‘বিদেশপ্রীতি’ বাদ দিতে হবে আমাদের
‘বিদেশপ্রীতি’ বাদ দিতে হবে আমাদের
‘স্বদেশপ্রেম’ বলে একটি কথা আছে যা আমরা ছোট বেলায় বই/পুস্তকে পড়েছি। কিন্তু এখন এই ‘স্বদেশপ্রেম’ আর নেই বললেই চলে । একেবারে তলানিতে পড়ে গেছে। তেলের বোতলের তলানিতে যেমন ‘খৈইল’ পড়ে থাকে অনেকটা সেই রকম অবস্থা। অন্যদিকে আমাদের মধ্যে ‘বিদেশপ্রীতি’ অনেকটাই বেড়ে গেছে। যাকে বলা যায় চরম আকার ধারণ করা আর কি ! কথায় কথায় বিদেশের জয় জয়কার। বিদেশে অমুক আছে, বিদেশে তমুক আছে, ইত্যাদি, ইত্যাদি। কেউ যদি একবার থাইল্যান্ড যেতে পারে তবে তার মধ্যে ‘স্বদেশপ্রীতি’ বাদ দিয়ে ‘বিদেশপ্রীতি’ জমতে থাকে। তারপর মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুর যেতে পারলে বাংলাদেশকে আর কোন দেশই মনে করে না। কথায় কথায়, শয়নে স্বপনে তারা শুধু বিদেশ দেখে। স্বপ্নে দেখে বিদেশে আছে আর ঘুম ভাঙ্গলে দেখে দেশেই পড়ে আছে। ‘স্বদেশপ্রেম’ তলানিতে থাকায় আমাদের এই অবস্থা হয়েছে। দেশকে আমরা হৃদয় দিয়ে ভালোবাসি না। তাই আমরা কথায় কথায় বিদেশের কথা বলি, বিদেশের ভালো বলি।
আমাদের দেশে তো অনেক কিছুই আছে। তা দেখার সময় ও অর্থ আমাদের হয় না। অথচ অনেক সময় নষ্ট করে, হাজার হাজার টাকা খরচ করে বিদেশ যেতে আমাদের একটুও বাঁধে না। বিদেশে যাওয়া ভালো। সেখান থেকে ধারণা এনে বাংলাদেশে প্রয়োগ করা আরো ভালো, কিন্তু বিদেশ বিদেশ করে অজ্ঞান হয়ে মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ভুলে যাওয়া একেবারেই ভালো না।
আমি হাতিরঝিলের পাশে থাকি। প্রতিদিন অফিসে আসতে যেতে এই হাতিরঝিল আমার নিত্য সঙ্গী। এর সৌন্দর্য্য দেখে আমি একেবারে মুগ্ধ, অভিভূত। হাতিরঝিল দিনে একরকম এবং সন্ধ্যা-রাতে আরেক রকম রূপ পরিগ্রহ করে। দিনের চেয়ে রাতে এর সৌন্দর্য্য অনেক বাড়ে। মিটি মিটি আলোর ঝলকানি, পানিতে চাঁদের হাসি আর ট্রলার চলার ফট ফট শব্দ মানুষের সারা দিনের ক্লান্তি একেবারে ভূলিয়ে দেয়। চক্রাকার বাসের দূষণ সবুজ গাছের সংস্পর্শে এসে একেবারে শক্তিহীন হয়ে যায়।
যারা হাতিরঝিল দেখেন নি তাদের অনুরোধ করবো, আপনারা হাতিরঝিলের সৌন্দর্য্য উপভোগ করে বিদেশপ্রীতি বাদ দিয়ে দেশপ্রীতি বাড়ান।
‘স্বদেশপ্রেম’ বলে একটি কথা আছে যা আমরা ছোট বেলায় বই/পুস্তকে পড়েছি। কিন্তু এখন এই ‘স্বদেশপ্রেম’ আর নেই বললেই চলে । একেবারে তলানিতে পড়ে গেছে। তেলের বোতলের তলানিতে যেমন ‘খৈইল’ পড়ে থাকে অনেকটা সেই রকম অবস্থা। অন্যদিকে আমাদের মধ্যে ‘বিদেশপ্রীতি’ অনেকটাই বেড়ে গেছে। যাকে বলা যায় চরম আকার ধারণ করা আর কি ! কথায় কথায় বিদেশের জয় জয়কার। বিদেশে অমুক আছে, বিদেশে তমুক আছে, ইত্যাদি, ইত্যাদি। কেউ যদি একবার থাইল্যান্ড যেতে পারে তবে তার মধ্যে ‘স্বদেশপ্রীতি’ বাদ দিয়ে ‘বিদেশপ্রীতি’ জমতে থাকে। তারপর মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুর যেতে পারলে বাংলাদেশকে আর কোন দেশই মনে করে না। কথায় কথায়, শয়নে স্বপনে তারা শুধু বিদেশ দেখে। স্বপ্নে দেখে বিদেশে আছে আর ঘুম ভাঙ্গলে দেখে দেশেই পড়ে আছে। ‘স্বদেশপ্রেম’ তলানিতে থাকায় আমাদের এই অবস্থা হয়েছে। দেশকে আমরা হৃদয় দিয়ে ভালোবাসি না। তাই আমরা কথায় কথায় বিদেশের কথা বলি, বিদেশের ভালো বলি।
আমাদের দেশে তো অনেক কিছুই আছে। তা দেখার সময় ও অর্থ আমাদের হয় না। অথচ অনেক সময় নষ্ট করে, হাজার হাজার টাকা খরচ করে বিদেশ যেতে আমাদের একটুও বাঁধে না। বিদেশে যাওয়া ভালো। সেখান থেকে ধারণা এনে বাংলাদেশে প্রয়োগ করা আরো ভালো, কিন্তু বিদেশ বিদেশ করে অজ্ঞান হয়ে মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ভুলে যাওয়া একেবারেই ভালো না।
আমি হাতিরঝিলের পাশে থাকি। প্রতিদিন অফিসে আসতে যেতে এই হাতিরঝিল আমার নিত্য সঙ্গী। এর সৌন্দর্য্য দেখে আমি একেবারে মুগ্ধ, অভিভূত। হাতিরঝিল দিনে একরকম এবং সন্ধ্যা-রাতে আরেক রকম রূপ পরিগ্রহ করে। দিনের চেয়ে রাতে এর সৌন্দর্য্য অনেক বাড়ে। মিটি মিটি আলোর ঝলকানি, পানিতে চাঁদের হাসি আর ট্রলার চলার ফট ফট শব্দ মানুষের সারা দিনের ক্লান্তি একেবারে ভূলিয়ে দেয়। চক্রাকার বাসের দূষণ সবুজ গাছের সংস্পর্শে এসে একেবারে শক্তিহীন হয়ে যায়।
যারা হাতিরঝিল দেখেন নি তাদের অনুরোধ করবো, আপনারা হাতিরঝিলের সৌন্দর্য্য উপভোগ করে বিদেশপ্রীতি বাদ দিয়ে দেশপ্রীতি বাড়ান।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রইসউদ্দিন গায়েন ০৭/১২/২০২১আপনার লেখা বেশ ভাল লাগল। স্বদেশের সৌন্দর্য আপনার চোখে খুবই স্পস্ট। নিজের জন্মভূমির প্রতি আপনার অনুভূতি অত্যন্ত ইতিবাচক। শুভেচ্ছা রইল!
-
জামাল উদ্দিন জীবন ০২/১১/২০২১ভাল
-
এ বি এস তুষার ১৮/১০/২০২১ভালো লিখেছেন।