ইস্কুলে হাতিবের ঝগড়া
হাতিবের ঝগড়া
ইস্কুলে যেতেই হাতিবের বন্ধু মুহিত এসে ওকে বলল: লিখনের সাথে সকালে ওর ঝগড়া হয়েচে। লিখন ওকে মেরেচে। লিখন ওদের ক্লাসমেট। হাতিব বলল সে ব্যাপারটা দেখবে। লিখন স্কুলে আসতেই হাতিব ওকে ধরল। লিখন ওকে জানাল, মুল দোষ মুহিতের। সে তাকে প্রথমে গালি দিয়েচে, সে মুখের কাজ হাতে সেরেচে। হাতিব তাকে বলল, হাত তোলাটা ঠিক হয় নি।
লিখন তার মধ্যস্থতাকারী হিসেবে মিযানকে নিয়ে আসে। তাকে ঢাকইল্লা মিযান বলে ডাকা হয়; ওরা ঢাকা থেকে এসেছে বলে।
মিযান এসে বলল: গালির চেয়ে মার অনেক আরামদায়ক, লিখন কোনো ভুল করে নি। হাতিব বলল, তুই এখানে নাক গলাতে এসেছিস কেনো? ব্যাপারটা লিখনের, ওর সাথে বুঝতে চাই।
মিযান বলল, আমার নাক জন্ম থেকেই লম্বা; তুই যেই কারণে নাক গলিয়েছিস, আমিও সে কারণে।
ব্যাপারটা পরবর্তিতে ঢাইকল্লার সাথে হাতিবের ঝগড়ায় রূপ নিল। ওই দুজনের কোনো খবর নেই। চরম মূহুর্ত।
আবারো মারামারি হবার আগ মূহুর্তে রূমা এসে হাযির। রূমা হাতিবদের বন্ধু। রূমা এসে হাতিবকে বলল, তার বাড়ির কাছে মিযানের বাড়ি, ওর ব্যপারটা সে দেখবে; ওর বড় ভাইয়ের মাধ্যমে তাকে মার খাওয়াবে।
রূমা তাকে আলাদা ডেকে নিয়ে বলল, তোর কী রকম আক্কেল , ঝগড়াটা লিখন আর মুহিতের; আর তোমরা দুজন মারামারি করতে বসেছ? ওরা কোথায়?
গিয়ে দেখে ক্লাসরুমে বসে লিখন আর মুহিত লুডু খেলছে।
এই দেখে হাতিবের মাথায় রক্ত উঠে পড়ে। মুহিত মারতে যাবে; আবারো রূমা এসে বাঁধা দেয়।
ইস্কুলে যেতেই হাতিবের বন্ধু মুহিত এসে ওকে বলল: লিখনের সাথে সকালে ওর ঝগড়া হয়েচে। লিখন ওকে মেরেচে। লিখন ওদের ক্লাসমেট। হাতিব বলল সে ব্যাপারটা দেখবে। লিখন স্কুলে আসতেই হাতিব ওকে ধরল। লিখন ওকে জানাল, মুল দোষ মুহিতের। সে তাকে প্রথমে গালি দিয়েচে, সে মুখের কাজ হাতে সেরেচে। হাতিব তাকে বলল, হাত তোলাটা ঠিক হয় নি।
লিখন তার মধ্যস্থতাকারী হিসেবে মিযানকে নিয়ে আসে। তাকে ঢাকইল্লা মিযান বলে ডাকা হয়; ওরা ঢাকা থেকে এসেছে বলে।
মিযান এসে বলল: গালির চেয়ে মার অনেক আরামদায়ক, লিখন কোনো ভুল করে নি। হাতিব বলল, তুই এখানে নাক গলাতে এসেছিস কেনো? ব্যাপারটা লিখনের, ওর সাথে বুঝতে চাই।
মিযান বলল, আমার নাক জন্ম থেকেই লম্বা; তুই যেই কারণে নাক গলিয়েছিস, আমিও সে কারণে।
ব্যাপারটা পরবর্তিতে ঢাইকল্লার সাথে হাতিবের ঝগড়ায় রূপ নিল। ওই দুজনের কোনো খবর নেই। চরম মূহুর্ত।
আবারো মারামারি হবার আগ মূহুর্তে রূমা এসে হাযির। রূমা হাতিবদের বন্ধু। রূমা এসে হাতিবকে বলল, তার বাড়ির কাছে মিযানের বাড়ি, ওর ব্যপারটা সে দেখবে; ওর বড় ভাইয়ের মাধ্যমে তাকে মার খাওয়াবে।
রূমা তাকে আলাদা ডেকে নিয়ে বলল, তোর কী রকম আক্কেল , ঝগড়াটা লিখন আর মুহিতের; আর তোমরা দুজন মারামারি করতে বসেছ? ওরা কোথায়?
গিয়ে দেখে ক্লাসরুমে বসে লিখন আর মুহিত লুডু খেলছে।
এই দেখে হাতিবের মাথায় রক্ত উঠে পড়ে। মুহিত মারতে যাবে; আবারো রূমা এসে বাঁধা দেয়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০৭/১০/২০১৩এরকম অনেক বুদ্ধিমতি রুমা দরকার মুহিতদের মতো বোকাদের সামাল দেয়ার জন্য। গল্প খুব ভালো লেগেছে
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ০৭/১০/২০১৩বাস্তবতা ফুটে উঠেছে।
-
Înšigniã Āvî ০৭/১০/২০১৩ভাল লেখা
-
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ০৬/১০/২০১৩বাস্তব সম্মত লেখা সাজিদ ভাই