আমার শুভেচ্ছাগুলো
আমার হাতে একমুঠো শুভেচ্ছা ছিলো---
কাকে দেবো দিনভর ভেবে চলেছি?
পাঠিয়ে দিলাম কৃষকের কাদামাখা হাতে...
দিলাম শ্রমিকের পাথুরে অস্তিত্বে ...
নারীর ্দৈনন্দিন রান্নার মননে ...
যে শিক্ষক ছাত্রের চোখে প্রতিদিন ভবিষ্যতের ছবি আঁকে...
পৃথিবীকে আর একটু সবুজের অংগীকারে
যে মানুষ এখনো তাঁর শীর্ণ হাতে বৃক্ষকে মাটিতে প্রাণ দেয় ...
সেই পিতা-মাতাকে -
নিজের বিলাসিতাকে ভুলে সন্তানের মুখে তুলে দেয় কাংখিত অন্ন ...
আমার শুভেচ্ছাগুলো ঠিকঠাক মানুষের কাছে পৌঁছালো তো ?
কাকে দেবো দিনভর ভেবে চলেছি?
পাঠিয়ে দিলাম কৃষকের কাদামাখা হাতে...
দিলাম শ্রমিকের পাথুরে অস্তিত্বে ...
নারীর ্দৈনন্দিন রান্নার মননে ...
যে শিক্ষক ছাত্রের চোখে প্রতিদিন ভবিষ্যতের ছবি আঁকে...
পৃথিবীকে আর একটু সবুজের অংগীকারে
যে মানুষ এখনো তাঁর শীর্ণ হাতে বৃক্ষকে মাটিতে প্রাণ দেয় ...
সেই পিতা-মাতাকে -
নিজের বিলাসিতাকে ভুলে সন্তানের মুখে তুলে দেয় কাংখিত অন্ন ...
আমার শুভেচ্ছাগুলো ঠিকঠাক মানুষের কাছে পৌঁছালো তো ?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আরজু নাসরিন পনি ১৭/১০/২০১৩
-
אולי כולנו טועים ১৬/১০/২০১৩ভীষণ সুন্দর ll
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ১৬/১০/২০১৩সত্যিই অসাধারণ আপনার ভাবনা।খুবই ভালোো লাগলো আপনার ভাবনা র সাথে থাকতে পেরে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কবিতা র জন্য।রইল ঈদের শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা।
একটা মজার বিষয় হচ্ছে নারী নিয়ে ভাবতে গেলে কি রান্না ঘরের ভাবনাটা প্রথমেই চলে আসে ? প্রশ্নটা কবির কাছে রইল ।
নারী নিয়ে এই ভাবনাটা সার্বজনীন কি না ভেবে দেখা দরকার । আর যদি তাই হয়, তবে এ থেকে উত্তরণেরও পথ খোঁজা দরকার ।
আপনার ভাবনার প্রকাশটা খুব ভালো লেগেছে ।
অনেক শুভেচ্ছা সহ ঈদ মোবারক ।।