রক্তমঞ্চের নাটকের শেষ দেখতে চাই শিগগির
সংবিধান আর গণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে বর্তমানে সরকার আর নির্বাচন কমিশন বিরোধীদলের সাথে দাড়িয়াবান্ধা খেলছেন। মাঝখানে দর্শকবেশী সাধারণ জনতাকে নিয়ে আমাদের পুলিশ বাহিনী বা আইনের রক্ষকরা ইঁদুর দৌড়ে নেমেছেন। সরকার আর বিরোধীদল জনগণকে গিনিপিগ বানিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছেন। দেখছেন তাদের দিয়ে আর কী কী বানানো যায়। কীভাবে তাদের রক্ত ও প্রাণের আরো ব্যবহার করা যায়। প্রতিনিয়ত পরীক্ষা দিতে দিতে জনগণ আর ধৈর্য ধরে থাকতে পারবে কীনা তা ভেবে দেখছে না তারা। একদিন হয়তো তাদের ধৈর্যের বাঁধ যাবে ভেঙ্গে, সেদিন যখন তারা ফুঁসে উঠবে একসাথে তখন হয়তো আমাদের মাননীয় সরকার আর বিরোধীদলের অস্তিত্বও পাওয়া যাবে না।
তাই বলতে চাই এখনি সময় হুঁশে আসার । আর বেহুঁশ হয়ে থাকবেন না। মনে করবেন না আপনারাই শুধু সংবিধান আর আইন বোঝেন, গণতন্ত্রের মানে বোঝেন। পাঁচ বছর পরপর ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে এমন নাটক আর করবেন না। যে নাটক আর রঙ্গ মঞ্চের দর্শক হয়ে জনগণ শুধু রক্ত আর প্রাণ ঝরাবে।
আপনাদের ক্ষমতা আর লিপ্সার মসনদে বসার জন্য এখনই ঠিক করে ফেলুন কীভাবে এই সব নাটকের শেষাঙ্কের অবতারণা করবেন আর পর্দা ফেলবেন।
তাই বলতে চাই এখনি সময় হুঁশে আসার । আর বেহুঁশ হয়ে থাকবেন না। মনে করবেন না আপনারাই শুধু সংবিধান আর আইন বোঝেন, গণতন্ত্রের মানে বোঝেন। পাঁচ বছর পরপর ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে এমন নাটক আর করবেন না। যে নাটক আর রঙ্গ মঞ্চের দর্শক হয়ে জনগণ শুধু রক্ত আর প্রাণ ঝরাবে।
আপনাদের ক্ষমতা আর লিপ্সার মসনদে বসার জন্য এখনই ঠিক করে ফেলুন কীভাবে এই সব নাটকের শেষাঙ্কের অবতারণা করবেন আর পর্দা ফেলবেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অনিত্য ১২/১২/২০১৩যারা এভাবে জনগণের জানের ও দেশের ক্ষতির চিন্তা না করে শুধুমাত্র নিজেদের ক্ষমতা পাওয়া নিয়ে প্রতি ৫ বছর পর পর দাড়িয়াবান্ধা খেলে, তাদের সবাইকে ভোটে বয়কট করি চলুন। ভোট দিবো, তবে এদের কাউকে না। একেবারে নতুন যে দাড়াবে, তেমন কাউকে ভোট দিবো।