করোনার লক্ষণ ও করণীয়
করোনা ভাইরাস বিশ্বের প্রায় ২০০ টি দেশে আঘাত হেনেছে। এ পর্যন্ত ৩৮ হাজারের বেশী মানুষ এর ছোবলে মৃত্যুবরণ করেছেন।
আক্রান্ত ব্যক্তির হাচি- কাশি, আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে এবং পশু-পাখি বা গবাদি পশুর মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায় ।
এ রোগের লক্ষণগুলো হল- শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, জ্বর, কাশি ও নিউমোনিয়া।
এ ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে নিজেদের পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান পানি দিয়ে হাত পরিস্কার করতে হবে, ৪ ঘন্টা পর পর। বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। হাঁচি-কাশি মানুষের সামনে দেয়া যাবে না, আর যদি দিতে হয় তবে মুখ-নাক কনুই দিয়ে ঢেকে বা টিস্যু দিয়ে ঢেকে হাঁচি-কাশি দিতে হবে, তবে হাত ব্যবহার করা যাবে না। হাঁচি-কাশির পর রুমাল বা টিস্যু ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হবে। বড় বড় জমায়েত, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, সভা, সেমিনার, আড্ডা এ সময় এড়িয়ে চলতে হবে। এ সময় দেশ বিদেশে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। বিশেষ করে আক্রান্ত দেশে কোনভা্বেই নয়। মানুয়ের সাথে হ্যান্ডশেক বা কোলাকুলি করা যাবে না। হ্যান্ডশেকের পরিবর্তে সালাম দেয়া যেতে পারে বা দু’হাত জোর করে নমস্কার দেয়া যেতে পারে। সকল খাবার (মাছ, মাংস বা সবজি) ভালভাবে সিদ্ধ করে খেতে হবে। মরা পশু-পাখির সংস্পর্শে আসা যাবে না। ঘন ঘন গরম পানি বা শরবত খাওয়া যেতে পারে। হাত ভাল করে পরিস্কার না করে চোখ, মুখ ও নাক স্পর্শ করা যাবে না। কারণ এ তিনটি অঙ্গ দিয়ে এ ভাইরাস দেহে প্রবেশ করতে পারে। এ সময় কাজ না ছাড়া ঘরে অবস্থান করাই ভালো এবং স্বাস্থ্য বিধি পরিপালন করতে হবে। ১ মিটার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখবে হবে।
আক্রান্ত ব্যক্তির হাচি- কাশি, আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে এবং পশু-পাখি বা গবাদি পশুর মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায় ।
এ রোগের লক্ষণগুলো হল- শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, জ্বর, কাশি ও নিউমোনিয়া।
এ ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে নিজেদের পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান পানি দিয়ে হাত পরিস্কার করতে হবে, ৪ ঘন্টা পর পর। বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। হাঁচি-কাশি মানুষের সামনে দেয়া যাবে না, আর যদি দিতে হয় তবে মুখ-নাক কনুই দিয়ে ঢেকে বা টিস্যু দিয়ে ঢেকে হাঁচি-কাশি দিতে হবে, তবে হাত ব্যবহার করা যাবে না। হাঁচি-কাশির পর রুমাল বা টিস্যু ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হবে। বড় বড় জমায়েত, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, সভা, সেমিনার, আড্ডা এ সময় এড়িয়ে চলতে হবে। এ সময় দেশ বিদেশে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। বিশেষ করে আক্রান্ত দেশে কোনভা্বেই নয়। মানুয়ের সাথে হ্যান্ডশেক বা কোলাকুলি করা যাবে না। হ্যান্ডশেকের পরিবর্তে সালাম দেয়া যেতে পারে বা দু’হাত জোর করে নমস্কার দেয়া যেতে পারে। সকল খাবার (মাছ, মাংস বা সবজি) ভালভাবে সিদ্ধ করে খেতে হবে। মরা পশু-পাখির সংস্পর্শে আসা যাবে না। ঘন ঘন গরম পানি বা শরবত খাওয়া যেতে পারে। হাত ভাল করে পরিস্কার না করে চোখ, মুখ ও নাক স্পর্শ করা যাবে না। কারণ এ তিনটি অঙ্গ দিয়ে এ ভাইরাস দেহে প্রবেশ করতে পারে। এ সময় কাজ না ছাড়া ঘরে অবস্থান করাই ভালো এবং স্বাস্থ্য বিধি পরিপালন করতে হবে। ১ মিটার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখবে হবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ০১/০৪/২০২০
-
ফয়জুল মহী ৩১/০৩/২০২০খুব ভালো লাগলো।
আমার সন্দেহ হচ্ছে ।