করোনাভাইরাস ঠেকাতে বিদেশফেরতদের কঠোরহস্তে নিয়ন্ত্রণ ও দমন করতে হবে
করোনাভাইরাস ঠেকাতে বিদেশফেরতদের কঠোরহস্তে নিয়ন্ত্রণ ও দমন করতে হবে
সাইয়িদ রফিকুল হক
বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ‘করোনা-ভাইরাস’ ধরা পড়েছে ইতালিফেরত দুই প্রবাসীর দেহে। এরপর তাদের সংস্পর্শে তাদের এক আত্মীয়’র দেহে তা ধরা পড়েছে। সকলেই ব্যাপারটি বুঝতে পারছেন, বিষয়টি কতটা ভয়াবহ। এই ভাইরাস মারাত্মক ছোঁয়াচে। অথচ, আমাদের দেশের কিছু মানুষের আচরণ দেখলে মনে হয়, এটি যেন খুব মামুলি বিষয়। দেশ, জাতি আর মানবতার স্বার্থে এদের এখনই প্রতিরোধ ও প্রতিহত করতে হবে।
বিদেশফেরত অনেকেই বাংলাদেশে এসে নিজেকে খুব একটা নবাবজাদা ভাবতে শুরু করে দিয়েছে। এরা দেশের আইনকানুন মানতে চাচ্ছে না। বিমানবন্দরে নেমেই এরা নিজের বাড়িতে ফিরতে চাইছে। এদের মতো এতোটা অসভ্য কোনো প্রাণি পৃথিবীতে আর নাই। এই প্রাণিগুলো শুধু অসভ্যই নয় এরা ভয়ংকর বেআদবও বটে। কয়েকদিন আগে ইতালিফেরত এক বেআদব যুবকের অপকাণ্ড ও বেআদবি দেশবাসীর সামনে প্রকাশিত হয়েছে। এই বেআদবের নাম মশিউর রহমান। বাড়ি কুমিল্লার ভিক্টোরিয়া কলেজ রোড। তার বাবা জেল-পুলিশের একজন কনস্টেবল। এরা সাত ভাইবোন ও পিতামাতাসহ পরিবারের সদস্যসংখ্যা মোট ৯। এই ৯জনের ভরণপোষণ তার পিতাকে একাই করতে হয়েছে। পরিবারের অভাব মোচন করার জন্য এই মশিউর রহমান ইতালিতে কামলা খাটতে যায়। সে কামলা খেটে কিছু উপার্জনও করছে। এইজন্য তাদের শনের ঘর থেকে বাড়িতে পাকা ঘরবাড়িও তৈরি হয়েছে। ইতালিতে করোনা আতঙ্ক সবচেয়ে বেশি। তাই, সে দেশে ফিরেছে। কিন্তু দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে সে কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে কোনোরকম সহযোগিতা না করে কিংবা কোয়ারেন্টাইনে না-গিয়ে উল্টা সবাইকে গালিগালাজ করেছে, এবং সে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বলেছে:
❝I fuck you this country system❞!!!!!!!
বাংলাদেশের মতো একটি রাষ্ট্রে ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন-ব্যবস্থা’ রাখাটাই একটা বোকামি। এগুলো অনতিবিলম্বে বন্ধ ঘোষণা করতে হবে। উন্নতদেশের জন্য এগুলো প্রযোজ্য। আমাদের দেশের অবিবেচক মানুষগুলোর জন্য কোনোভাবেই ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন’ রাখা সমীচীন নয়। এতে হিতে বিপরীত হবে। তাই, জনস্বার্থে আমাদের দেশের ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন’ ব্যবস্থা এক্ষুনি বাতিল করা প্রয়োজন। তৎপরিবর্তে শুধু রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত কোয়ারেন্টাইন-ব্যবস্থা রাখতে হবে (তবে কবি, লেখক, সাহিত্যিক বা মননশীল পর্যায়ের লোক হলে তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন-ব্যবস্থা’ রাখা যেতে পারে)।
বিদেশফেরতদের নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে এখনই যা-যা করতে হবে:
১. দেশের সকল বিমানবন্দরে ‘জরুরিভিত্তিতে রেড-অ্যালার্ট’ জারী করতে হবে। বিমানবন্দর থেকে কাউকে বাইরে যাওয়ার কোনোপ্রকার সুযোগ দেওয়া যাবে না। যেকেউই করোনা-ভাইরাস-দ্বারা আক্রান্ত হোক বা না হোক তাকে সরাসরি কমপক্ষে ১৪-১৫ দিনের জন্য সরকারিভাবে নিয়ন্ত্রিত ‘কোয়ারেন্টাইনে’ নিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে কারও কোনো ওজর-আপত্তি কোনোভাবেই গ্রাহ্য করা চলবে না।
