ভিক্ষা চাই না কুত্তা সামলাও
বিরোধীদলের প্রধান আর আঠার দলের নেত্রী যখন ২৯ তারিখে ঢাকায় মার্চ ফর ডেমোক্রেসির ডাক দিলেন দেশের সব সক্ষম নাগরিকদের উদ্দেশ্যে ( বি এন পির নেতারা ইঁদুরের গর্তে আর কর্মীরা গাছের পাতায় লুকিয়ে আছে যে! মনে কিছু নিবেন না)তখন আমাদের তড়িৎ'কর্মা সরকার আর তাদের দোসর পেটুয়া (আইন শৃঙ্খলার নামে অরাজকতায় যারা পটু, সেই সব বাহিনীর কিছু সদস্য) বাহিনী সরকারী ভাবে সারাদেশ অবরোধ করে রাখলেন( নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা নাস্তি) এমনভাবে আর ভিষণভাবে যে, বিরোধীদল ত্রাস করেও পারে নি। জনগণ হতাশা আর বিষাদের চোখে দেখল ক্ষুব্ধতা আর কান্নার অধিকারও তারা হারিয়েছে।
সরকার জনগণের স্বার্থে, জনগণের জন্য ভালবাসায়, দেশের উন্নয়ণে, গণতন্ত্রের নতুন সংজ্ঞায়নে, উন্মেষে; সংবিধানের ধারাবিহকতায় আর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার খাতিরে এই নির্বাচন নাটকের আয়োজন করছে। জনগণের কষ্টের কথা ভেবে আর অর্থের অপচয় ঢেকানোর জন্য বেশিরভাগ এলাকায় নির্বাচন নামক এই তামাশা হবে না। বাকি আসনগুলোতেও সাধারণ জনগণের যাবার প্রয়োজন নেই! দলীয় আর সরকারী বাহিনী তারাই শতকরা সত্তর শতাংশ ভোট কাস্ট করে ফেলবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের স্বার্থে এসব করা হচ্ছে। মূর্খ জনগণ এসব না বুঝলে করার কিছু নেই।
উন্নয়ণের স্বার্থে সরকারের (একই দলের) ধারাবাহিকতা দরকার এই জন্য প্রয়োজন একদলীয় শাসন ব্যবস্থা (বাকশালের মত)। তাই সরকার পূর্ববতী ২০২১ সালের ভিশন ত্যাগ করে এবার ২০৪১ সালের নতুন ভিশন শোনালেন । জনগণ আবার আন্দোলন করলে দরকার হলে আজীবনের ভিশন শুনাবে। তাই আন্দোলন নয় আনুগত্য দরকার।
তাই নিরীহ জনগণের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, গণতন্ত্র- স্বাধীনতা, ভোটাধিকার, নিরাপত্তা আর নির্ভয়ে চলার গ্যরান্টির পরিবর্তে শুধু দেশে বাস করার অধিকারটুকু নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন। নইলে ঐ কবির মত অবস্থা হবে- যে (দস্যুর কবলে পরে ) বলেছিল: ভিক্ষা চাই না কুত্তা সামলান। (ভোট দিতে চাই না; ধ্বংস ঠেকাও)
সরকার জনগণের স্বার্থে, জনগণের জন্য ভালবাসায়, দেশের উন্নয়ণে, গণতন্ত্রের নতুন সংজ্ঞায়নে, উন্মেষে; সংবিধানের ধারাবিহকতায় আর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার খাতিরে এই নির্বাচন নাটকের আয়োজন করছে। জনগণের কষ্টের কথা ভেবে আর অর্থের অপচয় ঢেকানোর জন্য বেশিরভাগ এলাকায় নির্বাচন নামক এই তামাশা হবে না। বাকি আসনগুলোতেও সাধারণ জনগণের যাবার প্রয়োজন নেই! দলীয় আর সরকারী বাহিনী তারাই শতকরা সত্তর শতাংশ ভোট কাস্ট করে ফেলবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের স্বার্থে এসব করা হচ্ছে। মূর্খ জনগণ এসব না বুঝলে করার কিছু নেই।
উন্নয়ণের স্বার্থে সরকারের (একই দলের) ধারাবাহিকতা দরকার এই জন্য প্রয়োজন একদলীয় শাসন ব্যবস্থা (বাকশালের মত)। তাই সরকার পূর্ববতী ২০২১ সালের ভিশন ত্যাগ করে এবার ২০৪১ সালের নতুন ভিশন শোনালেন । জনগণ আবার আন্দোলন করলে দরকার হলে আজীবনের ভিশন শুনাবে। তাই আন্দোলন নয় আনুগত্য দরকার।
তাই নিরীহ জনগণের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, গণতন্ত্র- স্বাধীনতা, ভোটাধিকার, নিরাপত্তা আর নির্ভয়ে চলার গ্যরান্টির পরিবর্তে শুধু দেশে বাস করার অধিকারটুকু নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন। নইলে ঐ কবির মত অবস্থা হবে- যে (দস্যুর কবলে পরে ) বলেছিল: ভিক্ষা চাই না কুত্তা সামলান। (ভোট দিতে চাই না; ধ্বংস ঠেকাও)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দাদা মুহাইমিন চৌধূরী ০৪/০১/২০১৪(Y)
-
אולי כולנו טועים ০১/০১/২০১৪নববর্ষের
শুভেচ্ছা