কোরবানির গরু মোটাতাজা করনে ব্যবহার হচ্ছে স্ট্রেরয়েড
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে এক শ্রেনীর অসাধু ব্যবসায়ীরা পাম ট্যাবলেট,স্টেরয়েড ও ডেক্সামেথাসনের মতো ভয়ানক ক্ষতিকারক ওষুধ ব্যবহার করে পশু মোটাতাজা করায় জনস্বাস্থ্য হুমকির মূখে পড়েছে।তথ্যানুসন্ধানে জানাযায়, বেশি লাভের আশায় কিছু ব্যাক্তি ও ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবহার করছে ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা নানা ব্র্যান্ডের পাম ট্যবলেট ও স্টেরয়েড।এসব ক্ষতিকর ঔষধ পশুর দেহে প্রয়োগের ফলে গবাদিপশুর স্বাস্থ্য মোটা হলেও মাংস মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ও ঝুঁকিপূণ। স্থানীয় প্রাণিসম্পদ বিশেষজ্ঞদের মতে, পাম ট্যাবলেট ও স্টেরয়েড পশুকে খাওয়ালে অল্পদিনের মধ্যে অস্বাভাবিক মোটা মনে হলেও পশু জবাইয়ের পর সে তুলনায় মাংস পাওয়া যায় না। কেননা পাম ট্যাবলেট ও স্টেরয়েড খাওয়ানো পর পশুর চামড়ার ভেতরে বাড়তি পানি জমে বেশী মোটা দেখায় । এতে কোরবানীর হাটে পশু কিনতে আসা লোকজন প্রতারনার শিকার হয়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
একনিষ্ঠ অনুগত ১০/০৯/২০১৪অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, অতি মোটাতাজা গরুগুলোর তুলনায় স্বাভাবিক স্বাস্থ্যের গরুতে বেশী গোশত পাওয়া যায় (কুরবানি উদ্দেশ্য নয়) । কুরবানিতে অবশ্য গোশত হিসেব করে গরু কেনা হয় না (উচিৎ নয়, এতে কুরবানিই নষ্ট হয়ে যেতে পারে) তবে সুঠাম ও তেজস্বী (গুঁতো দেয় এমন হতে সাবধান) গরু ক্রয় করা উচিৎ। অতি মোটা তাজা গরু গুলো অনেকটাই লেদা (অলস, আরামপ্রিয়) ধরনের হয়।
-
অ ০৯/০৯/২০১৪কি আর বলবো, পুরো দেশটাই ভরে গেছে অসাধু ব্যবসায়ীদের অসাধুপনায়, যেখানে নেই কোন মানবতাবোধ, নেই কোন ধর্মের বাধা ।