পথ শিশু
পথের পাশে বসে
শিশুটা শুধু কাঁদে
আর ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে
কিছু পাবার লোভে
ভালোবাসাও দিচ্ছে না
এখন আগের মতন পাবলিকে|
এখন পায় না পয়সা কড়ি
দেহটা এক শুকনো খড়ি|
ভাঙ্গা থালি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে
দু মুঠো অন্নের জন্য তীব্র আকুতি
"আমারে দুডা টাহা দেন"
কারো আশীর্বাদ কিম্বা দয়ায়
হয়তো দুমুঠো খায়-
নয়তো দিন শেষে রাতের আধারে
ক্ষুধাতুর পেটটা শুকায়--
চোখ খুলে দেখে না গণতন্ত্র
দেয়না দুমুঠো ভাতের মুলমন্ত্র
জীবন হয় এক কষ্ট বহনের যন্ত্র|
তবুও জীবন চলে অসহ্য যন্ত্রণায়
উপচে পরা দুঃখ নিয়ে--
শ্মশানের কাছাকাছি গিয়ে
মলিন মুখে হাসি ফোটে
সামান্য কিছু পেয়ে|
শিশুটা শুধু কাঁদে
আর ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে
কিছু পাবার লোভে
ভালোবাসাও দিচ্ছে না
এখন আগের মতন পাবলিকে|
এখন পায় না পয়সা কড়ি
দেহটা এক শুকনো খড়ি|
ভাঙ্গা থালি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে
দু মুঠো অন্নের জন্য তীব্র আকুতি
"আমারে দুডা টাহা দেন"
কারো আশীর্বাদ কিম্বা দয়ায়
হয়তো দুমুঠো খায়-
নয়তো দিন শেষে রাতের আধারে
ক্ষুধাতুর পেটটা শুকায়--
চোখ খুলে দেখে না গণতন্ত্র
দেয়না দুমুঠো ভাতের মুলমন্ত্র
জীবন হয় এক কষ্ট বহনের যন্ত্র|
তবুও জীবন চলে অসহ্য যন্ত্রণায়
উপচে পরা দুঃখ নিয়ে--
শ্মশানের কাছাকাছি গিয়ে
মলিন মুখে হাসি ফোটে
সামান্য কিছু পেয়ে|
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ আবদুল করিম ১৬/১১/২০১৪লেখা খুবই ভালো হয়েছে
-
রইসউদ্দিন গায়েন ১৫/১১/২০১৪কয়েকটি ভুল বানান চোখে না পড়লে,কবিতাটি আরও বেশি ভাল লাগত! আপনার বিষয়-নির্বাচন প্রশংসনীয়। শুভেচ্ছা রইল!
-
অনিরুদ্ধ বুলবুল ১৫/১১/২০১৪"চোখ খুলে দেখে না গনতন্ত্র
দেয় না দু'মুঠো ভাতের মূলমন্ত্র
জীবন হয় এক কষ্ট বহনের যন্ত্র" - বেশ ভাল লেগেছে।
অভিনন্দন কবিকে। -
একনিষ্ঠ অনুগত ১৫/১১/২০১৪সুন্দর লেখা পথশিশুদের নিয়ে।। তাদের প্রতি আমাদের সহানুভূতিশীল হওয়া উচিৎ।