেই চেয়েছিল। কিন্তু গ্রামের শিক্ষিকা শীলা ম্যাডাম রূপার পরিবারকে বোঝালেন, "মেয়েরা আসলে পরিবারের জন্য আশীর্বাদ। তারা ঘরকে আলোকিত করে তোলে।" ধীরে ধীরে রূপা তার প্রতিভা দিয়ে স্কুলে সবার প্রিয় হয়ে উঠল এবং তার পরিবারও বুঝতে পারল মেয়েদের গুরুত্ব। অতএব এর থেকে শিক্ষা পাওয়া যায় যে, ছেলে-মেয়ে উভয়েই সমান গুরুত্বের এই সমাজে। তাই "মেয়ে হলেও খুশি হওয়া উচিত, কারণ মেয়েরা ঘরের আশীর্বাদ বয়ে আনে।"
লক্ষ্মী ছোট থেকেই ছিল অত্যন্ত মানবিক ও সহৃদয়। সে গ্রামের সব বয়স্ক মানুষদের যত্ন নিত, বিশেষ করে বৃদ্ধা আশারানীকে। আশারানীর পুত্ররা তাকে ফেলে রেখে গিয়েছে, সে একাই থাকে। লক্ষ্মী প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে আশারানীর জন্য রান্না করত, তাকে স্নান করাত এবং তার ঘর পরিষ্কার করত। একদিন গ্রামের অন্য মেয়েরা লক্ষ্মীকে জিজ্ঞাসা করল, “তুই কেন এত কিছু করিস? এতে তোর নিজের সময় নষ্ট হয় না?” লক্ষ্মী উত্তর দিল, “মানুষের সেবা করা তো আমাদের ধর্ম। এতে সময় নষ্ট হয় না, বরং মনটা শান্তি পায়।”
একইভাবে গ্রামের রমেশ কাকা খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তার দেখাশোনার কেউ ছিল না। লক্ষ্মী তার স্কুলের কাজ শেষ করে প্রতিদিন রমেশ কাকার জন্য খাবার নিয়ে যেত এবং তার ওষুধপত্র সঠিক সময়ে খেতে দিত। লক্ষ্মীর এই মানবিকতা দেখে গ্রামের অন্যান্য শিশুরাও মানুষের সেবা করার অনুপ্রেরণা পেল। "মানবিকতা হলো সমাজের মঙ্গলসাধনের প্রধান উপায়।"
একদিন লক্ষ্মীর বাড়িতে এলেন কিছু দূর সম্পর্কের আত্মীয়। হঠাৎ আসায় বাড়িতে পর্যাপ্ত খাবার না থাকায় লক্ষ্মী নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে তৎক্ষণাৎ বাগানের সবজি ও ফল দিয়ে সুস্বাদু রান্না তৈরি করল। মেহমানরা খেয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন। “লক্ষ্মীর মতো মেয়ে সত্যিই বিরল। অতিথিরা লক্ষ্মীর আতিথেয়তায় এতটাই মুগ্ধ হলেন যে তারা বললেন, "তোমার মতো মেয়ে সত্যিই মা লক্ষ্মীর রূপ। যার ঘরে এমন মেয়ে থাকে, সেখানে অভাব কখনও প্রবেশ করতে পারে না।” লক্ষ্মীর আতিথেয়তার কথা গ্রামের সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ল। লক্ষ্মী জানত, "অতিথির সেবা করা মানে মানবতার সেবা করা।"
গ্রামের বার্ষিক মেলায় একদিন লক্ষ্মী তার বন্ধুদের সাথে মজা করছিল। হঠাৎই একটা চিৎকার শোনা গেল, “আমার টাকা চুরি হয়ে গেছে!” সবাই মেলার আনন্দে মত্ত ছিল, কেউ বুঝতে পারছিল না কীভাবে এই ঘটনা ঘটল। লক্ষ্মী সবদিকে নজর রাখছিল। সে দেখল, একজন সন্দেহজনক লোক দ্রুত মেলা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। লক্ষ্মী সাহস করে লোকটিকে অনুসরণ করল এবং চোরকে ধরে ফেলে। গ্রামের প্রধান বললেন, “এই মেয়ের সাহসিকতা আমাদের সকলের জন্য অনুকরণীয়।”
