সুন্দরী
— তুমি সুন্দরী, তুমি অপরূপা, তুমি রূপা। আমি পূজারী, আমি কবি, আমি কাঙাল।
— থাক্ আর বলতে হবে না। তোমার ঐ ছল-ছুতো আমি বুঝি না ভেবেছো !
— তাহলে প্রসন্ন হও। এই দাসেরে দয়া কর। তোমার রূপে ঋণী কর।
— তুমি কি পাগল নাকি হ্যাংলা ?
— এখনও পর্যন্ত তো অল্পই ! কিন্তু এরপর আরো হতে চাই।
— তুমি কবি না ! জানো না, এসব ভাবা তোমার জন্য পাপ।
— কবি আমি আগে ছিলাম। এখন পুরুষ হতে চাই। তোমার যোগ্য হতে চাই।
— যোগ্য হয়ে কি করবে শুনি ?
— তোমার পুরোহিত হব, প্রহরী হব, প্রেমিক হব আর পাপ হব।
— ঘুরে ফিরে বারবার কেন শরীরেই ফিরে আসো ?
— কেননা, শরীরই হল প্রেমিকের একমাত্র আশ্রয়।
— তাই বুঝি ! তাহলে তো ইহলোকে আমার আর কোনো শূন্যতা থাকে না।
— কিন্তু আমার আছে। তাই বলছি তোমার প্রতীক্ষার ভঙ্গীকে ছোটো কর। দয়া কর। এসো দুজনে মিলে সৃষ্টির কথা ভাবি। চোখের দংশনে তোমাকে সজীব করি। অস্থির হাতে তোমাকে রচনা করি। স্বপ্নের দিকে মুখ করে শুয়ে থাকার মতো ঘড়ির বিপরীতে জীবনকে মেলে টাঙিয়ে দিই।
— ঠিক আছে, পরে সময় পেলে নাহয় তোমার কথা ভাবা যাবে। এখন তুমি আসো।
— মেয়ে, আমার পূজাকে তুমি এভাবে পদাঘাত করতে পারো না।
— ছিঃ ! এরকম করে না। আমি তো শুধু তোমারই, আর কারো না।
— থাক্ আর বলতে হবে না। তোমার ঐ ছল-ছুতো আমি বুঝি না ভেবেছো !
— তাহলে প্রসন্ন হও। এই দাসেরে দয়া কর। তোমার রূপে ঋণী কর।
— তুমি কি পাগল নাকি হ্যাংলা ?
— এখনও পর্যন্ত তো অল্পই ! কিন্তু এরপর আরো হতে চাই।
— তুমি কবি না ! জানো না, এসব ভাবা তোমার জন্য পাপ।
— কবি আমি আগে ছিলাম। এখন পুরুষ হতে চাই। তোমার যোগ্য হতে চাই।
— যোগ্য হয়ে কি করবে শুনি ?
— তোমার পুরোহিত হব, প্রহরী হব, প্রেমিক হব আর পাপ হব।
— ঘুরে ফিরে বারবার কেন শরীরেই ফিরে আসো ?
— কেননা, শরীরই হল প্রেমিকের একমাত্র আশ্রয়।
— তাই বুঝি ! তাহলে তো ইহলোকে আমার আর কোনো শূন্যতা থাকে না।
— কিন্তু আমার আছে। তাই বলছি তোমার প্রতীক্ষার ভঙ্গীকে ছোটো কর। দয়া কর। এসো দুজনে মিলে সৃষ্টির কথা ভাবি। চোখের দংশনে তোমাকে সজীব করি। অস্থির হাতে তোমাকে রচনা করি। স্বপ্নের দিকে মুখ করে শুয়ে থাকার মতো ঘড়ির বিপরীতে জীবনকে মেলে টাঙিয়ে দিই।
— ঠিক আছে, পরে সময় পেলে নাহয় তোমার কথা ভাবা যাবে। এখন তুমি আসো।
— মেয়ে, আমার পূজাকে তুমি এভাবে পদাঘাত করতে পারো না।
— ছিঃ ! এরকম করে না। আমি তো শুধু তোমারই, আর কারো না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।