www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

দুষ্প্রাপ্য জিনিস তৈরী করে প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত

দুষ্প্রাপ্য জিনিস তৈরী করে প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত


বাংলাদেশ জাতীয় পতাকা দিবস উপলক্ষে

সবাইকে আমার আন্তরিক প্রীতি, সম্মান, ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

এবং সেই সাথে বাংলাদেশ জাতীয় পতাকা দিবসে বলতে চাই পতাকার দিকে এবার

আর আড়চোখে তাকাবো না...........

মাথাতুলে,সিনাটান,সরাসরি তাকাবো!

গর্ব এবার আমার মধ্যে আছে,,," জয় বাংলাদেশ         বাংলাদেশ জয়

বিষয়:-দুষ্প্রাপ্য জিনিস তৈরী  করে প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত

আজও মানচিত্রসমৃদ্ধ পতাকাটির দেখা মেলে বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্যে, একুশে ফেব্রুয়ারি, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, বাংলাদেশ ক্রীকেট দলের খেলার সময় দর্শকদের হাতে হাতে, এমনকি বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও। একাত্তরের ২৩ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের এ



পতাকা উত্তোলন করেন ধানমন্ডির,৩২নম্বর বাসায়।

সে
একাত্তরে লাল-সবুজের মূল পতাকার নকশা করেন শিব নারায়ন দাশ।ওই পতাকায় লাল অংশের মাঝে একটি মানচিত্র ছিল। পরে কামরুল হাসান মানচিত্রটি সরিয়ে ফেলায় তাকেই নকশাকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।

আর,
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার হিসেবে আমরা সবাই জানি বিখ্যাত চিত্রশিল্পী কামরুল হাসানের নাম।




যে উদ্দেশ্য
“পতাকাটি তৈরী করা হয়েছিল স্বাধীনতার জন্য, স্বাধীন জাতির জন্য, গণতন্ত্রের জন্য ও অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশের জন্য।

“কিন্তু
৪৩ বছর পরে এসেও এই দেশে যে স্বেচ্ছাচারিতা, সন্ত্রাস, অবিচার ও জঙ্গিবাদের ক্ষমতার অন্তরালে ক্ষমতার দাপটে ,আতঙ্ক,লুকোচুরি,কপটতা দেখতে পাই। তাতে মনে হয়, এই দেশের জন্য পতাকাটি তৈরি করা হয়নি।”


সেটি প্রমাণিত,
হয় যুদ্ধের ৪৪ পার হয়ে যাওয়া কামরুল হাসান নয় বরং শিব নারায়ণ দাশ হাতে বাংলাদেশের পতাকা গড়া।

৭১ থেকে
“আমাদের জাতীয় পতাকার ইতিহাস আমাদের পাঠ্যপুস্তকে প্রবীণ থেকে তরুণ প্রজন্মকে জেনে আসছি ও শেখানো হচ্ছে। জাতীয় পতাকার ডিজাইনার কামরুল হাসান!কিন্তু পর্দার আড়ালে থেকে শুনছি শিব নারায়ণ দাশ জাতীয় পতাকা তৈরী কারী আর এতে করে জাতীয় জীবনে জাতীর এখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে?

যাই হউক

বিস্তারিত বলার আগে
আমাদের ন্যাশনাল ফ্লাগের কিছু তথ্য জেনে নেই।




বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অনুপাত- ১০ : ৬ বা ৫:৩।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার লাল বৃত্তের মাপ- পতাকার ৫ ভাগের ১ অংশ।


বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সর্বপ্রথম উত্তোলন করা হয়- ২ মার্চ, ১৯৭১ইং সালে।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সর্বপ্রথম উত্তোলন করেন আ.স.ম আব্দুর রব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালের বটতলায় এক ছাত্র সমাবেশে।



বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস ২মার্চ।
জাপানের জাতীয় পতাকার সাথে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার মিল আছে, জাপানে আমাদের অনেক আগে স্বাধীন হয়েছে।

বাংলাদেশের মানচিত্র প্রথম আঁকেন মেজর জেমস রেনেল।



বাংলাদেশের প্রথম পতাকা ও স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে পতাকা উত্তোলিত হতে দেখা গেছে, সেখানে লাল বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র শোভা পায়। মানচিত্র শোভিত পতাকাটির ডিজাইনার ছিলেন শিব নারায়ন দাস।২৩শে মার্চ ১৯৭১ইং সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলাদেশের পতাকা
উড়ান ধানমন্ডির ৩২নম্বর বাসায়, সেখানেও মানচিত্র সমৃদ্ধ পতাকাটি দেখা যায়। শিব নারায়ন দাসের পতাকাটি আমাদের পরিচিত কিন্তু শিব নারায়ন দাসের নাম আমরা ক’জন জানি?
যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ছিলেন শিব নারায়ণ দাশ।





