একঘরে ও আন্তর্জাতিকভাবে অবরুদ্ধ কোনো বাকশালি সরকার আমাদের কাম্য নয়
দেশে যে কী হচ্ছে তা কেউই বলতে পারছে না। জনগণ মুখ খুলতে পারছে না। আজকের পত্রিকায় দেখলাম, কেউ একজন লিখেছে এবারের এই অন্ত:সার শুন্য নির্বাচনে একটি প্রতিবন্ধী সরকার গঠিত হবে। আসলে আমরা যারা সাধারণ জনগণ তারা (বেশিরভাগ)সবাইতো একেকজন প্রতিবন্ধী। সুতরাং ক্ষমতায়তো প্রতিবন্ধীরাই আসবে। সেটা যে দলেরই হোক না কেন! একটি প্রতিবন্ধী সমাজে আমরা কোনো সুস্থ্য সরকার আশা করতে পারি না। আমরা একেকজন কেউ অন্ধ,কানা, বোবা, কালা, ল্যাংড়া, বুদ্ধিহীন। আমাদের সামনে যাই ঘটুক না কেন আমরা তা দেখছি না, প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছি না, বুঝতে পারছি না। তবে সব সময় যে এমন হবে তা আশা করাও ভ্রান্ত। অনেক সময় এই সব প্রতিবন্ধীরাও হুলুস্থুল বাঁধাতে পারে।
এই সরকার (কখনো তার নির্বাচন কালীন, কখনো বলে সর্বদলীয়, কখনো আপোষী, কখনো ভাগ-বাটোয়ারার সরকার) জাতির সামনে যে হাস্যকর ও ছেলেখেলার নির্বাচন আয়োজন করছে (নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে) তা আমরা যেমন উপভোগ করছি, ঠিক তেমনি বর্হিবিশ্ব দেখছে না। তারা এই নাটক দেখে মজা বা হাত তালি দেবে না। আমাদেরকে ধীরে ধীরে আর্ন্তজাতিকভাবে একঘরে করে দিবে। কেউ কেউ এটা বুঝতে পারলেও আমাদের ডিজিটাল (পাগলের) সরকারের অনেকেই তা বুঝতে পারছে না। ৫ জানুয়ারীর পর যদি কোনোভাবে তারা এই নির্বাচনকে বৈধ করতে পারে তাহলে সরকার যেমন কঠিন চাঁপে পড়বে, তারচে বেশি চেঁপে থাকবে আমরা সাধারণ জনগণ। এখনই আমাদের শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। শেষ পর্যায়ে এসে সরকার আমাদের আই সিইউ 'তে রেখে বাঁচানোর চেষ্টা করছে। তা যে কতখানি টিকবে বা স্থায়ীত্ব হবে, কেউ জানে না।
এক তরফা ও ভোটার ( বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় অনেকেই নির্বাচিত) বিহীন এই নির্বাচনের জন্য (বিরোধীদলের হরতাল আর অবরোধে) অনেক ব্যবসায়ীর (সাধারণ ও নিরপেক্ষ) পথে বসতে হচ্ছে, শ্রমিক ও কৃষকদের মাথায় বাড়ি পড়ছে। সাধারন জনতার নাভিশ্বাস। অপরদিকে আন্তর্জাতিকভাবে আমরা অবরোধ ও একঘরে হয়ে পড়ছি। দেশ যেভাবে দূর্নীতি আর লুটপাটের আখড়ায় পরিণত হয়েছে, বিভিন্ন কেলেঙ্কারীতে (হলমার্ক, পদ্মা, ডেসটিনি) জড়িয়ে পড়ছি তাতে এই অবৈধ নির্বাচন বৈধতা পেলে জাতির জন্য তা শুভকর হবে না। সামনে আরো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে পড়তে হবে আমাদের। দেশ এখন গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে বলা চলে। প্রতিদিন শত শত মানুষ আহত ও হত এবং পুলিশি ধরপাকড়ে পড়ছে। গোটা দেশ যেন একটা ফুটন্ত জেলখানা। কখন যেন তা ভয়ঙ্কর ভাবে আগ্নেয়গিরি হয়ে উঠে।
সরকার যেভাবে ও যে পরিকল্পনায় (বিভিন্ন মন্ত্রী ও আমাদের প্রধানমন্ত্রীর কথামালায় স্পষ্ট) আগাচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে তারা বিশেষ আদর্শের একনায়নকতন্ত্রের দিকে যাচ্ছে (নব্য বাকশালের কায়দায়)। ধীরে ধীরে জনগণের হাত থেকে ক্ষমতা (বইয়ের পাতায় লেখা)গুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেয়া হচ্ছে। এখন আর গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বলে কিছু নেই, প্রকাশ্যে সবই আছে, আড়ালে চলছে কন্ঠরোধের ব্যবস্থা। তাই জাতি আজ সবদিক দিয়ে অন্ধকারে। আধুনিকযুগে কখনো রাজতন্ত্র কাম্য ও টেকসই হতে পারে না। অথচ এই নির্মম সত্যটা এখনো সরকারের বিশেষ লোকগুলো বুঝতে পারছে না। আমরা তাদের সুমতির আশায় আছি।
