পুজোর ভালোবাসা
সাদা রঙের পাঞ্জাবি আর হাতে নতুন ঘড়ি
চলো এবার পুজোয় আমরা নতুন কিছু করি
পাঞ্জাবিতে কবিতা আঁকা সাথে কবিগুরু
এই সাজেতে মজবে আজ অষ্টমীর সকাল শুরু
পাড়ার মোড়ে মণ্ডপে আজ অপেক্ষা তোমার
রঙিন শাড়িতে আসবে তুমি অঞ্জলি আছে দেওয়ার
অনেকদিনের অপেক্ষা শুধু এই দিনটার জন্য
মায়ের সামনে করজোড়ে প্রাথর্না আমাদের জন্য
আগেরবারে মনে আছে তুমি পড়েছিলে লাল শাড়ি
সেইবার পাঞ্জাবি কিনতে পারিনি, পকেটে ছিলোনা কড়ি
কিন্তু তাতেও কি, অঞ্জলীর সারিতে অপেক্ষা
এত লোকের ভিড় সরিয়ে তোমার পিছনে দাঁড়ানো
কিছু ফুল সাথেই ছিল, কারণটা তোমার চারিপাশে ছড়ানো
তুমি বোধ হয় বুঝতে পারনি, লুকিয়েছিলাম লজ্জায়
এত বড় বাড়ির মেয়ে কি এই বেকারের সাথে মানায়
কিন্তু এই বছরে আর বেকার নেই, কিনেছি নতুন পাঞ্জাবি
জানি এবার নীল শাড়ি, সাদার সাথে মানাবে হেব্বি
ওই তো তুমি নীল শাড়িতে যেন সাগরের ঢেউ
হঠাৎ করে শীতল হাওয়া মন ছুঁয়ে যায় কেউ
সুযোগ করে পাশে তোমার দাঁড়িয়ে অপেক্ষায়
কখন তুমি চাইবে আমায়, বলবে একবার
নতুন পাঞ্জাবিতে লাগছে ভালো তোমায় এবার
ফুলটা নিয়ে হাতে সবাই মন্ত্রে দিচ্ছে সাড়া
আমার মন তোমাতে, পুজোর সাজে দেখতে পারা
অঞ্জলি শেষে চেয়েছি একবার ফিরে তাকিয়ে
জানতে চাইবে কতদিন রয়েছি আমি এই স্বপ্ন বাঁচিয়ে
কিন্তু তুমি হাতটা ধরে হাসিমুখে অন্য একজনের
অজান্তেই পিছিয়ে আসি, আকস্মিক আবির্ভাব মেঘের
ঠিক তো ছিল সকাল থেকে আজকের আকাশ
মুষল ধারে বৃষ্টি নামে, পরে থাকে দীর্ঘশ্বাস
বাড়ির পথে সিক্ত শরীরে অঝোর বৃষ্টির ধারা
হঠাৎ কে হাত ধরে বলে ওঠে
"যাচ্ছিস কোথায় একটু দাঁড়া"
অবাক হয়ে পিছন ফিরে হকচকিয়ে যাই
দাঁড়িয়ে আছো তুমি, যার স্বপ্নে দেখা পাই
"নতুন পাঞ্জাবিতে ভালো লাগছে, চলে এলি কেন?
দাদাকে দেখে এমন করলি চিনিসনা যেন"
ভাষা হারিয়েছি আছে খানিক চেতনা
সেই চেতনার দিব্যি করে বলছি এটা বাস্তব
এতদিনে সব কামনা পূর্ণ হলো সব
অষ্টমীর অঞ্জলিতে আজও অতীত মনে পড়ে যায়
নবীনের ভালোবাসা নতুনভাবে সেই আস্বাদন পায়।
চলো এবার পুজোয় আমরা নতুন কিছু করি
পাঞ্জাবিতে কবিতা আঁকা সাথে কবিগুরু
এই সাজেতে মজবে আজ অষ্টমীর সকাল শুরু
পাড়ার মোড়ে মণ্ডপে আজ অপেক্ষা তোমার
রঙিন শাড়িতে আসবে তুমি অঞ্জলি আছে দেওয়ার
অনেকদিনের অপেক্ষা শুধু এই দিনটার জন্য
মায়ের সামনে করজোড়ে প্রাথর্না আমাদের জন্য
আগেরবারে মনে আছে তুমি পড়েছিলে লাল শাড়ি
সেইবার পাঞ্জাবি কিনতে পারিনি, পকেটে ছিলোনা কড়ি
কিন্তু তাতেও কি, অঞ্জলীর সারিতে অপেক্ষা
এত লোকের ভিড় সরিয়ে তোমার পিছনে দাঁড়ানো
কিছু ফুল সাথেই ছিল, কারণটা তোমার চারিপাশে ছড়ানো
তুমি বোধ হয় বুঝতে পারনি, লুকিয়েছিলাম লজ্জায়
এত বড় বাড়ির মেয়ে কি এই বেকারের সাথে মানায়
কিন্তু এই বছরে আর বেকার নেই, কিনেছি নতুন পাঞ্জাবি
জানি এবার নীল শাড়ি, সাদার সাথে মানাবে হেব্বি
ওই তো তুমি নীল শাড়িতে যেন সাগরের ঢেউ
হঠাৎ করে শীতল হাওয়া মন ছুঁয়ে যায় কেউ
সুযোগ করে পাশে তোমার দাঁড়িয়ে অপেক্ষায়
কখন তুমি চাইবে আমায়, বলবে একবার
নতুন পাঞ্জাবিতে লাগছে ভালো তোমায় এবার
ফুলটা নিয়ে হাতে সবাই মন্ত্রে দিচ্ছে সাড়া
আমার মন তোমাতে, পুজোর সাজে দেখতে পারা
অঞ্জলি শেষে চেয়েছি একবার ফিরে তাকিয়ে
জানতে চাইবে কতদিন রয়েছি আমি এই স্বপ্ন বাঁচিয়ে
কিন্তু তুমি হাতটা ধরে হাসিমুখে অন্য একজনের
অজান্তেই পিছিয়ে আসি, আকস্মিক আবির্ভাব মেঘের
ঠিক তো ছিল সকাল থেকে আজকের আকাশ
মুষল ধারে বৃষ্টি নামে, পরে থাকে দীর্ঘশ্বাস
বাড়ির পথে সিক্ত শরীরে অঝোর বৃষ্টির ধারা
হঠাৎ কে হাত ধরে বলে ওঠে
"যাচ্ছিস কোথায় একটু দাঁড়া"
অবাক হয়ে পিছন ফিরে হকচকিয়ে যাই
দাঁড়িয়ে আছো তুমি, যার স্বপ্নে দেখা পাই
"নতুন পাঞ্জাবিতে ভালো লাগছে, চলে এলি কেন?
দাদাকে দেখে এমন করলি চিনিসনা যেন"
ভাষা হারিয়েছি আছে খানিক চেতনা
সেই চেতনার দিব্যি করে বলছি এটা বাস্তব
এতদিনে সব কামনা পূর্ণ হলো সব
অষ্টমীর অঞ্জলিতে আজও অতীত মনে পড়ে যায়
নবীনের ভালোবাসা নতুনভাবে সেই আস্বাদন পায়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
sudipta chowdhury ২৭/১২/২০১৯Days of Puja are really enjoyable. Your poem represents real feeling of Puja festival.