সেহি মা
দশটি মাস পেলো যে জঠর যন্ত্রণা,
কষ্ট, তবু হাসিমুখ, গর্ব অহংকার;
মমতা ভালোবাসায় বড় করে সোনা
মিলে প্রশান্তি ধরাকে দিয়ে উপহার।
তবু যেন মা, সতত পায় অবহেলা
তাঁরই আঁচল তলে, যে পায় পৃথিবী;
স্নেহ মাখা হাত ধরে, পা পা পথচলা
বিনিময়ে মা, তাচ্ছিল্য সহে নিরবধি।
জীবদ্দশায়, বার্ধক্যে উপনীত যেই
তখনো চিন্তন শুধু, সন্তানের ভালো;
কই ভাবি তা, ঈশ্বর প্রতিমা তো সেই
সেহি মা, এই জগত ও জাতির আলো।
ব্যথা পেয়েছিলে তুমি,কেঁদেছিলেন মা
জগতে কে তেমন, ঐ মায়ের উপমা।
চতুর্দশপদী কবিতা
কষ্ট, তবু হাসিমুখ, গর্ব অহংকার;
মমতা ভালোবাসায় বড় করে সোনা
মিলে প্রশান্তি ধরাকে দিয়ে উপহার।
তবু যেন মা, সতত পায় অবহেলা
তাঁরই আঁচল তলে, যে পায় পৃথিবী;
স্নেহ মাখা হাত ধরে, পা পা পথচলা
বিনিময়ে মা, তাচ্ছিল্য সহে নিরবধি।
জীবদ্দশায়, বার্ধক্যে উপনীত যেই
তখনো চিন্তন শুধু, সন্তানের ভালো;
কই ভাবি তা, ঈশ্বর প্রতিমা তো সেই
সেহি মা, এই জগত ও জাতির আলো।
ব্যথা পেয়েছিলে তুমি,কেঁদেছিলেন মা
জগতে কে তেমন, ঐ মায়ের উপমা।
চতুর্দশপদী কবিতা
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মহঃ এসরাফিল সেখ ১৭/০১/২০১৬Khub sundor
-
নাসিফ আমের চৌধুরী ১৪/০১/২০১৬ভাল লাগল
-
নির্ঝর ১৪/০১/২০১৬সুন্দর কবিতা
-
ধ্রুব রাসেল ১৪/০১/২০১৬ভাল লিখেছেন। তবে অষ্টকে অন্ত্যমিল বজায় রাখেননি। তাহলে চতুর্দশপদী কবিতা হল কিভাবে?
-
প্রদীপ চৌধুরী ১৪/০১/২০১৬Valo laglo
-
জে এস সাব্বির ১৪/০১/২০১৬কখকখগঘগঙ চছচছজজ ।।।
অষ্টকের শেষের পঙ্কিটি দুইটি দিক থেকেই ত্রুটিপূর্ণ ।এক. অন্তমিল গত এবং দুই. এখানে ভাবের পরণতি ঘটেছে । আবার চতুর্দশ কবিতাতে ষষ্টকে এসে ভাবের পরিণতি ঘটে ।এখানে ষষ্টকেরও বেশকিছু পঙ্কিতিতে ভাবের পরণতি ব্যাপারটা অনুপস্থিত ।। সবকিছু মিলিয়ে স্বার্থক সনেট না হলেও অনেক সুন্দর লেখা আর প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ -
মনিরুজ্জামান জীবন ১৩/০১/২০১৬ভীষণ ভালো লাগলো।
-
মনিরুজ্জামান শুভ্র ১৩/০১/২০১৬অনেক ভাল লাগলো।