২. বিদেশফেরতদের কেউ যদি কোয়ারেন্টাইনে যেতে রাজী না হয় তবে সরকার বা রাষ্ট্র তাদের ওপর সর্বোচ্চ বলপ্রেয়োগ করতে বাধ্য হবে। প্রয়োজনে রাষ্ট্রবিরোধী-অপতৎপরতার কারণে রাষ্ট্র এদের ক্রসফায়ারে দিতে বাধ্য হবে।
৩. বিদেশফেরতদের কাউকেই ‘হোম-কোয়ারেন্টাইনে’র নাটক করতে দেওয়া যাবে না। কাউকেই ‘হোম-কোয়ারেন্টাইনে’ রাখাও যাবে না। কারণ, এরা খুবই অবিবেচক ও নৃশংস। ইতোমধ্যে এরা বিদেশ থেকে ফিরে হোম-কোয়ারেন্টাইনের নামে বাজারে মাছবিক্রয় করছে, বিয়েশাদী করছে, দোকানপাটে বসছে, ব্যবসা করছে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে নিয়মিত আড্ডাবাজি করছে, শপিংমলে যাচ্ছে ও করোনা-ভাইরাস-বিস্তারে যত্রতত্র ঘোরাফেরা করছে। এদের একমাত্র ব্যবস্থা হচ্ছে ‘সরকারি-কোয়ারেন্টাইন’।
৪. যেসব বিদেশফেরত সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী দেশে ফিরে ‘কোয়ারেন্টাইন’ মানছে না তাদের কঠোরহস্তে দমন করতে হবে। এরা ‘কোয়ারেন্টাইন’ না মানলে এদের চাকরি থেকে সাসপেন্ড করতে হবে।
৫. কোয়ারেন্টাইনের সমস্ত দায়দায়িত্ব সেনাবাহিনীর হাতে ন্যস্ত করতে হবে।
৬. যেকেউ কোয়ারেন্টাইন না মানলে তাকে প্রকাশ্যে সর্বোচ্চ শাস্তিপ্রদান করতে হবে।
৭. এই দুর্যোগের মুহূর্তে প্রতিটি বিদেশফেরত যাত্রীকে দেশের যেকোনো বিমানবন্দরে বা স্থলবন্দরে অতিসতর্কতার সঙ্গে থার্মাল স্ক্যানারের সাহায্যে বা অন্যান্য উপায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। ইতোমধ্যে বিমানবন্দরের অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এই কাজটি ভালোভাবে করেনি।
৮. বিদেশফেরতদের আত্মীয়স্বজনকেও কঠোরহস্তে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এদের অনেকেরই লজ্জাশরম একেবারেই নাই। তার প্রমাণ, বিদেশফেরত অনেকেই বিয়েশাদী করতে শুরু করে দিয়েছে।
৯. বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে আপদকালীনসময় পর্যন্ত সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রাখতে হবে। যাতে এরা কাজেকর্মে কোনোভাবেই ফাঁকি দিতে না পারে।
১০. বিদেশফেরতদের আত্মীয়স্বজনকেও একইসঙ্গে ‘সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে’ রাখতে হবে। এদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না।
এছাড়াও, সরকারকে কঠোরভাবে বাজারব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কাউকে মওজুদদারি বা কালোবাজারির সুযোগ দেওয়া যাবে না। দেশের সর্বত্র একইভাবে যেকোনো সভা-সমাবেশ-ওয়াজনসিহত কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। কেউ মানতে না চাইলে তাকে সরাসরি ক্রসফায়ারে দিতে হবে। কারণ, এদের মতো অমানুষের বিবেকহীন আচরণের জন্য দেশের সিংহভাগ মানুষকে তো আর প্রবল মৃত্যুঝুঁকির মধ্যে রাখা যায় না।
সাইয়িদ রফিকুল হক
২০/০৩/২০২০
সাইয়িদ রফিকুল হক
বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ‘করোনা-ভাইরাস’ ধরা পড়েছে ইতালিফেরত দুই প্রবাসীর দেহে। এরপর তাদের সংস্পর্শে তাদের এক আত্মীয়’র দেহে তা ধরা পড়েছে। সকলেই ব্যাপারটি বুঝতে পারছেন, বিষয়টি কতটা ভয়াবহ। এই ভাইরাস মারাত্মক ছোঁয়াচে। অথচ, আমাদের দেশের কিছু মানুষের আচরণ দেখলে মনে হয়, এটি যেন খুব মামুলি বিষয়। দেশ, জাতি আর মানবতার স্বার্থে এদের এখনই প্রতিরোধ ও প্রতিহত করতে হবে।