মেলায় চুরি যাওয়ার ঘটনায় লক্ষ্মীর ন্যায়নীতির উদাহরণ গ্রামে এক নতুন পরিবর্তন নিয়ে এল। চুরি হওয়া টাকার মালিক লক্ষ্মীর বাবার কাছেও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং বললেন, "লক্ষ্মী ন্যায়নীতির মূর্ত প্রতীক। তার মতো সাহসী মেয়ে আমাদের সমাজে আরও প্রয়োজন। "ন্যায়নীতি ও সাহসিকতা সমাজের অপরিহার্য গুণ।"
লক্ষ্মী ছোটবেলা থেকেই মিতব্যয়ী ছিল। সে কখনও অপচয় করত না, এমনকি অল্প টাকাতেও কিভাবে পরিবারের চাহিদা পূরণ করা যায় তা সে ভালো জানত। লক্ষ্মী তার মা শ্যামলী থেকে শিখেছিল কীভাবে সংসার চালাতে হয়। গ্রামের মেয়েরা তার কাছে এসে শিখত কিভাবে কম খরচে সংসার চালানো যায়। একদিন গ্রামের সভায় মহিলারা বললেন, “লক্ষ্মীর কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু শিখেছি। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ।”
একদিন গ্রামের ছোট্ট বীথি লক্ষ্মীর কাছে এসে জানতে চাইল কিভাবে কম পয়সায় সংসার চালানো যায়। লক্ষ্মী বীথিকে শিখিয়ে দিল কিভাবে পুরনো কাপড় ব্যবহার করে নতুন জিনিস তৈরি করা যায় এবং কীভাবে সবজি বাগান থেকে তাজা সবজি পাওয়া যায়। বীথি লক্ষ্মীর শেখানো কৌশলগুলো নিজের বাড়িতে প্রয়োগ করে খুবই খুশি হলো। "মিতব্যয়ীতা জীবনের গুণমান বৃদ্ধি করে।"
লক্ষ্মী বড় হয়ে উঠল, তার ভালোবাসা ও মমতা পুরো গ্রামকে আরও সুন্দর করে তুলল। সে তার মায়ের কাছ থেকে শেখা সমস্ত গুণাবলী নিয়ে চলত এবং গ্রামের সবার সাথে ভালো ব্যবহার করত। তার মানবিকতা, অতিথিপরায়ণতা, ন্যায়নীতি, ও মিতব্যয়ী জীবনযাপন গ্রামে এক নতুন আলো নিয়ে আসল। সবাই বলত, “লক্ষ্মী আমাদের গ্রামের মা লক্ষ্মী। তার স্পর্শে আমাদের গ্রাম আলোকিত হয়েছে।”
লক্ষ্মীর বড় হওয়ার পর সে গ্রামের সব মেয়েদের সংগঠিত করে একটি সেলাই কেন্দ্র খুলল। সেখানে মেয়েরা সেলাই শিখে স্বনির্ভর হয়ে উঠল। লক্ষ্মী সবার কাছেই প্রিয় হয়ে উঠল এবং গ্রামের মহিলারা বলল, "লক্ষ্মী আমাদের মা লক্ষ্মীর মতোই আশীর্বাদ।" "অন্যের মঙ্গল চিন্তা ও সাহায্য করার মনোভাব সমাজকে উন্নত করে।"
লক্ষ্মীর জীবনের এই গল্পটি আমাদের শেখায় কীভাবে ভালোবাসা, মানবিকতা, ন্যায়নীতি এবং মিতব্যয়ীতা দিয়ে একজন মানুষ সমাজে আলোকিত হতে পারে। এমন একটি মেয়ে সত্যিই লক্ষ্মীর রূপ, যার স্পর্শে সমাজের প্রতিটি কোণ আলোকিত হয়। লক্ষ্মীর জীবনের কাহিনি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, মানবিকতা ও সততা দিয়ে আমরা সমাজকে আরও সুন্দর ও বাসযোগ্য করে তুলতে পারি।
তাং- ১১/০৭/২০২৪ ইং
গ্রামের এক কোণে একটি ছোট্ট বাড়ি, যেখানে বাস করত গৃহস্থ পরিবারের কর্তা হরিপদ আর তার স্ত্রী শ্যামলী। শ্যামলীর কোল জুড়ে এল একটি ফুটফুটে মেয়ে, নাম রাখা হলো লক্ষ্মী। তার জন্মে শুধু পরিবারের নয়, পুরো গ্রামেই খুশির বন্যা বয়ে গেল। সবাই বলত, “মেয়েরা লক্ষ্মী হয়, আর এই মেয়ে তো সত্যিই লক্ষ্মী।” গ্রামের মহিলারা এসে লক্ষ্মীকে আশীর্বাদ করতেন এবং বলতেন, “লক্ষ্মী, তুই যেন আমাদের গ্রামের গর্ব হয়ে উঠিস।"
