আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম (৯৭)
মাইক বাজিয়ে আনন্দ করা !
আগে কোন অনুষ্ঠান হলে আমরা মাইক ভাড়া করে এনে বাজাতাম। কোন ভালো কিছু হলে তা সবাইকে জানানোর বাসনা মানুষের চিরন্তন। তাই আগে কিছু হলে মানুষকে জানানোর জন্য প্রধান মাধ্যম ছিলো এই মাইক বাজানো। একটি বাক্স সদৃশ যন্ত্রের মধ্যে সিডিকে ঘুরিয়ে একটি লাঠির মত বস্তুর সংস্পর্শে এনে এ গান বাজানো হত। যন্ত্রটাকে সম্ভবত গ্রামোফোন বলা হয়। এ ধরনের যন্ত্র (মাইক) তখন ভাড়া পাওয়া যেত। কালীগঞ্জে অনেক দোকান ছিলো। অনেক পছন্দের গান বাজানো হতো এই গ্রামোফোনে। ‘ডাক দিয়াছে দয়াল আমারে’, ‘আমি বন্দি কারাগারে’.... প্রভৃতি গান মনকে উজার করে দিতো। কিছু হিন্দি গানও বাজানো হত। যেমন-‘লাল দো পা টা মল মল বাজে’.... `মন দোলে মেরা....’... ইত্যাদি। মাইকের চোঙ্গাটা অনেক উপরে বাঁশে বা গাছে বাঁধা হত। যত বেশী উঁচুতে বাঁধতে পারতাম, শব্দ তত নিরিবিচ্ছিন্ন থাততো। খুব ভালো লাগতো। এই মাইকের মাধ্যমে খালি গলায়ও চলতো গানের চর্চা।
আগে কোন অনুষ্ঠান হলে আমরা মাইক ভাড়া করে এনে বাজাতাম। কোন ভালো কিছু হলে তা সবাইকে জানানোর বাসনা মানুষের চিরন্তন। তাই আগে কিছু হলে মানুষকে জানানোর জন্য প্রধান মাধ্যম ছিলো এই মাইক বাজানো। একটি বাক্স সদৃশ যন্ত্রের মধ্যে সিডিকে ঘুরিয়ে একটি লাঠির মত বস্তুর সংস্পর্শে এনে এ গান বাজানো হত। যন্ত্রটাকে সম্ভবত গ্রামোফোন বলা হয়। এ ধরনের যন্ত্র (মাইক) তখন ভাড়া পাওয়া যেত। কালীগঞ্জে অনেক দোকান ছিলো। অনেক পছন্দের গান বাজানো হতো এই গ্রামোফোনে। ‘ডাক দিয়াছে দয়াল আমারে’, ‘আমি বন্দি কারাগারে’.... প্রভৃতি গান মনকে উজার করে দিতো। কিছু হিন্দি গানও বাজানো হত। যেমন-‘লাল দো পা টা মল মল বাজে’.... `মন দোলে মেরা....’... ইত্যাদি। মাইকের চোঙ্গাটা অনেক উপরে বাঁশে বা গাছে বাঁধা হত। যত বেশী উঁচুতে বাঁধতে পারতাম, শব্দ তত নিরিবিচ্ছিন্ন থাততো। খুব ভালো লাগতো। এই মাইকের মাধ্যমে খালি গলায়ও চলতো গানের চর্চা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১১/০৭/২০২১সুন্দর