উইকিপিডিয়াসহ

বিভিন্ন তথ্য সূত্র থেকে জানা যায়, শিব নারায়ণ দাস বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রথম ডিজাইনার। তিনি একজন স্বভাব আঁকিয়ে ছাত্রনেতা ছিলেন। ১৯৭০ সালের ৬ জুন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরেবাংলা হলের ৪০১ নম্বর (উত্তর) কক্ষে রাত এগারটার পর পুরো পতাকার ডিজাইন সম্পন্ন করেন। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।

১৯৭০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি যে পতাকাটি তৈরি করা হয়েছিল, তাতে সবুজ রঙ দ্বারা নির্দেশ করা হয়েছিল এই সবুজ বাংলার চিত্র এবং আর লাল রংটি দেওয়া হয়েছিল সংগ্রাম এবং জীবনের প্রতীক হিসেবে। আর মাঝে মানচিত্রটি সোনালী রং দিয়ে আঁকা হয়েছিল এই সোনালী বাংলার প্রতীক হিসেবে। কারণ বাংলাকে সবাই তখন সোনার বাংলা হিসেবেই উল্লেখ করতো সবাই।



পতাকার মাঝে মানচিত্র আঁকার কারণ পূর্ব বাংলা এবং পশ্চিম বাংলা আলাদা করে নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বোঝাতে মানচিত্রটি দেওয়া হয়, যাতে করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি না হয়। কারণ আমাদের বাংলা বলতে বুঝিয়েছি আমাদের নিজস্ব ভূ-খণ্ডকে। পশ্চিম বঙ্গের ভূখণ্ড অন্য একটি রাষ্ট্রের ভূখণ্ড। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে তারা সম্পৃক্ত নয়।

স্বাধীনতার পরে মানচিত্রটি সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। আর মানচিত্র সরানোর এ কাজটি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে পরামর্শক্রমে সম্পাদনা করেছিলেন শিল্পী কামরুল হাসান। সেখান থেকেই জাতীয় পতাকার ডিজাইনার হিসেবে কামরুল হাসানকেই সবাই