পক্ষান্তরে আমরা এ সমাজে এমন ও চিত্র দেখি যার উদাহরণ হল- একদিন গ্রামের স্কুলে নতুন একজন মেয়ে ভর্তি হলো। তার নাম ছিল রূপা। রূপার জন্মের সময় তার পরিবারের কেউ খুশি ছিল না, কারণ তারা ছেলেই চেয়েছিল। কিন্তু গ্রামের শিক্ষিকা শীলা ম্যাডাম রূপার পরিবারকে বোঝালেন, "মেয়েরা আসলে পরিবারের জন্য আশীর্বাদ। তারা ঘরকে আলোকিত করে তোলে।" ধীরে ধীরে রূপা তার প্রতিভা দিয়ে স্কুলে সবার প্রিয় হয়ে উঠল এবং তার পরিবারও বুঝতে পারল মেয়েদের গুরুত্ব। অতএব এর থেকে শিক্ষা পাওয়া যায় যে, ছেলে-মেয়ে উভয়েই সমান গুরুত্বের এই সমাজে। তাই "মেয়ে হলেও খুশি হওয়া উচিত, কারণ মেয়েরা ঘরের আশীর্বাদ বয়ে আনে।"
লক্ষ্মী ছোট থেকেই ছিল অত্যন্ত মানবিক ও সহৃদয়। সে গ্রামের সব বয়স্ক মানুষদের যত্ন নিত, বিশেষ করে বৃদ্ধা আশারানীকে। আশারানীর পুত্ররা তাকে ফেলে রেখে গিয়েছে, সে একাই থাকে। লক্ষ্মী প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে আশারানীর জন্য রান্না করত, তাকে স্নান করাত এবং তার ঘর পরিষ্কার করত। একদিন গ্রামের অন্য মেয়েরা লক্ষ্মীকে জিজ্ঞাসা করল, “তুই কেন এত কিছু করিস? এতে তোর নিজের সময় নষ্ট হয় না?” লক্ষ্মী উত্তর দিল, “মানুষের সেবা করা তো আমাদের ধর্ম। এতে সময় নষ্ট হয় না, বরং মনটা শান্তি পায়।”
একইভাবে গ্রামের রমেশ কাকা খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তার দেখাশোনার কেউ ছিল না। লক্ষ্মী তার স্কুলের কাজ শেষ করে প্রতিদিন রমেশ কাকার জন্য খাবার নিয়ে যেত এবং তার ওষুধপত্র সঠিক সময়ে খেতে দিত। লক্ষ্মীর এই মানবিকতা দেখে গ্রামের অন্যান্য শিশুরাও মানুষের সেবা করার অনুপ্রেরণা পেল। "মানবিকতা হলো সমাজের মঙ্গলসাধনের প্রধান উপায়।"
একদিন লক্ষ্মীর বাড়িতে এলেন কিছু দূর সম্পর্কের আত্মীয়। হঠাৎ আসায় বাড়িতে পর্যাপ্ত খাবার না থাকায় লক্ষ্মী নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে তৎক্ষণাৎ বাগানের সবজি ও ফল দিয়ে সুস্বাদু রান্না তৈরি করল। মেহমানরা খেয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন। “লক্ষ্মীর মতো মেয়ে সত্যিই বিরল। অতিথিরা লক্ষ্মীর আতিথেয়তায় এতটাই মুগ্ধ হলেন যে তারা বললেন, "তোমার মতো মেয়ে সত্যিই মা লক্ষ্মীর রূপ। যার ঘরে এমন মেয়ে থাকে, সেখানে অভাব কখনও প্রবেশ করতে পারে না।” লক্ষ্মীর আতিথেয়তার কথা গ্রামের সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ল। লক্ষ্মী জানত, "অতিথির সেবা করা মানে মানবতার সেবা করা।"
গ্রামের বার্ষিক মেলায় একদিন লক্ষ্মী তার বন্ধুদের সাথে মজা করছিল। হঠাৎই একটা চিৎকার শোনা গেল, “আমার টাকা চুরি হয়ে গেছে!” সবাই মেলার আনন্দে মত্ত ছিল, কেউ বুঝতে পারছিল না কীভাবে এই ঘটনা ঘটল। লক্ষ্মী সবদিকে নজর রাখছিল। সে দেখল, একজন সন্দেহজনক লোক দ্রুত মেলা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। লক্ষ্মী সাহস করে লোকটিকে অনুসরণ করল এবং চোরকে ধরে ফেলে। গ্রামের প্রধান বললেন, “এই মেয়ের সাহসিকতা আমাদের সকলের জন্য অনুকরণীয়।”
