নির্বাচন কমিশন সমীপে
জাতি বোধহয় এবার খুবই অসহায়। জাতি চেয়ে দেখছে একটি সুন্দর আর নির্মল বিনোদনমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচন । মহান সাংবিধানিক দায়িত্ব নিয়ে আমাদের এই নির্বাচন কমিশন এখন (সকল সুশীল সমাজ আর জনতার কাছে) সরকারের আজ্ঞাবহ 'গৃহপালিত কমিশনে' পরিণত হয়েছে।
বিচিত্র রঙ্গভূমিতে এবারের আশ্চর্যজনক নির্বাচনে ও কমিশনের চাতুর্যপূর্ণ খেলাতে ১৫১জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ( অর্ধেকের চেয়ে বেশি এলাকায় ভোট বিহীন) নির্বাচিত হয়ে একটি বিশেষ জোট সরকার গঠনের পথে এগিয়ে চলেছে( জনগণের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে)। তারা এখন সংবিধানের দোহাই দিচ্ছেন মুখে (আর কর্মকান্ডে বিশেষ দলের খেলা মঞ্চত্ব করছেন) আর জনগণকে নিয়ে মশকরা করছেন।
তামাশা আর কাকে বলে, একজনের প্রার্থীতা জোর করে বাতিল করছেন আর একজনের প্রার্থিতা জোর করে বহাল রাখছেন। এরশাদ সাহেব (স্বৈরাচারের মডেল) প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেও নির্বাচিত হতে চলছেন আর কমিশন মহোদয় স্বৈরাচারের ভূমিকায়ঢ নেমেছেন।
এখনো সময় আছে, অবৈধ সরকারের অবৈধ কর্মকান্ড থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে চলুন। ওরা হয়তো জনরোষ থেকে পালিয়ে বা আত্মগোপনে বাঁচতে পারে, আপনারাতো আর রাজনীতিবিদ হন আপনাদের তো লজ্জা ( নাকি নেই) থাকার কথা। একদিন জনগণ আপনাদের মুখে থুতু দেবে, বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে। সেদিন কী উপায় হবে?
ভাবুন আর পলায়নের পথ খুজুন। নির্বাচনের কর্মকান্ড বাতিল করে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে এখনই পদত্যাগ করুন। এটাই এখন সময়ের দাবি।
বিচিত্র রঙ্গভূমিতে এবারের আশ্চর্যজনক নির্বাচনে ও কমিশনের চাতুর্যপূর্ণ খেলাতে ১৫১জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ( অর্ধেকের চেয়ে বেশি এলাকায় ভোট বিহীন) নির্বাচিত হয়ে একটি বিশেষ জোট সরকার গঠনের পথে এগিয়ে চলেছে( জনগণের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে)। তারা এখন সংবিধানের দোহাই দিচ্ছেন মুখে (আর কর্মকান্ডে বিশেষ দলের খেলা মঞ্চত্ব করছেন) আর জনগণকে নিয়ে মশকরা করছেন।
তামাশা আর কাকে বলে, একজনের প্রার্থীতা জোর করে বাতিল করছেন আর একজনের প্রার্থিতা জোর করে বহাল রাখছেন। এরশাদ সাহেব (স্বৈরাচারের মডেল) প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেও নির্বাচিত হতে চলছেন আর কমিশন মহোদয় স্বৈরাচারের ভূমিকায়ঢ নেমেছেন।
এখনো সময় আছে, অবৈধ সরকারের অবৈধ কর্মকান্ড থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে চলুন। ওরা হয়তো জনরোষ থেকে পালিয়ে বা আত্মগোপনে বাঁচতে পারে, আপনারাতো আর রাজনীতিবিদ হন আপনাদের তো লজ্জা ( নাকি নেই) থাকার কথা। একদিন জনগণ আপনাদের মুখে থুতু দেবে, বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে। সেদিন কী উপায় হবে?
ভাবুন আর পলায়নের পথ খুজুন। নির্বাচনের কর্মকান্ড বাতিল করে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে এখনই পদত্যাগ করুন। এটাই এখন সময়ের দাবি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইসমাত ইয়াসমিন ১৫/১২/২০১৩চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। রাজনীতিবিদ দের লজ্জা নেই। কিছুই বলার নেই, কাকে বলব, কে শুনবে???
-
রোদের ছায়া ১৫/১২/২০১৩কিছু বলার নাই , মনে হয় চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কিছু করারও নাই। তোমার এই লেখা বা আমাদের এতোগুলো মানুষের অসহায় দৃষ্টি তাদের চোখে পড়বে না ।
গত কাল ফান করে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম '' এবার নির্বাচনে দাঁড়ালে নির্ঘাত পাস করতাম'' কি তামাশা যে চলছে দেশে!!