অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ
মাকে বলেছিলাম আমি সবাই হবোনা, সবার মধ্যে আলাদা রবো; সময় এলে আমায় ছেড়ে দিও, অধিকারী আবদারে ধরে রেখোনা...যেদিন তোমার শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছি সেদিন থেকেই “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ” খেলাটা শিখে ফেলেছি। খেলাটা তো তুমিই আমাকে শিখিয়েছো, আমি মন দিয়ে মনোযোগ দিয়ে জীবনভর এই খেলাটাই খেলে যাবো।
মমতার আবদারে ক্ষয় হতে আমার ভীষণ ভয় এই নাও দাস্তানাটা তোমার মমতার হাতে পড়ে নাও, যাতে আমার শরীর ছুঁলেও তোমার মমতার স্পর্শচিহ্ন আমার শরীরে না পড়ে।
আমি তোমার “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ” হয়ে গেলাম...।
মা সেদিনই ছেড়ে দিলো, তেড়েফুঁড়ে এলোনা অধিকারের বাহানায়। আমার মা ভীষণ শক্ত মনের তাই রিক্ত মায়ায় কাতর হয়নি বলে আমি অবাক হইনি সেদিন।।
কিন্তু বাবা ছাড়লোনা। সুদাষলে সব হিসেব চায়। চাইবেই তো কেন ছাড়বে?
যখন আমি পাশবালিশ ছাড়া ঠিকমতো কাত হয়ে শুতে পারিনা তখন তো তিনিই পাশবালিশের অন্য পাশটা হয়ে থাকতেন, যাতে চিৎ হয়ে দম নিতে কষ্ট না হয়।
আমার সেসময়কার শ্বাসকষ্ট রোগটা তো বাবা জানতেনই...বাবার অপরপার্শ্বে মুখ ফিরিয়ে শুয়ে ঘুম অথবা নিদ্রা কি জানি জানিনা তো ওই সময়টায় কতোশতো সাপের আখড়ায় গিয়ে পড়তাম।
আর বড়ো সাপ, শিংওয়ালা, কালো সাপ কতোরকম অন্যরকম সাপ দুঃস্বপ্নে তাড়িয়ে বেড়াতো, আমি কেপে কেদে উঠেই বাবাকে খুজতাম।
বাবা পাশেই ছিলেন, থাকতেন, তাকে থাকতেই হতো।
কারন বাবা জানতেন এরপরই ভয়ে আমার জ্বর আসবে।
এই জ্বর আমার প্রতি রাতেই আসে, কিন্তু বাবা এই অসুখের কোন ওষুধ ডাক্তার বেঁচে আনতে পারেন নি।
অগত্যা ঔষধী অভয় দেয়ার জন্য তাকে পুরো রাত ঘুমহীন শাস্তি পেতে হতো শুধু আমার জন্য...।
আমি ফুপিয়ে ফুপিয়ে ঘুমে অথবা ঘোরে কেদে চলতাম আর বাবা বলেই চলতেন- ওগুলো তো স্বপ্নের সাপ ভয়ের কি আছে? আমি আছিনা?
সেই অভয় বানীতে আমার তপ্ত শরীর যখন লেপটে মিশে যেতো বাবার শরীরের সাথে, আমি তখন সেই ঘুমে ঘোরেই মন দিয়ে মনযোগ দিয়ে দেখতাম/দেখেছি আমি আর বাবা একটা শরীর আর একটা খেলা “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”...।।
সেই তখন থেকেই তো খেলাটা আমার ভীষণ প্রিয়! বাবাই তো শিখিয়েছেন কিন্তু সেই বাবাই এখন কেন খেলায় বাঁধ সাধছেন? হয়তো বাবা আলোতে নিজের ছায়াটা না দেখতে পেলে নিজেই ভয় পান আর তাকে অভয় দেয়ার ঔষধী ভাষা তিনি নিজেই হয়তো জানেন না ‘অবিচ্ছেদ্য’ বাবা ‘বিচ্ছেদে’ কেন ভয় পান, বাবা কি জানেন না এটা শুধুই একটা খেলা?
