poem
“সময়ের ব্যবধানে ম্রিয়মান অনুভুতি”
স্নিগ্ধ মেঘবিহিন আকাশ; হঠাৎ আকাশ ঢেকে গেল কালো মেঘের আবরণে।
বাহিরে বইছে হিমেল সমীরণ।
কিছু সময়ের পরে বৃষ্টি নামবে; এমন সময় মনটা যে চায়না ঘরে থাকতে!
বাহিরে বের হয়ে গেলাম নদীর পাড়ে।
এমন মেঘলা দিনে “মেঘলা” কে খুব মনে পড়ছে;
সে যে বৃষ্টিতে ভিজতে খুব ভালবাসতো।
আমায় জোড় করে নিয়ে বৃষ্টিতে ভেজাতো; মাঝে মাঝে খুব রাত হতো তার উপর!
আজ হয়তো সে তার স্বামীর হাতে হাত রেখে বৃষ্টিতে ভিজবে।
খুব কেঁদেছিলাম যখন মেঘলা আমার সাথে;
মিথ্যে ভালবাসার অভিনয় করে গিয়েছিল চলে।
সময়ের সাথে সাথে সেই কষ্ট হয়েছে ম্রিয়মান।
হঠাৎ শুরু হলো ঝুমবৃষ্টি!
বৃষ্টিতে সিক্ত আমার দেহ, আমার মন!
মনে হলো কেউ আমার নাম ধরে ডেকে উঠলো।
আমি পেছন ফিরতেই অবাকবনে গেলাম; সে আর কেউ না সে আমার মেঘলা।
ইচ্ছে করছিলাম জাপটে ধরতে কিন্তু নিজেকে সামলে নিলাম;
কেননা সে এখন অন্য কারোর।
আমায় বললো, “কেমন আছো আকাশ? আমায় আজো ভালবাসো আগের মতো?”
উত্তরে বললাম , “তোমার প্রতি আমার অনুভূতি আজ ম্রিয়মান সময়ের ব্যবধানে”!
লক্ষ্য করলাম মেঘলার আঁখি ছলছল করছে অশ্রুতে।
কিছু না বলে একরাশ অভিমান নিয়ে যাচ্ছিল চলে;
তার হাত টেনে জড়িয়ে নিলাম আমার বুকে!
খুব লজ্জা পাচ্ছিল আমার মেঘলা পাগলিটা; লজ্জায় লাল হয়েছে তার গাল দুটি!
কান্নাজড়ানো কণ্ঠে বললো, “তুমি যে বললে আমায় ভালবাসো না”।
আমি বললাম, “পাগলি!
আমার অনুভূতি আজ ম্রিয়মাণ তবে ভালবাসা আগেই মতোই আছে”!
তুমিই তো জড়িয়ে রেখেছো তাই তো আমরা একসাথে “মেঘলা আকাশ”।
ভালবাসার অশ্রুতে সিক্ত হলো আকাশ আর মেঘলা;
সেইসাথে মুচকি হাসি দিল সূর্য!
স্নিগ্ধ মেঘবিহিন আকাশ; হঠাৎ আকাশ ঢেকে গেল কালো মেঘের আবরণে।
বাহিরে বইছে হিমেল সমীরণ।
কিছু সময়ের পরে বৃষ্টি নামবে; এমন সময় মনটা যে চায়না ঘরে থাকতে!
বাহিরে বের হয়ে গেলাম নদীর পাড়ে।
এমন মেঘলা দিনে “মেঘলা” কে খুব মনে পড়ছে;
সে যে বৃষ্টিতে ভিজতে খুব ভালবাসতো।
আমায় জোড় করে নিয়ে বৃষ্টিতে ভেজাতো; মাঝে মাঝে খুব রাত হতো তার উপর!
আজ হয়তো সে তার স্বামীর হাতে হাত রেখে বৃষ্টিতে ভিজবে।
খুব কেঁদেছিলাম যখন মেঘলা আমার সাথে;
মিথ্যে ভালবাসার অভিনয় করে গিয়েছিল চলে।
সময়ের সাথে সাথে সেই কষ্ট হয়েছে ম্রিয়মান।
হঠাৎ শুরু হলো ঝুমবৃষ্টি!
বৃষ্টিতে সিক্ত আমার দেহ, আমার মন!
মনে হলো কেউ আমার নাম ধরে ডেকে উঠলো।
আমি পেছন ফিরতেই অবাকবনে গেলাম; সে আর কেউ না সে আমার মেঘলা।
ইচ্ছে করছিলাম জাপটে ধরতে কিন্তু নিজেকে সামলে নিলাম;
কেননা সে এখন অন্য কারোর।
আমায় বললো, “কেমন আছো আকাশ? আমায় আজো ভালবাসো আগের মতো?”
উত্তরে বললাম , “তোমার প্রতি আমার অনুভূতি আজ ম্রিয়মান সময়ের ব্যবধানে”!
লক্ষ্য করলাম মেঘলার আঁখি ছলছল করছে অশ্রুতে।
কিছু না বলে একরাশ অভিমান নিয়ে যাচ্ছিল চলে;
তার হাত টেনে জড়িয়ে নিলাম আমার বুকে!
খুব লজ্জা পাচ্ছিল আমার মেঘলা পাগলিটা; লজ্জায় লাল হয়েছে তার গাল দুটি!
কান্নাজড়ানো কণ্ঠে বললো, “তুমি যে বললে আমায় ভালবাসো না”।
আমি বললাম, “পাগলি!
আমার অনুভূতি আজ ম্রিয়মাণ তবে ভালবাসা আগেই মতোই আছে”!
তুমিই তো জড়িয়ে রেখেছো তাই তো আমরা একসাথে “মেঘলা আকাশ”।
ভালবাসার অশ্রুতে সিক্ত হলো আকাশ আর মেঘলা;
সেইসাথে মুচকি হাসি দিল সূর্য!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জানবক্স খান ২৫/০৬/২০২০
-
নুর হোসেন ৩০/১২/২০১৯অসাধারণ!
প্রাণবন্ত। -
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৯/১২/২০১৯আরেকটু বড় হলে গল্প হয়ে যেত।
-
মাহামুদুল হাসান শোভন ২৬/১২/২০১৯কাহিণি টা সুন্দর লেগেছে
-
মোহাম্মদ ফারুক হোসাইন ২৬/১২/২০১৯ভালো
জয়তু মহিলা কবি!