চেনে। শিব নারায়ণ দাশ চলে যান ইতিহাসের অন্তরালে।


কারণ
বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরে চারুকলা ইনিস্টিটিউটের প্রধান ছিলেন চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান। তিনি হুট করে মানচিত্রটি তুলে দিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনারের খেতাবটি নিজ পকেটে পুরে নেন। তাকে যদি মন থেকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার হিসেবে মেনে নেই তাহলে শিব নারায়ন দাশের প্রতি জুলুম করা হবে কারণ কামরুল হাসান পতাকাটির আকার, অনুপাত কিছুই পরিবর্তন করেন নি। তিনি শুধু মানচিত্রটি তুলে দিয়েছেন নিজ স্বার্থে হয়তো এমনও হতে পারে তখন যেহেতু তার ক্ষমতা ছিলো ও তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের আশির্বাদ পুষ্ট ছিলেন তাই কেউ এর প্রতিবাদ জানান নি।
দেখুন ভারতের মানটিত্রের মধ্যে ফাঁকা অংশে বাংলাদেশের মানচিত্রটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ফাস্ট ওয়ার্লডের অনেক মানুষ এখনও বাংলাদেশ কে চেনে ভারতের অংশ হিসেবে, যদি পতাকার মানচিত্রটি উঠিয়ে না দেয়া হতো, তাহলে মানচিত্রের সুবাদেও অনেকে বাংলাদেশকে আলাদা ভাবে আইডেন্টিফাই করতে পারতেন। আমাদের পতাকা জাপানের মতো এমন কথাও একটু কম উচ্চারিত হতো কারণ দক্ষিন করিয়ার পতাকা জাপানের মতো এমন কথা কেউ বলে না।
যেমন
একটি সঠিক ইতিহাসের মাধ্যমে আশির্বাদ বয়ে আসে তেমনি একটি বিকৃত ইতিহাসে আছে অভিশাপ। অভিশাপ নয় ভয়ংকর ও বটে। প্রকৃতির প্রতিটি ব্যক্তি বস্তু তথা ইহজগৎ এ সব সৃষ্টির মাঝে ইতিহাস বড় অবদান রাখে।
একবার
ভেবে দেখেছি
স্যার জগদিশ চন্দ্র বসুর চেয়েও যেন শিব নারায়ণ দাশের ভাগ্য আরো বেশি খারাপ। কারণ জগদিশ চন্দ্র বসু আর মার্কোনি একই সময়ে বেতার আবিষ্কার করেন। কিন্তু মার্কোনী আগে প্যাটেন্ট করানোর ফলে বেতার যন্ত্র আবিষ্কারের সুখ্যাতি জোটে তার কপালেই। বঞ্চিত হন স্যার জগদিশ চন্দ্র বসু। ঠিক তেমনি মূল পতাকার ডিজাইন নিজে করেও তার স্বীকৃতি পাননি তৎকালীন ছাত্রনেতা শিব নারায়ণ দাশ। তার করা ডিজাইন থেকে শুধু মানচিত্রটুকু বাদ দিয়ে ডিজাইনার হিসেবে স্বীকৃতি পান শিল্পী কামরুল হাসান।
তার পাশাপাশি
বুয়েট ও তার প্রতি দিনের পর দিন অনীহা?
সে মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের মানচিত্র শোভিত প্রথম পতাকার নকশা করেছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র শিব নারায়ণ দাশ। লাল বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের মানচিত্র শোভিত দেশের এ পতাকার সঙ্গে তাই বুয়েটের সম্পর্ক নিবিড়। অথচ সেই বুয়েটেই বছরের দু-একটি বিশেষ দিন ছাড়া জাতীয় পতাকা ওড়ানো হয় না!
আত্মাভিমানি এ ব্যক্তিটি নিজের ক্ষোভের কথা কখনো কারো কাছে প্রকাশ করেননি। বুকের ভেতর জমে থাকা কষ্টটা সবসময় নিজের ভেতরই চেপে রেখেছেন। কখনো গণমাধ্যমের সামনেও দেখা যায়নি তাকে। বিভিন্ন সময়ে তার একটি সাক্ষাতকার গ্রহণের জন্য গণমাধ্যম কর্মীরা বিভিন্ন সময়ে তার শরণাপন্ন হয়েছেন। কিন্তু তিনি গণমাধ্যমের সামনে কথা বলতে রাজি হননি।
অবশেষে
অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার পর
অনেকটা মিথ্যা বলেই উনাকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের(ঢাবি) কলা ভবনের সামনে আয়োজিত ‘চতুর্থ জাতীয় পতাকা উৎসব-২০১৪’
অনুষ্ঠানে হাজির করাতে সক্ষম হয়েছে।
বিশেষ অতিথি জাতীয় পতাকার রূপকার শিব নারায়ণ দাশ কে
তিনি বলেন,
দেশে একমুখী শিক্ষা চাই। কারণ শিক্ষা বিভিন্ন ধরনের হলে জনসংখ্যায় বিভক্তি আসে। দেশে বর্তমানে কির্ন্ডার গার্ডেন, ইংরেজী, মাদ্রাসা ও এনজিও শিক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিনিয়ত এদেশের অসহায় মানুষ গুলোর উপর রাজনৈতিকভাবে প্রতারণা করছি। সেই প্রতারণার জন্য তারাই দায়ী আমরা যারা রাজনীতি করি। তিনি বলেন, যাদের মনে দুর্ভলতা রযেছে তারাই সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত দিতে পারেনা। দুঃখজনক হলেও সত্য এতদিন যাবত দেশটা যেভাবে চলছে তাতে খুব বেশী এগুতে পারেনি। দেশের মুষ্টিমেয় মানুষ অর্থাৎ ক্ষমতায় যারা রয়েছে, ক্ষমতার আশে-পাশে যারা রয়েছে তাদের ভাগ্যের উন্নতি হয়েছে। আর যারা জায়গা-জমি বিক্রি করে বিদেশে গিয়ে কামলা দিয়ে টাকা-পয়সা রোজগার করেছেন এবং দুর্নীতিবাজ সরকারী আমলা, ঘুষখোর কর্মকর্তা-কর্মচারী, দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়িদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে।
শিব নারায়ন দাশ আরও বলেন, অন্যের কাঁদে দোষারোপ করা এর মধ্যে কোন কৃতিত্ব নেই। সরকার, বিরোধীদল, সমাজের অগ্রগামী অংশ, শিক্ষক এবং সমাজের সচেতন নাগরিক সম্মিলিতভাবে দেশটাকে গড়ে তোলার আহবান জানান তিনি।
তারপর কিভাবে এতটা লাঞ্চিত,গঞ্জনা,সহ্য করার পর দেশ,সমাজ,মানুষ কে নিয়ে কতটা চিন্তাশীল এই বোধগম্য কল্পনা কে ও হার মানায়!
পার হচ্ছে
৪৩ টি বছর
আসছে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস ২মার্চ তাই
আমি গুনি ব্যক্তিত্ব শিব নারায়ন দাশের প্রতি গভির শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। অন্যের ডিজাইন চুরি ও ক্ষমতার দম্ভে নিজের নাম ইতিহাসে প্রকাশের জন্য অন্তর ভরে তীব্র ব্যথা অনুভব করছি?
এবং সেই সাথে সরকার,মুক্তিযুদ্ধ সংগঠন,সুশীল সমাজ,এবং মানবাধিকার সংস্থা কে সঠিকভাবে তথ্য উপাত্ত মধ্যে দিয়ে তার অবদানের যথাযোগ্য সম্মান স্বৃীকৃতি

