আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম (১০৩)
ভালোবাসার রঙ্গিন কার্ড !
আশি ও নব্বই-এর দশকে কার্ড দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর একটা রেওয়াজ ছিলো। একটি কার্ড দিয়ে মানুষের অভিব্যাক্তি প্রকাশ করার মূল্য মহামূল্যবান ছিলো। কোন উৎসব আসার আগেই আমরা ছুটতাম এই শুভেচ্ছা কার্ডের পিছনে। এমনকি ভালোবাসাও বন্দি ছিলো এই রঙ্গিন কার্ডে। তখন আজাদ প্রোডাক্টস-এ ভালো ভালো কার্ড পাওয়া যেত। কখনো কখনো গ্রাম থেকে ঢাকা শহরে চলে আসতাম এই কার্ড ক্রয় করার জন্য। কি ঈদে, কি বড়দিনে, কি পূজায়। উৎসব মানেই কার্ডের মাধ্যমে শুভেচ্ছা। একজন বন্ধু বা বান্ধবীর নিকট থেকে রঙ্গিন কার্ড পাওয়া মানে বিরাট ব্যাপার ছিলো। তখন এই কার্ডটাই ছিলো ভালোবাসার প্রতীক। কার্ড আদান-প্রদান মানে ভালোবাসারই আদান-প্রদান। মনকে করতো আন্দোলিত ! এই শুভেচ্ছা কার্ডের একটা অর্থনৈতিব মূল্যও ছিলো বটে। কেউ কেউ উৎসবকে কেন্দ্র করে শুভেচ্ছা কার্ডের অস্থায়ী দোকান দিয়ে ফেলতো। তাই উৎসবের আগে গ্রাম-গঞ্জে এমন কি শহরেও গড়ে উঠতো কার্ডের অস্থায়ী দোকান। এখন মানুষের ভালোবাসার অনুভূতিগুলো ম্যাসেসে বন্দি হয়ে আছে। হায় রে দুনিয়া ! কি হতে কি হয়ে গেল ! বুঝতেই পারছি না ! হায় শুভেচ্ছা কার্ড !
আশি ও নব্বই-এর দশকে কার্ড দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর একটা রেওয়াজ ছিলো। একটি কার্ড দিয়ে মানুষের অভিব্যাক্তি প্রকাশ করার মূল্য মহামূল্যবান ছিলো। কোন উৎসব আসার আগেই আমরা ছুটতাম এই শুভেচ্ছা কার্ডের পিছনে। এমনকি ভালোবাসাও বন্দি ছিলো এই রঙ্গিন কার্ডে। তখন আজাদ প্রোডাক্টস-এ ভালো ভালো কার্ড পাওয়া যেত। কখনো কখনো গ্রাম থেকে ঢাকা শহরে চলে আসতাম এই কার্ড ক্রয় করার জন্য। কি ঈদে, কি বড়দিনে, কি পূজায়। উৎসব মানেই কার্ডের মাধ্যমে শুভেচ্ছা। একজন বন্ধু বা বান্ধবীর নিকট থেকে রঙ্গিন কার্ড পাওয়া মানে বিরাট ব্যাপার ছিলো। তখন এই কার্ডটাই ছিলো ভালোবাসার প্রতীক। কার্ড আদান-প্রদান মানে ভালোবাসারই আদান-প্রদান। মনকে করতো আন্দোলিত ! এই শুভেচ্ছা কার্ডের একটা অর্থনৈতিব মূল্যও ছিলো বটে। কেউ কেউ উৎসবকে কেন্দ্র করে শুভেচ্ছা কার্ডের অস্থায়ী দোকান দিয়ে ফেলতো। তাই উৎসবের আগে গ্রাম-গঞ্জে এমন কি শহরেও গড়ে উঠতো কার্ডের অস্থায়ী দোকান। এখন মানুষের ভালোবাসার অনুভূতিগুলো ম্যাসেসে বন্দি হয়ে আছে। হায় রে দুনিয়া ! কি হতে কি হয়ে গেল ! বুঝতেই পারছি না ! হায় শুভেচ্ছা কার্ড !
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।