ফাল্গুন
এসেছে ফাগুন, নিয়ে বহু গুণ, মনটা উঠেছে দুলে।
কৃষ্ণচূড়াটা রাঙিয়ে উঠেছে, লাল টকটকে ফুলে।।
কোকিল করছে কুহু সুরে গান বসি অশ্বত্থ ডালে।
কিচি-মিচি করে শালিকের ঝাঁক রান্না ঘরের চালে।।
পল্লী প্রকৃতি আলোকিত করে সোনালী সূর্য এসে।
সাদা ঝলমলে হাঁস গুলো জলে খেলা করে ভেসে ভেসে।।
ফাল্গুন মাস, পূর্ণ আকাশ করিয়া দিয়াছে নীল।
পূর্ণিমা রাতে চাঁদের আলোতে ঝলমলে খালবিল।।
ভাট ফুল আর লাল পদ্ম ফুটিয়াছে দীঘিজলে।
কুয়াশার বুকে যায় ভেসে ভেসে সাদা বক দলে দলে।।
রাখাল ছেলেরা গরু পাল নিয়ে মাঠেতে ছুটিয়া যায়।
বালক মাঝিরা দাঁড় টানে আর ভাটিয়ালি গান গায়।।
ভাটিয়ালি গান শুনিয়া মনেতে প্রশ্ন জাগিয়া বসে।
বাংলার এত মধু মাখা রূপ কোথা হতে আসে ভেসে ?
কুল-কুল রবে উত্তর আসে ভাসিয়া নদীর জলে।
বারো মাস আর ছয় ঋতু মাঝে ফাল্গুন আছে বলে।।
কৃষ্ণচূড়াটা রাঙিয়ে উঠেছে, লাল টকটকে ফুলে।।
কোকিল করছে কুহু সুরে গান বসি অশ্বত্থ ডালে।
কিচি-মিচি করে শালিকের ঝাঁক রান্না ঘরের চালে।।
পল্লী প্রকৃতি আলোকিত করে সোনালী সূর্য এসে।
সাদা ঝলমলে হাঁস গুলো জলে খেলা করে ভেসে ভেসে।।
ফাল্গুন মাস, পূর্ণ আকাশ করিয়া দিয়াছে নীল।
পূর্ণিমা রাতে চাঁদের আলোতে ঝলমলে খালবিল।।
ভাট ফুল আর লাল পদ্ম ফুটিয়াছে দীঘিজলে।
কুয়াশার বুকে যায় ভেসে ভেসে সাদা বক দলে দলে।।
রাখাল ছেলেরা গরু পাল নিয়ে মাঠেতে ছুটিয়া যায়।
বালক মাঝিরা দাঁড় টানে আর ভাটিয়ালি গান গায়।।
ভাটিয়ালি গান শুনিয়া মনেতে প্রশ্ন জাগিয়া বসে।
বাংলার এত মধু মাখা রূপ কোথা হতে আসে ভেসে ?
কুল-কুল রবে উত্তর আসে ভাসিয়া নদীর জলে।
বারো মাস আর ছয় ঋতু মাঝে ফাল্গুন আছে বলে।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
এস,বি, (পিটুল) ২৩/০৫/২০১৪Chomot-kar kobita falgun apnar.
-
তাইবুল ইসলাম ২৩/০৫/২০১৪বাহ
সত্যিই চমৎকার কবিতা
শুভেচ্ছা রইল -
কবি মোঃ ইকবাল ২৩/০৫/২০১৪চমৎকার ভাবে ফাল্গুণের রূপধারা তুলে ধরেছেন।