বিদেশফেরত অনেকেই বাংলাদেশে এসে নিজেকে খুব একটা নবাবজাদা ভাবতে শুরু করে দিয়েছে। এরা দেশের আইনকানুন মানতে চাচ্ছে না। বিমানবন্দরে নেমেই এরা নিজের বাড়িতে ফিরতে চাইছে। এদের মতো এতোটা অসভ্য কোনো প্রাণি পৃথিবীতে আর নাই। এই প্রাণিগুলো শুধু অসভ্যই নয় এরা ভয়ংকর বেআদবও বটে। কয়েকদিন আগে ইতালিফেরত এক বেআদব যুবকের অপকাণ্ড ও বেআদবি দেশবাসীর সামনে প্রকাশিত হয়েছে। এই বেআদবের নাম মশিউর রহমান। বাড়ি কুমিল্লার ভিক্টোরিয়া কলেজ রোড। তার বাবা জেল-পুলিশের একজন কনস্টেবল। এরা সাত ভাইবোন ও পিতামাতাসহ পরিবারের সদস্যসংখ্যা মোট ৯। এই ৯জনের ভরণপোষণ তার পিতাকে একাই করতে হয়েছে। পরিবারের অভাব মোচন করার জন্য এই মশিউর রহমান ইতালিতে কামলা খাটতে যায়। সে কামলা খেটে কিছু উপার্জনও করছে। এইজন্য তাদের শনের ঘর থেকে বাড়িতে পাকা ঘরবাড়িও তৈরি হয়েছে। ইতালিতে করোনা আতঙ্ক সবচেয়ে বেশি। তাই, সে দেশে ফিরেছে। কিন্তু দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে সে কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে কোনোরকম সহযোগিতা না করে কিংবা কোয়ারেন্টাইনে না-গিয়ে উল্টা সবাইকে গালিগালাজ করেছে, এবং সে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বলেছে:
❝I fuck you this country system❞!!!!!!!
বাংলাদেশের মতো একটি রাষ্ট্রে ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন-ব্যবস্থা’ রাখাটাই একটা বোকামি। এগুলো অনতিবিলম্বে বন্ধ ঘোষণা করতে হবে। উন্নতদেশের জন্য এগুলো প্রযোজ্য। আমাদের দেশের অবিবেচক মানুষগুলোর জন্য কোনোভাবেই ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন’ রাখা সমীচীন নয়। এতে হিতে বিপরীত হবে। তাই, জনস্বার্থে আমাদের দেশের ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন’ ব্যবস্থা এক্ষুনি বাতিল করা প্রয়োজন। তৎপরিবর্তে শুধু রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত কোয়ারেন্টাইন-ব্যবস্থা রাখতে হবে (তবে কবি, লেখক, সাহিত্যিক বা মননশীল পর্যায়ের লোক হলে তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় ‘হোম-কোয়ারেন্টাইন-ব্যবস্থা’ রাখা যেতে পারে)।
বিদেশফেরতদের নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে এখনই যা-যা করতে হবে:
১. দেশের সকল বিমানবন্দরে ‘জরুরিভিত্তিতে রেড-অ্যালার্ট’ জারী করতে হবে। বিমানবন্দর থেকে কাউকে বাইরে যাওয়ার কোনোপ্রকার সুযোগ দেওয়া যাবে না। যেকেউই করোনা-ভাইরাস-দ্বারা আক্রান্ত হোক বা না হোক তাকে সরাসরি কমপক্ষে ১৪-১৫ দিনের জন্য সরকারিভাবে নিয়ন্ত্রিত ‘কোয়ারেন্টাইনে’ নিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে কারও কোনো ওজর-আপত্তি কোনোভাবেই গ্রাহ্য করা চলবে না।
২. বিদেশফেরতদের কেউ যদি কোয়ারেন্টাইনে যেতে রাজী না হয় তবে সরকার বা রাষ্ট্র তাদের ওপর সর্বোচ্চ বলপ্রেয়োগ করতে বাধ্য হবে। প্রয়োজনে রাষ্ট্রবিরোধী-অপতৎপরতার কারণে রাষ্ট্র এদের ক্রসফায়ারে দিতে বাধ্য হবে।