অপেক্ষাবার্তা সমষ্টিগত মানসিকতার সব বন্ধু তোমার জন্য। আমি জানি বার্তার ভাষাটা তুমি আলাদা করে বুঝে নিতে পারবে অন্যসব রুপক খেয়ালীর ভিড়ে।
একটা সময় আমাদের দেশে খুব লোডশেডিং হতো মনে আছে তো? সেইসময় হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে মানুষজন ওইটুকু অন্ধকারে হারিয়ে যাবে তলিয়ে যাবে ভেবে খুব তাড়াহুড়া শুরু করে দিতো আলো জ্বালানোর জন্য।
মোমবাতি, চার্জার, টর্চলাইট আলোর জন্য আরো কতো হন্যে ছোটা ব্যবস্থা...ঠিক এইরকম, এই লোডশেডিং-য়ের মতো করে আমাদের জীবনের বিদ্যুৎ-ও চলে গিয়েছিলো একদিন হঠাৎ অন্ধকার থেকে আরো ঘোর অন্ধকারে আমাদেরও তখন দিক্বিদিক অবস্থা তুমি জানোই তো, কিন্তু আলো জ্বালবোনা বলে একগুঁয়েমিতে তখনও আমি নির্বিকার।
কিন্তু তুমি কোত্থেকে খুজে পেতে মোম আর দেশলাই যোগার করে আমার হাতে তুলে দিলে। কারন তুমি জানতে আলোটা তুমি জ্বালালে আমি ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে ফেলবো, তারচেয়ে আমিই জ্বালাই তুমি চেয়েছো, বোকার মতো চেয়েছো।
তুমি জানতেই না আমি তখনও দেশলাই জ্বালাতে শিখিনি!
অনঅভ্যাসে আমি দেশলাই ঘষেই চললাম আর তুমি আলোর জন্য বসেই থাকলে, তখনও তুমি শরীরে মানুষে আমায় দেখোনি বলে বসেই থাকলে। একসময় অনেকসময় ধরে দেশলাইয়ের কাঠিতে যখন কোন বারুদ অবশিষ্ট নেই জ্বলে উঠবার মতো আর অন্ধকারে তুমি সেটা টের পেলেনা, ঠিক তখনই আমি মন দিয়ে মনোযোগ দিয়ে খেলার আয়োজনে নেমেছি দেশলাই ঘষে যাওয়ার ছুতোয়...খেলেছিও, তোমাকে অন্ধকারে রেখেই এখনো মানুষে শরীরে আমি তোমাতে অপরিচিত কিন্তু তবুও আমরা বন্ধু, এখনও আমরা “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”..
এবার হয়তো প্রিয়র জন্য। আমার প্রিয় “তুমি” অনেক রুপে, ভিড়ে, ঘিরে, সুরে, অনেক শরীরে, মননে...অনেক তুমিতে...
নিখাদ অলঙ্কার ভেবে গলায় চড়িয়েছিলে, আমার শরীর হাতে ছুঁয়ে, আমার ফ্যাঁকাসে ওষ্ঠে তোমার নিষ্পাপ ওষ্ঠচিহ্ন ফেলতে চেয়েছিলে। আমি সরে গেছি, দূরে গেছি, তুমি ভেবেছো আমি তোমায় ঘেন্না করেছি অথবা আমি তোমার কোন অপচয়...
কিন্তু আমি কিছুই ভাবিনি, করিনি আমি শুধু হতে চেয়েছি, খেলতে চেয়েছি “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”..এইতো শেষমেষ আমি পেরেছি
ভায়া এবার তোমার জন্য, ভাষাটাও তুমি বুঝবে আমি জানি, তোমায় আমি চিনি। আমি জানি এই লেখার এতোদূর পর্যন্ত হয়তো একমাত্র তুমিই আসবে পথসঙ্গী হতে। তাই তোমার জন্য বার্তা না রাখলে তোমাকে ঠকানো হতো। তোমার মরচে পড়ে পচে যাওয়া বৃত্তটা তুমি অনেক আগেই ভেঙ্গেছো কিন্তু আরেকটা বৃত্তে আটকে যাচ্ছো\গেছো\ঘুরছো\পুড়ছো\হয়তো অবুঝে মরছোও।
কি হচ্ছে, হচ্ছো তাতে স্পষ্টতা তুমিই বের করতে পারো, পারবে আমি জানি। ঘৃণা করবে না ভালবাসবে তার দায়ভার তোমার।
কিন্তু এই বৃত্ত তোমাকে বড়ো করতে পারবেনা বলে আমার মনে হয়, কারন হতে পারে এই বৃত্ত শুধু শুন্যতা থেকে অর্থহীন অলীক বোধে নির্বিষ।
অর্থহীন জীবন ছাড়া কিছু দিতে পারবে বলে তো মনে হয়না...। শুন্য পকেট থেকে দু একটা কাঁচা পয়সা বের করে যে তোমার হাতে তুলে দেবে সে সামর্থ্যই বা কই?
