ভগবান
[ আমার এই সমস্ত লেখনী গুলো আপনাকে অবশ্যই আনন্দ দিতে পারে।
কোনো প্রকার ধর্ম কিংবা জাতিস্মর কে লক্ষ করে এটি লেখা হয়নি, কৌতুক মাত্রই এসব হয়। দযা করে কৌতুক পাঠের মানসিকতা নিয়ে লেখাটি শুরু থাকে শেষ পর্যন্ত পাঠ করিলে খুশি হব। ]
পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার হলো "ভগবান"।
ভগবানের আকার আয়তন কিছুই নেই।
ভগবান হল একপ্রকার গ্যাসীয় পদার্থ।
বিজ্ঞানী ট্যারা নাইডু দীর্ঘ তেত্রিশ বছর পরিক্ষা নীরিক্ষা করে বুবুঝতে পরেন যে 450° তাপমাত্রায় লঘু সালফিউরিক অ্যাসিডের সঙ্গে মরা অজগর সাপের টাটকা রক্তের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে "ভগবান" নামক একটি গ্যাসের উৎপত্তি হয়।
বৈশিষ্ট্য:- ভগবান বর্ণ হীন, গন্ধ হীন, একপ্রকার বিষাক্ত গ্যাস।
এই বিষাক্ত গ্যাসটি সাধারণত মন্দির, মসজিদ, গির্জা প্রভৃতি স্থানে দেখা যায়।
শুধুমাত্র চোখওয়ালা অন্ধরা ভগবান গ্যাসটি দেখতে পায়।
ব্যবহার ও উপকারিতা:- অশিক্ষিত মানুষকে ভুলিয়ে রাখার জন্য এই গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
এই গ্যাস ব্যবহার করে অতি সহজেই ধনী থেকে আরো ধনী, দরিদ্র থেকে সবচেয়ে দরিদ্র, ধনী থেকে দরিদ্র এবং দরিদ্র থেকে খুব ধনী হওয়া যায়। ( কিন্তু নিশ্চয়তা নেই )
এই গ্যাসটি মানসিক রোগের ( পাগল ) এক অন্যতম প্রধান কারণ। ইলেকট্রিক শক ও কাজ করে না।
উৎপাদন:- আজ পৃথিবীর সব যায়গায় ( মন্দির, মসজিদ, গির্জা নামক কারখানায় ) এই গ্যাস উৎপাদন করা হয়।
প্রত্যেকটি ঘরে কুটির শিল্প হিসেবে মানুষ এই গ্যাস উৎপাদন করে।
কোনো প্রকার ধর্ম কিংবা জাতিস্মর কে লক্ষ করে এটি লেখা হয়নি, কৌতুক মাত্রই এসব হয়। দযা করে কৌতুক পাঠের মানসিকতা নিয়ে লেখাটি শুরু থাকে শেষ পর্যন্ত পাঠ করিলে খুশি হব। ]
পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার হলো "ভগবান"।
ভগবানের আকার আয়তন কিছুই নেই।
ভগবান হল একপ্রকার গ্যাসীয় পদার্থ।
বিজ্ঞানী ট্যারা নাইডু দীর্ঘ তেত্রিশ বছর পরিক্ষা নীরিক্ষা করে বুবুঝতে পরেন যে 450° তাপমাত্রায় লঘু সালফিউরিক অ্যাসিডের সঙ্গে মরা অজগর সাপের টাটকা রক্তের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে "ভগবান" নামক একটি গ্যাসের উৎপত্তি হয়।
বৈশিষ্ট্য:- ভগবান বর্ণ হীন, গন্ধ হীন, একপ্রকার বিষাক্ত গ্যাস।
এই বিষাক্ত গ্যাসটি সাধারণত মন্দির, মসজিদ, গির্জা প্রভৃতি স্থানে দেখা যায়।
শুধুমাত্র চোখওয়ালা অন্ধরা ভগবান গ্যাসটি দেখতে পায়।
ব্যবহার ও উপকারিতা:- অশিক্ষিত মানুষকে ভুলিয়ে রাখার জন্য এই গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
এই গ্যাস ব্যবহার করে অতি সহজেই ধনী থেকে আরো ধনী, দরিদ্র থেকে সবচেয়ে দরিদ্র, ধনী থেকে দরিদ্র এবং দরিদ্র থেকে খুব ধনী হওয়া যায়। ( কিন্তু নিশ্চয়তা নেই )
এই গ্যাসটি মানসিক রোগের ( পাগল ) এক অন্যতম প্রধান কারণ। ইলেকট্রিক শক ও কাজ করে না।
উৎপাদন:- আজ পৃথিবীর সব যায়গায় ( মন্দির, মসজিদ, গির্জা নামক কারখানায় ) এই গ্যাস উৎপাদন করা হয়।
প্রত্যেকটি ঘরে কুটির শিল্প হিসেবে মানুষ এই গ্যাস উৎপাদন করে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ২৬/০৭/২০১৪বাহ দুরুন লাগল।
-
আবু সাহেদ সরকার ২৬/০৭/২০১৪সুন্দর একটি লেখা পড়লাম কবি বন্ধু।