আমরা কখনো চাই না আন্তর্জাতিকভাবে অবরুদ্ধ আর একঘরে হতে। চাই না গনতন্ত্রের মৃত্যুতে একনায়কতন্ত্র নামের নব্যরাজতন্ত্র। ইতিহাস কখনো জালিমদের ক্ষমা করে না। তবে নির্মম সত্য হলো,আমরা কখনো ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিই না।
এই সরকার (কখনো তার নির্বাচন কালীন, কখনো বলে সর্বদলীয়, কখনো আপোষী, কখনো ভাগ-বাটোয়ারার সরকার) জাতির সামনে যে হাস্যকর ও ছেলেখেলার নির্বাচন আয়োজন করছে (নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে) তা আমরা যেমন উপভোগ করছি, ঠিক তেমনি বর্হিবিশ্ব দেখছে না। তারা এই নাটক দেখে মজা বা হাত তালি দেবে না। আমাদেরকে ধীরে ধীরে আর্ন্তজাতিকভাবে একঘরে করে দিবে। কেউ কেউ এটা বুঝতে পারলেও আমাদের ডিজিটাল (পাগলের) সরকারের অনেকেই তা বুঝতে পারছে না। ৫ জানুয়ারীর পর যদি কোনোভাবে তারা এই নির্বাচনকে বৈধ করতে পারে তাহলে সরকার যেমন কঠিন চাঁপে পড়বে, তারচে বেশি চেঁপে থাকবে আমরা সাধারণ জনগণ। এখনই আমাদের শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। শেষ পর্যায়ে এসে সরকার আমাদের আই সিইউ 'তে রেখে বাঁচানোর চেষ্টা করছে। তা যে কতখানি টিকবে বা স্থায়ীত্ব হবে, কেউ জানে না।
এক তরফা ও ভোটার ( বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় অনেকেই নির্বাচিত) বিহীন এই নির্বাচনের জন্য (বিরোধীদলের হরতাল আর অবরোধে) অনেক ব্যবসায়ীর (সাধারণ ও নিরপেক্ষ) পথে বসতে হচ্ছে, শ্রমিক ও কৃষকদের মাথায় বাড়ি পড়ছে। সাধারন জনতার নাভিশ্বাস। অপরদিকে আন্তর্জাতিকভাবে আমরা অবরোধ ও একঘরে হয়ে পড়ছি। দেশ যেভাবে দূর্নীতি আর লুটপাটের আখড়ায় পরিণত হয়েছে, বিভিন্ন কেলেঙ্কারীতে (হলমার্ক, পদ্মা, ডেসটিনি) জড়িয়ে পড়ছি তাতে এই অবৈধ নির্বাচন বৈধতা পেলে জাতির জন্য তা শুভকর হবে না। সামনে আরো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে পড়তে হবে আমাদের। দেশ এখন গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে বলা চলে। প্রতিদিন শত শত মানুষ আহত ও হত এবং পুলিশি ধরপাকড়ে পড়ছে। গোটা দেশ যেন একটা ফুটন্ত জেলখানা। কখন যেন তা ভয়ঙ্কর ভাবে আগ্নেয়গিরি হয়ে উঠে।
সরকার যেভাবে ও যে পরিকল্পনায় (বিভিন্ন মন্ত্রী ও আমাদের প্রধানমন্ত্রীর কথামালায় স্পষ্ট) আগাচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে তারা বিশেষ আদর্শের একনায়নকতন্ত্রের দিকে যাচ্ছে (নব্য বাকশালের কায়দায়)। ধীরে ধীরে জনগণের হাত থেকে ক্ষমতা (বইয়ের পাতায় লেখা)গুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেয়া হচ্ছে। এখন আর গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বলে কিছু নেই, প্রকাশ্যে সবই আছে, আড়ালে চলছে কন্ঠরোধের ব্যবস্থা। তাই জাতি আজ সবদিক দিয়ে অন্ধকারে। আধুনিকযুগে কখনো রাজতন্ত্র কাম্য ও টেকসই হতে পারে না। অথচ এই নির্মম সত্যটা এখনো সরকারের বিশেষ লোকগুলো বুঝতে পারছে না। আমরা তাদের সুমতির আশায় আছি।
আমরা কখনো চাই না আন্তর্জাতিকভাবে অবরুদ্ধ আর একঘরে হতে। চাই না গনতন্ত্রের মৃত্যুতে একনায়কতন্ত্র নামের নব্যরাজতন্ত্র। ইতিহাস কখনো জালিমদের ক্ষমা করে না। তবে নির্মম সত্য হলো,আমরা কখনো ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিই না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
প্রবাসী পাঠক ২৬/১২/২০১৩৯০ এর পর থেকে বাংলাদেশে যে কয়টি সরকারই এসেছে সব কয়টি নির্বাচিত স্বৈর সরকার ছিল। কবে যে সত্যিকার গণতান্ত্রিক সরকার আসবে সৃষ্টিকর্তাই জানেন।
-
এফ সাকি ২৫/১২/২০১৩ঠিক আমরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে চাইনা ।তার চেয়ে বেশি আমরা চেঁপে না চাপে থাকবে না থাকবো সাধারণ জনগণ।আমাদের না আমরা তাদের সুমতির অপেক্ষায় আছি।