মেলায় চুরি যাওয়ার ঘটনায় লক্ষ্মীর ন্যায়নীতির উদাহরণ গ্রামে এক নতুন পরিবর্তন নিয়ে এল। চুরি হওয়া টাকার মালিক লক্ষ্মীর বাবার কাছেও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং বললেন, "লক্ষ্মী ন্যায়নীতির মূর্ত প্রতীক। তার মতো সাহসী মেয়ে আমাদের সমাজে আরও প্রয়োজন। "ন্যায়নীতি ও সাহসিকতা সমাজের অপরিহার্য গুণ।"
লক্ষ্মী ছোটবেলা থেকেই মিতব্যয়ী ছিল। সে কখনও অপচয় করত না, এমনকি অল্প টাকাতেও কিভাবে পরিবারের চাহিদা পূরণ করা যায় তা সে ভালো জানত। লক্ষ্মী তার মা শ্যামলী থেকে শিখেছিল কীভাবে সংসার চালাতে হয়। গ্রামের মেয়েরা তার কাছে এসে শিখত কিভাবে কম খরচে সংসার চালানো যায়। একদিন গ্রামের সভায় মহিলারা বললেন, “লক্ষ্মীর কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু শিখেছি। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ।”
একদিন গ্রামের ছোট্ট বীথি লক্ষ্মীর কাছে এসে জানতে চাইল কিভাবে কম পয়সায় সংসার চালানো যায়। লক্ষ্মী বীথিকে শিখিয়ে দিল কিভাবে পুরনো কাপড় ব্যবহার করে নতুন জিনিস তৈরি করা যায় এবং কীভাবে সবজি বাগান থেকে তাজা সবজি পাওয়া যায়। বীথি লক্ষ্মীর শেখানো কৌশলগুলো নিজের বাড়িতে প্রয়োগ করে খুবই খুশি হলো। "মিতব্যয়ীতা জীবনের গুণমান বৃদ্ধি করে।"
লক্ষ্মী বড় হয়ে উঠল, তার ভালোবাসা ও মমতা পুরো গ্রামকে আরও সুন্দর করে তুলল। সে তার মায়ের কাছ থেকে শেখা সমস্ত গুণাবলী নিয়ে চলত এবং গ্রামের সবার সাথে ভালো ব্যবহার করত। তার মানবিকতা, অতিথিপরায়ণতা, ন্যায়নীতি, ও মিতব্যয়ী জীবনযাপন গ্রামে এক নতুন আলো নিয়ে আসল। সবাই বলত, “লক্ষ্মী আমাদের গ্রামের মা লক্ষ্মী। তার স্পর্শে আমাদের গ্রাম আলোকিত হয়েছে।”
লক্ষ্মীর বড় হওয়ার পর সে গ্রামের সব মেয়েদের সংগঠিত করে একটি সেলাই কেন্দ্র খুলল। সেখানে মেয়েরা সেলাই শিখে স্বনির্ভর হয়ে উঠল। লক্ষ্মী সবার কাছেই প্রিয় হয়ে উঠল এবং গ্রামের মহিলারা বলল, "লক্ষ্মী আমাদের মা লক্ষ্মীর মতোই আশীর্বাদ।" "অন্যের মঙ্গল চিন্তা ও সাহায্য করার মনোভাব সমাজকে উন্নত করে।"
লক্ষ্মীর জীবনের এই গল্পটি আমাদের শেখায় কীভাবে ভালোবাসা, মানবিকতা, ন্যায়নীতি এবং মিতব্যয়ীতা দিয়ে একজন মানুষ সমাজে আলোকিত হতে পারে। এমন একটি মেয়ে সত্যিই লক্ষ্মীর রূপ, যার স্পর্শে সমাজের প্রতিটি কোণ আলোকিত হয়। লক্ষ্মীর জীবনের কাহিনি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, মানবিকতা ও সততা দিয়ে আমরা সমাজকে আরও সুন্দর ও বাসযোগ্য করে তুলতে পারি।
তাং- ১১/০৭/২০২৪ ইং
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ২৯/০৯/২০২৪চমৎকার
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২৬/০৯/২০২৪নাইস পোস্ট
-
ফয়জুল মহী ২৬/০৯/২০২৪Really