তোমাকে শুন্যতা ছেড়ে শুন্য মাড়িয়ে এগোতে হবে। মনে রেখো, তুমি দেখো তোমার সঙ্গী লাগবেনা, কারন খেলাটা সাঙ্গ হয়েছে, ঘটেছে “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”..আর বৃত্ত জুড়ে তুমি, তুমি ঘিরে বৃত্ত.........।।
মমতার আবদারে ক্ষয় হতে আমার ভীষণ ভয় এই নাও দাস্তানাটা তোমার মমতার হাতে পড়ে নাও, যাতে আমার শরীর ছুঁলেও তোমার মমতার স্পর্শচিহ্ন আমার শরীরে না পড়ে।
আমি তোমার “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ” হয়ে গেলাম...।
মা সেদিনই ছেড়ে দিলো, তেড়েফুঁড়ে এলোনা অধিকারের বাহানায়। আমার মা ভীষণ শক্ত মনের তাই রিক্ত মায়ায় কাতর হয়নি বলে আমি অবাক হইনি সেদিন।।
কিন্তু বাবা ছাড়লোনা। সুদাষলে সব হিসেব চায়। চাইবেই তো কেন ছাড়বে?
যখন আমি পাশবালিশ ছাড়া ঠিকমতো কাত হয়ে শুতে পারিনা তখন তো তিনিই পাশবালিশের অন্য পাশটা হয়ে থাকতেন, যাতে চিৎ হয়ে দম নিতে কষ্ট না হয়।
আমার সেসময়কার শ্বাসকষ্ট রোগটা তো বাবা জানতেনই...বাবার অপরপার্শ্বে মুখ ফিরিয়ে শুয়ে ঘুম অথবা নিদ্রা কি জানি জানিনা তো ওই সময়টায় কতোশতো সাপের আখড়ায় গিয়ে পড়তাম।
আর বড়ো সাপ, শিংওয়ালা, কালো সাপ কতোরকম অন্যরকম সাপ দুঃস্বপ্নে তাড়িয়ে বেড়াতো, আমি কেপে কেদে উঠেই বাবাকে খুজতাম।
বাবা পাশেই ছিলেন, থাকতেন, তাকে থাকতেই হতো।
কারন বাবা জানতেন এরপরই ভয়ে আমার জ্বর আসবে।
এই জ্বর আমার প্রতি রাতেই আসে, কিন্তু বাবা এই অসুখের কোন ওষুধ ডাক্তার বেঁচে আনতে পারেন নি।
অগত্যা ঔষধী অভয় দেয়ার জন্য তাকে পুরো রাত ঘুমহীন শাস্তি পেতে হতো শুধু আমার জন্য...।
আমি ফুপিয়ে ফুপিয়ে ঘুমে অথবা ঘোরে কেদে চলতাম আর বাবা বলেই চলতেন- ওগুলো তো স্বপ্নের সাপ ভয়ের কি আছে? আমি আছিনা?
সেই অভয় বানীতে আমার তপ্ত শরীর যখন লেপটে মিশে যেতো বাবার শরীরের সাথে, আমি তখন সেই ঘুমে ঘোরেই মন দিয়ে মনযোগ দিয়ে দেখতাম/দেখেছি আমি আর বাবা একটা শরীর আর একটা খেলা “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”...।।
সেই তখন থেকেই তো খেলাটা আমার ভীষণ প্রিয়! বাবাই তো শিখিয়েছেন কিন্তু সেই বাবাই এখন কেন খেলায় বাঁধ সাধছেন? হয়তো বাবা আলোতে নিজের ছায়াটা না দেখতে পেলে নিজেই ভয় পান আর তাকে অভয় দেয়ার ঔষধী ভাষা তিনি নিজেই হয়তো জানেন না ‘অবিচ্ছেদ্য’ বাবা ‘বিচ্ছেদে’ কেন ভয় পান, বাবা কি জানেন না এটা শুধুই একটা খেলা?
অপেক্ষাবার্তা সমষ্টিগত মানসিকতার সব বন্ধু তোমার জন্য। আমি জানি বার্তার ভাষাটা তুমি আলাদা করে বুঝে নিতে পারবে অন্যসব রুপক খেয়ালীর ভিড়ে।
একটা সময় আমাদের দেশে খুব লোডশেডিং হতো মনে আছে তো? সেইসময় হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে মানুষজন ওইটুকু অন্ধকারে হারিয়ে যাবে তলিয়ে যাবে ভেবে খুব তাড়াহুড়া শুরু করে দিতো আলো জ্বালানোর জন্য।
মোমবাতি, চার্জার, টর্চলাইট আলোর জন্য আরো কতো হন্যে ছোটা ব্যবস্থা...ঠিক এইরকম, এই লোডশেডিং-য়ের মতো করে আমাদের জীবনের বিদ্যুৎ-ও চলে গিয়েছিলো একদিন হঠাৎ অন্ধকার থেকে আরো ঘোর অন্ধকারে আমাদেরও তখন দিক্বিদিক অবস্থা তুমি জানোই তো, কিন্তু আলো জ্বালবোনা বলে একগুঁয়েমিতে তখনও আমি নির্বিকার।
কিন্তু তুমি কোত্থেকে খুজে পেতে মোম আর দেশলাই যোগার করে আমার হাতে তুলে দিলে। কারন তুমি জানতে আলোটা তুমি জ্বালালে আমি ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে ফেলবো, তারচেয়ে আমিই জ্বালাই তুমি চেয়েছো, বোকার মতো চেয়েছো।
তুমি জানতেই না আমি তখনও দেশলাই জ্বালাতে শিখিনি!
