তোমাকে নরপশু বলে ধিক্কার দেবো না
তোমাকে নরপশু বলে ধিক্কার দেবো না
সাইয়িদ রফিকুল হক
না-না, ভয় নাই
তোমাকে আজ আমি ঘৃণাভরে
শূয়রের বাচ্চা বলবো না,
তোমাকে আজ আমি ক্রুদ্ধ হয়ে
নরপশু বলে ধিক্কারও দেবো না।
কারণ, আমি জানি:
তোমার মতো জানোয়ারেরা
এই পৃথিবীতে শূয়রের বাচ্চারও অধম,
তোমাকে শূয়রের বাচ্চা বললে
শূয়রজাতির অপমান হবে।
তোমাকে আজ নরপশু বললে
পশুসমাজ আমার বিচার চাইতে পারে,
কারণ, তাদেরও মান-অপমান-জ্ঞান আছে।
কিন্তু তুমি শূয়রের বাচ্চারও অধম,
তোমার নাই কোনো মান-অপমান-জ্ঞান,
আর তোমার নাই সামান্য কোনো মনুষ্যত্ব।
তুমি সবসময় ধর্মের নামে মুখে তোলো ফেনা!
আর তোমার ধর্মের ফেনায় ভরে গেছে
আমাদের বিশাল বঙ্গোপসাগর!
তুমি নাকি ধর্মের সৈনিক?
আর কত কী লিখেছো ধর্মের নামে!
অথচ তুমি দিনে-রাতে করছো ব্যভিচার!
তোমার মনগড়া-ধর্মে বুঝি ব্যভিচার জায়েজ?
তুমি আর মুখে নিয়ো না ইসলামের নাম,
ইসলামে সবসময় ব্যভিচার হারাম।
শুধু তোমার মতো হারামজাদা
নিজস্বার্থের রাজনীতিতে আজ কাপুরুষের মতো
দিনরাত ব্যবহার করছে আমাদের পবিত্র ধর্মকে।
লোকে তোমাকে এখন শূয়রের বাচ্চা বলছে,
আর সবখানে তোমার মতো একটা ভণ্ড
আর আস্ত-শয়তানের নামে আলোচনা!
তোমার ঘরে রয়েছে যৌবনবতী-স্ত্রী,
আরও আছে যুবতী-কুমারীকন্যা!
তবুও তোমার বিন্দুমাত্র লজ্জা নাই!
তবুও তুমি এক কুমারীর গর্ভে এঁকে দিয়েছো
অবাঞ্ছিত মাতৃত্বের চিহ্ন!
তোমার পাপে আজ পৃথিবী কাঁপছে,
তবুও তুমি হাসো গৃহপালিত সুধীসমাজে!
তুমি এমনই ব্যভিচারী-শয়তান
নিজের পাপের ফসল ধামাচাপা দিতে
দুই-দুইবার ঘটিয়েছো মেয়েটির গর্ভপাত!
আবার তুমি হারামজাদা নাকি বুদ্ধিজীবী!
আজ আমি তোমাকে ঘৃণাভরে
একবারও বলবো না শূয়রের বাচ্চা,
কারণ, তুমি শূয়রেরও অধম,
আর তোমার মতো হারামজাদার চেয়ে
এই পৃথিবীর তাবৎ শূয়র ভালো।
আমি তোমাকে নরপশু বলে ধিক্কার দেবো না,
আমি তোমাকে একবারও শূয়রের বাচ্চা বলবো না।
সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
১২/০৭/২০১৭
সাইয়িদ রফিকুল হক
না-না, ভয় নাই
তোমাকে আজ আমি ঘৃণাভরে
শূয়রের বাচ্চা বলবো না,
তোমাকে আজ আমি ক্রুদ্ধ হয়ে
নরপশু বলে ধিক্কারও দেবো না।
কারণ, আমি জানি:
তোমার মতো জানোয়ারেরা
এই পৃথিবীতে শূয়রের বাচ্চারও অধম,
তোমাকে শূয়রের বাচ্চা বললে
শূয়রজাতির অপমান হবে।
তোমাকে আজ নরপশু বললে
পশুসমাজ আমার বিচার চাইতে পারে,
কারণ, তাদেরও মান-অপমান-জ্ঞান আছে।
কিন্তু তুমি শূয়রের বাচ্চারও অধম,
তোমার নাই কোনো মান-অপমান-জ্ঞান,
আর তোমার নাই সামান্য কোনো মনুষ্যত্ব।
তুমি সবসময় ধর্মের নামে মুখে তোলো ফেনা!
আর তোমার ধর্মের ফেনায় ভরে গেছে
আমাদের বিশাল বঙ্গোপসাগর!
তুমি নাকি ধর্মের সৈনিক?
আর কত কী লিখেছো ধর্মের নামে!
অথচ তুমি দিনে-রাতে করছো ব্যভিচার!
তোমার মনগড়া-ধর্মে বুঝি ব্যভিচার জায়েজ?
তুমি আর মুখে নিয়ো না ইসলামের নাম,
ইসলামে সবসময় ব্যভিচার হারাম।
শুধু তোমার মতো হারামজাদা
নিজস্বার্থের রাজনীতিতে আজ কাপুরুষের মতো
দিনরাত ব্যবহার করছে আমাদের পবিত্র ধর্মকে।
লোকে তোমাকে এখন শূয়রের বাচ্চা বলছে,
আর সবখানে তোমার মতো একটা ভণ্ড
আর আস্ত-শয়তানের নামে আলোচনা!
তোমার ঘরে রয়েছে যৌবনবতী-স্ত্রী,
আরও আছে যুবতী-কুমারীকন্যা!
তবুও তোমার বিন্দুমাত্র লজ্জা নাই!
তবুও তুমি এক কুমারীর গর্ভে এঁকে দিয়েছো
অবাঞ্ছিত মাতৃত্বের চিহ্ন!
তোমার পাপে আজ পৃথিবী কাঁপছে,
তবুও তুমি হাসো গৃহপালিত সুধীসমাজে!
তুমি এমনই ব্যভিচারী-শয়তান
নিজের পাপের ফসল ধামাচাপা দিতে
দুই-দুইবার ঘটিয়েছো মেয়েটির গর্ভপাত!
আবার তুমি হারামজাদা নাকি বুদ্ধিজীবী!
আজ আমি তোমাকে ঘৃণাভরে
একবারও বলবো না শূয়রের বাচ্চা,
কারণ, তুমি শূয়রেরও অধম,
আর তোমার মতো হারামজাদার চেয়ে
এই পৃথিবীর তাবৎ শূয়র ভালো।
আমি তোমাকে নরপশু বলে ধিক্কার দেবো না,
আমি তোমাকে একবারও শূয়রের বাচ্চা বলবো না।
সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
১২/০৭/২০১৭
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৭/০৭/২০১৭দারুন
-
আব্দুল হক ১২/০৭/২০১৭ভাই , নিজেই সময় থাকতে নিজের বিচার করেন। অন্যের শাস্তি আপনাকে বহন করতে হবেনা। ভালোভাবে বলতে পারেন; না শুনলে আপনার দায়িত্ব সবারকাছে সুন্দরভাবে তুলে ধরা যাতে আমরা সাবধান হতে পারি। একটি সুন্দর সাহিত্য লিখতে যে শ্রম লাগে অসুন্দরে একই। বিচার আপনারই!!
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ১২/০৭/২০১৭খুব ভালো।
-
সাঁঝের তারা ১২/০৭/২০১৭যথার্থ ...