শিক্ষিত সমাজও বৈষমের জালে আবদ্ধ
একটা মেয়ে শিশু যখন জন্ম নেয়,তখন মুখে খুশি হলে ও অন্তর দিয়ে তা প্রকাশ পায় না।একটা মেয়ে যখন পরিবারে বড় হয় তখন আলাদা করেই দেখা হয়।তার এত পড়ালেখা করা টিক নয়।কিন্তু ছেলেদের বেলায় এটা হয় না।তাকে স্বাবলম্বী করতে কখন ও উৎসাহ দেওয়া হয় না। মধ্যবিত্ত পারিবারে তো সব সময় বাধার সম্মুখীন হতে হয় আর নিম্নবিত্ত কী বলব।কষ্টের কথা সব সময় বলা যায় না।ধর্মীয় বিধান মানতে স্বীকার করছি, পর্দা করা ও একটা গুন। তাই বলে পড়া যাবে না এমন নয়।অনেকেই কটুক্তি করেন এনিয়ে।আজ কাল স্নাতক পাস অহরহ পাওয়া যায়।একটা মেয়ে স্নাতক শেষ করে যখন মার্স্টাস ভর্তি হতে চায়।তখন বলা হয় পরিবারে না পড়লে কী হয়?ভাল রান্না শেখ,পরিবারের প্রতি মনোযোগ দাও। অনেক সময় অনেক কিছু মেনে নিতে। পরিবারে এত লোকের মাঝে কারো কোনো সহযোগীতার মনোভাব নেই।
কর্মক্ষেত্রে ও নারীরা বৈষমের শিকার হয় এটাও নতুন নয়। শিক্ষিত সমাজে এটা যেন কোনো বিষয় না। সেই মেয়ে একটা স্কুলে চাকরি করে। মাসের পর মাস বেতন না দিলেই হয় সময় মত।সে যখন তার সমস্যার কথা বলে বেতন চাইল প্রধান শিক্ষকের কাছে,এই টাকা দিয়ে সে কলেজে ভর্তি হবে। তিনি এক গাল হাসি দিলেন। পরবর্তীতে বললেন এত পড়াশোনা করে কী হবে? অনেক আশ্চর্য হই! এত বড় মানুষ স্কুল এবং মহিলা কলেজের প্রধান কী করে একথা বলতে পারলেন? আবার উনার স্ত্রী অর্নাসে পড়েন। আশা ছিল হয়তো এখানে সহযোগিতা পাব। হতাশ হয়ে ফিরে কিন্তু মনোবল হারায় নি।আমরা কেউই কখনও পরিবারের অভিজাত্য আর ক্ষমতা নিয়ে কর্ম ক্ষেত্রে যাই না।মনে প্রশ্ন জাগে তিনি মেয়েদের কী শিক্ষা দিবেন?যে অন্যের জীবনের স্বপ্ন গুলো মাড়িয়ে দিতে পারেন।যার ন্যার্য পাওনা দিতেও সংকুচ প্রকাশ করেন।অর্থের স্বার্থ বড়ই কঠোর। কিছু শিক্ষিত মূর্খ এমনি হয়।যারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে। সে মার্স্টাস ভর্তি হয়েছে ঠিকি কিন্তু ভবিষ্যৎ আজ ও অজানা। এর নাম কী জীবন যুদ্ধ বেঁচে থাকা।কেন এই বৈষম্য?? কী বলব জানি না তবে তাকে সান্তনা দেওয়ার ভাষা আমার নেই।আল্লাহ তাকে সাহায্য করুন।
কর্মক্ষেত্রে ও নারীরা বৈষমের শিকার হয় এটাও নতুন নয়। শিক্ষিত সমাজে এটা যেন কোনো বিষয় না। সেই মেয়ে একটা স্কুলে চাকরি করে। মাসের পর মাস বেতন না দিলেই হয় সময় মত।সে যখন তার সমস্যার কথা বলে বেতন চাইল প্রধান শিক্ষকের কাছে,এই টাকা দিয়ে সে কলেজে ভর্তি হবে। তিনি এক গাল হাসি দিলেন। পরবর্তীতে বললেন এত পড়াশোনা করে কী হবে? অনেক আশ্চর্য হই! এত বড় মানুষ স্কুল এবং মহিলা কলেজের প্রধান কী করে একথা বলতে পারলেন? আবার উনার স্ত্রী অর্নাসে পড়েন। আশা ছিল হয়তো এখানে সহযোগিতা পাব। হতাশ হয়ে ফিরে কিন্তু মনোবল হারায় নি।আমরা কেউই কখনও পরিবারের অভিজাত্য আর ক্ষমতা নিয়ে কর্ম ক্ষেত্রে যাই না।মনে প্রশ্ন জাগে তিনি মেয়েদের কী শিক্ষা দিবেন?যে অন্যের জীবনের স্বপ্ন গুলো মাড়িয়ে দিতে পারেন।যার ন্যার্য পাওনা দিতেও সংকুচ প্রকাশ করেন।অর্থের স্বার্থ বড়ই কঠোর। কিছু শিক্ষিত মূর্খ এমনি হয়।যারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে। সে মার্স্টাস ভর্তি হয়েছে ঠিকি কিন্তু ভবিষ্যৎ আজ ও অজানা। এর নাম কী জীবন যুদ্ধ বেঁচে থাকা।কেন এই বৈষম্য?? কী বলব জানি না তবে তাকে সান্তনা দেওয়ার ভাষা আমার নেই।আল্লাহ তাকে সাহায্য করুন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আরজু নাসরিন পনি ০৫/১১/২০১৮সবাইকে সচেতন হতে হবে।
-
শেখ ফারুক হোসেন ২৯/১০/২০১৮সমাজকে এটা অনুধাবন করতে হবে।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৯/১০/২০১৮এব্যাপারে নারীদের আরও সাহসী হতে হবে।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২৯/১০/২০১৮অনেক সুন্দর লেখেন আপনি।