৩. বিদেশফেরতদের কাউকেই ‘হোম-কোয়ারেন্টাইনে’র নাটক করতে দেওয়া যাবে না। কাউকেই ‘হোম-কোয়ারেন্টাইনে’ রাখাও যাবে না। কারণ, এরা খুবই অবিবেচক ও নৃশংস। ইতোমধ্যে এরা বিদেশ থেকে ফিরে হোম-কোয়ারেন্টাইনের নামে বাজারে মাছবিক্রয় করছে, বিয়েশাদী করছে, দোকানপাটে বসছে, ব্যবসা করছে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে নিয়মিত আড্ডাবাজি করছে, শপিংমলে যাচ্ছে ও করোনা-ভাইরাস-বিস্তারে যত্রতত্র ঘোরাফেরা করছে। এদের একমাত্র ব্যবস্থা হচ্ছে ‘সরকারি-কোয়ারেন্টাইন’।
৪. যেসব বিদেশফেরত সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী দেশে ফিরে ‘কোয়ারেন্টাইন’ মানছে না তাদের কঠোরহস্তে দমন করতে হবে। এরা ‘কোয়ারেন্টাইন’ না মানলে এদের চাকরি থেকে সাসপেন্ড করতে হবে।
৫. কোয়ারেন্টাইনের সমস্ত দায়দায়িত্ব সেনাবাহিনীর হাতে ন্যস্ত করতে হবে।
৬. যেকেউ কোয়ারেন্টাইন না মানলে তাকে প্রকাশ্যে সর্বোচ্চ শাস্তিপ্রদান করতে হবে।
৭. এই দুর্যোগের মুহূর্তে প্রতিটি বিদেশফেরত যাত্রীকে দেশের যেকোনো বিমানবন্দরে বা স্থলবন্দরে অতিসতর্কতার সঙ্গে থার্মাল স্ক্যানারের সাহায্যে বা অন্যান্য উপায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। ইতোমধ্যে বিমানবন্দরের অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এই কাজটি ভালোভাবে করেনি।
৮. বিদেশফেরতদের আত্মীয়স্বজনকেও কঠোরহস্তে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এদের অনেকেরই লজ্জাশরম একেবারেই নাই। তার প্রমাণ, বিদেশফেরত অনেকেই বিয়েশাদী করতে শুরু করে দিয়েছে।
৯. বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে আপদকালীনসময় পর্যন্ত সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রাখতে হবে। যাতে এরা কাজেকর্মে কোনোভাবেই ফাঁকি দিতে না পারে।
১০. বিদেশফেরতদের আত্মীয়স্বজনকেও একইসঙ্গে ‘সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে’ রাখতে হবে। এদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না।
এছাড়াও, সরকারকে কঠোরভাবে বাজারব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কাউকে মওজুদদারি বা কালোবাজারির সুযোগ দেওয়া যাবে না। দেশের সর্বত্র একইভাবে যেকোনো সভা-সমাবেশ-ওয়াজনসিহত কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। কেউ মানতে না চাইলে তাকে সরাসরি ক্রসফায়ারে দিতে হবে। কারণ, এদের মতো অমানুষের বিবেকহীন আচরণের জন্য দেশের সিংহভাগ মানুষকে তো আর প্রবল মৃত্যুঝুঁকির মধ্যে রাখা যায় না।
সাইয়িদ রফিকুল হক
২০/০৩/২০২০
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ৩১/০৩/২০২০করোন মোবাবেলায় আপনার লেখা যথার্থ।
-
একনিষ্ঠ অনুগত ২২/০৩/২০২০বিষয়টি একটু জটিল। সেচ্ছায় কে বন্ধী জীবন কাটাতে চায়। তবে যারা বড় ও অভিজ্ঞ জটিল বিষয়ে তাঁদের মত মত কাজ করাই উত্তম। সরকার দেশের অবিভাবক। সরকারের প্রণীত ন্যায় ও সঙ্গত নীতিমালা মেনে চলা কর্তব্য।
-
বেগম সেলিনা খাতুন ২২/০৩/২০২০দেশি-বিদেশি সকলেই সচেতনতা অবলম্বন করুন।
ভালো থাকুন, আরও বেশি বেশি লিখুন। -
রেজাউল ইসলাম ২২/০৩/২০২০ঠিক
-
ফয়জুল মহী ২১/০৩/২০২০দেশে করোনা রোগের ডাক্তার নাই । ডাক্তারদের সেফটি সরঞ্জাম নাই। আমাদের আল্লাহ ছাড়া কেউ নাই।