স্বৃীকৃতি দেয়া হউক।
নিম্মোক্ত পতাকার ব্যবহারবিধি:
-----------------------

বাংলাদেশের পতাকা আয়তাকার। এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০:৬ এবং মাঝের লাল বর্ণের বৃত্তটির ব্যাসার্ধ দৈর্ঘ্যের পাঁচ ভাগের এক ভাগ, পতাকার দৈর্ঘ্যের ২০ ভাগের বাঁ দিকের নয় ভাগের শেষ বিন্দুর ওপর অঙ্কিত লম্ব এবং প্রস্থের দিকে মাঝখান বরাবর অঙ্কিত সরল রেখার ছেদ বিন্দু হলো বৃত্তের কেন্দ্র।
পতাকার দৈর্ঘ্য ১০ ফুট হলে প্রস্থ হবে ৬ ফুট, লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধ হবে ২ ফুট, পতাকার দৈর্ঘ্যের সাড়ে ৪ ফুট ওপরে প্রস্থের মাঝ বরাবর অঙ্কিত আনুপাতিক রেখার ছেদ বিন্দু হবে লাল বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু।

পতাকা ব্যবহারের মাপ:-

ভবনে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো ১০ ফুট বাই ৬ ফুট, ৫ ফুট বাই ৩ ফুট এবং ২৫ ফুট বাই ১৫ ফুট। মোটরগাড়িতে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো ১৫ ইঞ্চি বাই ৯ ইঞ্চি এবং ১০ ইঞ্চি বাই ৬ ইঞ্চি। আন্তর্জাতিক ও দ্বিপক্ষীয় অনুষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য টেবিল পতাকার মাপ হলো ১০ ইঞ্চি বাই ৬ ইঞ্চি।

সবসময়ই :-

বিভিন্ন জাতীয় দিবসে সরকারি ও বেসরকারি ভবন, বাংলাদেশ কূটনৈতিক মিশন ও কনস্যুলেটে পতাকা উত্তোলন করতে হবে। শোক দিবসে পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। পতাকা অর্ধনমিত রাখার ক্ষেত্রে প্রথমে পতাকা শীর্ষস্থান পর্যন্ত ওঠাতে হবে। তারপর অর্ধনমিত অবস্থানে রাখতে হবে। দিনের শেষে পতাকা নামানোর সময পুনরায় শীর্ষস্থান পর্যন্ত উঠিয়ে তারপর নামাতে হবে।
সরকারের অনুমতি ছাড়া জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা যাবে না। জাতীয় পতাকার ওপর কিছু লেখা অথবা মুদ্রণ করা যাবে না। এমনকি কোনো অনুষ্ঠান উপলক্ষে কিছু আঁকা যাবে না।

কিন্তু

দুঃখের সহিত বলতে হচ্ছে
এখন আমরা পোশাকেও পতাকার আলো দেখি। অর্থাৎ আমাদের জাতীয় পতাকার রঙের ব্যবহার লক্ষ করি শাড়িতে পাঞ্জাবি আর কামিজেও। পতাকার চেতনা যে আমাদের মননে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে সে কথা আলাদা করে আর বলবার দরকার নেই। আমাদের জাতীয় পতাকার মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখা মানে মহান মুক্তিযোদ্ধাদেরই সম্মান করা।



তথ্যসূত্র:-বিভিন্ন ব্লগ,পত্রিকা,
ফেইসবুক, ও উইকিপিডিয়া।
বিষয়শ্রেণী: অন্যান্য
ব্লগটি ১৪৩২ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ০২/০৩/২০১৫

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

 
Quantcast