অনঅভ্যাসে আমি দেশলাই ঘষেই চললাম আর তুমি আলোর জন্য বসেই থাকলে, তখনও তুমি শরীরে মানুষে আমায় দেখোনি বলে বসেই থাকলে। একসময় অনেকসময় ধরে দেশলাইয়ের কাঠিতে যখন কোন বারুদ অবশিষ্ট নেই জ্বলে উঠবার মতো আর অন্ধকারে তুমি সেটা টের পেলেনা, ঠিক তখনই আমি মন দিয়ে মনোযোগ দিয়ে খেলার আয়োজনে নেমেছি দেশলাই ঘষে যাওয়ার ছুতোয়...খেলেছিও, তোমাকে অন্ধকারে রেখেই এখনো মানুষে শরীরে আমি তোমাতে অপরিচিত কিন্তু তবুও আমরা বন্ধু, এখনও আমরা “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”..
এবার হয়তো প্রিয়র জন্য। আমার প্রিয় “তুমি” অনেক রুপে, ভিড়ে, ঘিরে, সুরে, অনেক শরীরে, মননে...অনেক তুমিতে...
নিখাদ অলঙ্কার ভেবে গলায় চড়িয়েছিলে, আমার শরীর হাতে ছুঁয়ে, আমার ফ্যাঁকাসে ওষ্ঠে তোমার নিষ্পাপ ওষ্ঠচিহ্ন ফেলতে চেয়েছিলে। আমি সরে গেছি, দূরে গেছি, তুমি ভেবেছো আমি তোমায় ঘেন্না করেছি অথবা আমি তোমার কোন অপচয়...
কিন্তু আমি কিছুই ভাবিনি, করিনি আমি শুধু হতে চেয়েছি, খেলতে চেয়েছি “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”..এইতো শেষমেষ আমি পেরেছি
ভায়া এবার তোমার জন্য, ভাষাটাও তুমি বুঝবে আমি জানি, তোমায় আমি চিনি। আমি জানি এই লেখার এতোদূর পর্যন্ত হয়তো একমাত্র তুমিই আসবে পথসঙ্গী হতে। তাই তোমার জন্য বার্তা না রাখলে তোমাকে ঠকানো হতো। তোমার মরচে পড়ে পচে যাওয়া বৃত্তটা তুমি অনেক আগেই ভেঙ্গেছো কিন্তু আরেকটা বৃত্তে আটকে যাচ্ছো\গেছো\ঘুরছো\পুড়ছো\হয়তো অবুঝে মরছোও।
কি হচ্ছে, হচ্ছো তাতে স্পষ্টতা তুমিই বের করতে পারো, পারবে আমি জানি। ঘৃণা করবে না ভালবাসবে তার দায়ভার তোমার।
কিন্তু এই বৃত্ত তোমাকে বড়ো করতে পারবেনা বলে আমার মনে হয়, কারন হতে পারে এই বৃত্ত শুধু শুন্যতা থেকে অর্থহীন অলীক বোধে নির্বিষ।
অর্থহীন জীবন ছাড়া কিছু দিতে পারবে বলে তো মনে হয়না...। শুন্য পকেট থেকে দু একটা কাঁচা পয়সা বের করে যে তোমার হাতে তুলে দেবে সে সামর্থ্যই বা কই?
তোমাকে শুন্যতা ছেড়ে শুন্য মাড়িয়ে এগোতে হবে। মনে রেখো, তুমি দেখো তোমার সঙ্গী লাগবেনা, কারন খেলাটা সাঙ্গ হয়েছে, ঘটেছে “অবিচ্ছেদ্য বিচ্ছেদ”..আর বৃত্ত জুড়ে তুমি, তুমি ঘিরে বৃত্ত.........।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ড্যানি বিশ্বাস ১৪/০৪/২০১৫অনেকটা কাব্য ঘরানার লেখা। এগুলোর স্বাদ আলাদা। ভালো লেগেছে অবশ্যই। আমি যেমন বুঝতে পেরেছি সে হিসেবে বলতে পারি- আপনার গতিময় বৃত্তে আপনি কোনই মায়ার বাধনে কখনও নিজেকে জড়িয়ে রাখতে চান না। এমন অনড় অভিমুখি চেতনার মানুষ নিশ্চয় খুব কম হয়। ধন্যবাদ।
-
মাসুম মুনাওয়ার ২০/০২/২০১৫খুব হল
-
মাসুম মুনাওয়ার ২০/০২/২০১৫বাছু বাহ
-
সবুজ আহমেদ কক্স ১৯/০২/২০১৫anek sonder