বিচার মানি তালগাছ আমার
প্রসঙ্গ : বিচার মানি তালগাছ আমার (রম্য কথা)
জনগণের সাথে মশকরা করা এই ডিজিটাল দলীয় সরকারের আচরণ আর তাদের প্রধানের কথা শুনে মনে হচ্ছে, তারা বিচার মানে কিন্তু তালগাছ তাদের দিতে হবে। গণতন্ত্র মানে হল, তাদেরই হাতে ক্ষমতা থাকা! গণতন্ত্র মানে হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকা! গণতন্ত্র মানে, ৫ বছর পরপর একটি নির্বাচনে ( ভোট আর ভোটার বিহীন হলেও ক্ষতি নেই) নিজেদের ক্ষমতায় নিয়ে আসার চেষ্টা।
তাদের সংবিধান হল, দল প্রধানই গণতন্ত্র, দল প্রধানই স্বাধীনতা!
স্বাধীনতার পক্ষে মানে হল, একটি বিশেষ দল,! স্বাধীনতার মানে হল, একটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের ইচ্ছেমত লুটপাট আর গণাধিকার হরণ।
তারা সমঝোতা চায়, তারা আলোচনা চায়, তারা গণতন্ত্র রক্ষা করতে চায়, তারা নির্বাচন চায়। কিন্তু প্রধান মন্ত্রী হতে হবে হাসিনা! তারা নির্বাচন চায় কিন্তু ক্ষমতায় বসাতে হবে আওয়ামীলীগ ও দোসরদের। তারা নিরপেক্ষ থাকতে চায় কিন্তু সংসদে প্রতিনিধিত্ব করবে তাদের পছন্দের লোক। প্রয়োজনে অন্যদেরকেও ( এমনকি বি এন পিকেও) সাংসদ বানানে, মন্ত্রী দেবে, উপদেষ্টা বানিয়ে হালুয়া রুটির ভাগ বসাবে। কিন্তু সরকার প্রধান থাকতে হবে- ম্যাডাম হাসিনাকে।
হাসিনা ক্ষমতা চান না, প্রধান মন্ত্রীত্ব চান না! কিন্তু জনগণের অধিকারের কথা চিন্তা করে, গণতন্ত্রকে রক্ষার জন্য তাকে অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও এই পদে থাকতে হচ্ছে। কিছু মুর্খ জনগণ ও বোকা জনতা তার সুপ্ত ও উদার মানসিকতাকে বুঝতে চায় না, তারা চায় না দেশে স্বাধীনতার সপক্ষ ( বাকিরা বিপক্ষ দল! শতকরা ৭০ শতাংশ হলেও) দল ক্ষমতা থেকে দেশকে উন্নয়ণের সাগরে ডুবিয়ে ফেলুক। তাই তাকে জোর করেও হলে এই পদে থাকতে হবে।
গণতন্ত্রের স্বার্থে, স্বাধীনতার স্বার্থে হাসিনার এই কর্মকে সবার সমর্থন দেয়া উচিত।
জনগণের সাথে মশকরা করা এই ডিজিটাল দলীয় সরকারের আচরণ আর তাদের প্রধানের কথা শুনে মনে হচ্ছে, তারা বিচার মানে কিন্তু তালগাছ তাদের দিতে হবে। গণতন্ত্র মানে হল, তাদেরই হাতে ক্ষমতা থাকা! গণতন্ত্র মানে হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকা! গণতন্ত্র মানে, ৫ বছর পরপর একটি নির্বাচনে ( ভোট আর ভোটার বিহীন হলেও ক্ষতি নেই) নিজেদের ক্ষমতায় নিয়ে আসার চেষ্টা।
তাদের সংবিধান হল, দল প্রধানই গণতন্ত্র, দল প্রধানই স্বাধীনতা!
স্বাধীনতার পক্ষে মানে হল, একটি বিশেষ দল,! স্বাধীনতার মানে হল, একটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের ইচ্ছেমত লুটপাট আর গণাধিকার হরণ।
তারা সমঝোতা চায়, তারা আলোচনা চায়, তারা গণতন্ত্র রক্ষা করতে চায়, তারা নির্বাচন চায়। কিন্তু প্রধান মন্ত্রী হতে হবে হাসিনা! তারা নির্বাচন চায় কিন্তু ক্ষমতায় বসাতে হবে আওয়ামীলীগ ও দোসরদের। তারা নিরপেক্ষ থাকতে চায় কিন্তু সংসদে প্রতিনিধিত্ব করবে তাদের পছন্দের লোক। প্রয়োজনে অন্যদেরকেও ( এমনকি বি এন পিকেও) সাংসদ বানানে, মন্ত্রী দেবে, উপদেষ্টা বানিয়ে হালুয়া রুটির ভাগ বসাবে। কিন্তু সরকার প্রধান থাকতে হবে- ম্যাডাম হাসিনাকে।
হাসিনা ক্ষমতা চান না, প্রধান মন্ত্রীত্ব চান না! কিন্তু জনগণের অধিকারের কথা চিন্তা করে, গণতন্ত্রকে রক্ষার জন্য তাকে অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও এই পদে থাকতে হচ্ছে। কিছু মুর্খ জনগণ ও বোকা জনতা তার সুপ্ত ও উদার মানসিকতাকে বুঝতে চায় না, তারা চায় না দেশে স্বাধীনতার সপক্ষ ( বাকিরা বিপক্ষ দল! শতকরা ৭০ শতাংশ হলেও) দল ক্ষমতা থেকে দেশকে উন্নয়ণের সাগরে ডুবিয়ে ফেলুক। তাই তাকে জোর করেও হলে এই পদে থাকতে হবে।
গণতন্ত্রের স্বার্থে, স্বাধীনতার স্বার্থে হাসিনার এই কর্মকে সবার সমর্থন দেয়া উচিত।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
এফ সাকি ৩১/১২/২০১৩
বিচারক আসবে বিচার করবে রায় বা ফয়সালার ক্ষমতা আমার হাতে।বিচার মানা না মানা ইচ্ছাধীন থাকবে।