কবিতা প্রতিমার স্টাচু ( মৃত মূর্ত মোক্ষ এবং মরীচিকা )
কবিতা :
আকাশ চোখে নিয়ে ; ঘাস ছুঁয়ে—ইনিয়ে-বিনিয়ে খালি পায়ে হাঁটা।
কারো আসবার খুশির খবর পেয়ে... অনেকক্ষন থেকেই
উৎসুক হয়ে স্টেশনে গিয়ে বসে থাকা।
হঠাৎ অজানা-এক ইচ্ছাতে পড়ে শুধু শুধু বৃষ্টিতে বহুদূর ভেজা।
কিছু কিছু বৈঠকি মুখের সাথে নিয়ত যোগাযোগ রাখবার উত্তুঙ্গ-উতল নেশা।
অনেক স্মৃতি-স্বপ্নে গড়া সবেমাত্র একটা মুহূর্তকেই
অন্য সব মুহূর্তে ধরে রাখা।
কবিতা :
যখন-তখন প্রয়োজনে মুঠোভরা মহান-দামিনী হাত।
চাইবামাত্রই পাতে পড়া প্রচণ্ড গরম ভাত।
শাসন-বারণ আর না মানা... মোহভরা আম কুড়ানো ঝড়ের রাত।
কৈ মাছের প্রাণ ; অবিরাম বিনামেঘে বিনাঝড়ে বজ্রপ্রপাত।
বামুনদের পুকুরের বেড়া ভেঙে দিয়ে বাগদিদের ছাড়া হাঁস।
কবিতা :
দাদাকে বউদির বিখ্যাত-নিলজ্জ আদর, চুপিচুপি বলে দেওয়া
বাহির-ভিতর যাবতীয় সব কথা।
মায়ের কোলে বাবার আদরে আমার সেই দারুণ ভালোলাগা ছেলেবেলা।
আইবুড়ো মন-উচাটন মেয়ের কৌশলে লুকিয়ে-চুপিয়ে ছেলে দেখা।
বারবার সবকিছু বলার পরেও— আবার অনেক কিছুই বাকি থাকা।
দামাল উপকূলের দোলাচল টপকে মাঝ-মাঝ সমুদ্রে নিথর হয়ে আসা।
কবিতা :
হঠাতই ছড়িয়ে পড়া ঝড়ে দলা মাঠে, ফসলের রাশ।
খুব ছেলেবেলা থেকে শুনে আসা আমাদের একান্ত পারিবারিক কিছু সমস্যা এবং
সংস্কার।
আমার মেয়ের লাজুক-ইতস্তত হাতে জামাইয়ের আগাম পাঠানো উপহার।
চালচুলোহীন বোকাটে একলা ছেলের নিঃস্বার্থ-বেহিসাবি দেশসেবা।
বউয়ের নিজের হাতে সাজানো ঘরদোরে আমার বিষম বেয়ারা অসভ্যতা।
কবিতা :
একহাতে ছুঁড়ে ফেলে, অন্য হাত দিয়ে ঠিক ধরা
আর ক্রমাগত ধরে থাকা।
‘কবিতা আবার আসব’ এই কথা দিয়ে যাওয়া।
আকাশ চোখে নিয়ে ; ঘাস ছুঁয়ে—ইনিয়ে-বিনিয়ে খালি পায়ে হাঁটা।
কারো আসবার খুশির খবর পেয়ে... অনেকক্ষন থেকেই
উৎসুক হয়ে স্টেশনে গিয়ে বসে থাকা।
হঠাৎ অজানা-এক ইচ্ছাতে পড়ে শুধু শুধু বৃষ্টিতে বহুদূর ভেজা।
কিছু কিছু বৈঠকি মুখের সাথে নিয়ত যোগাযোগ রাখবার উত্তুঙ্গ-উতল নেশা।
অনেক স্মৃতি-স্বপ্নে গড়া সবেমাত্র একটা মুহূর্তকেই
অন্য সব মুহূর্তে ধরে রাখা।
কবিতা :
যখন-তখন প্রয়োজনে মুঠোভরা মহান-দামিনী হাত।
চাইবামাত্রই পাতে পড়া প্রচণ্ড গরম ভাত।
শাসন-বারণ আর না মানা... মোহভরা আম কুড়ানো ঝড়ের রাত।
কৈ মাছের প্রাণ ; অবিরাম বিনামেঘে বিনাঝড়ে বজ্রপ্রপাত।
বামুনদের পুকুরের বেড়া ভেঙে দিয়ে বাগদিদের ছাড়া হাঁস।
কবিতা :
দাদাকে বউদির বিখ্যাত-নিলজ্জ আদর, চুপিচুপি বলে দেওয়া
বাহির-ভিতর যাবতীয় সব কথা।
মায়ের কোলে বাবার আদরে আমার সেই দারুণ ভালোলাগা ছেলেবেলা।
আইবুড়ো মন-উচাটন মেয়ের কৌশলে লুকিয়ে-চুপিয়ে ছেলে দেখা।
বারবার সবকিছু বলার পরেও— আবার অনেক কিছুই বাকি থাকা।
দামাল উপকূলের দোলাচল টপকে মাঝ-মাঝ সমুদ্রে নিথর হয়ে আসা।
কবিতা :
হঠাতই ছড়িয়ে পড়া ঝড়ে দলা মাঠে, ফসলের রাশ।
খুব ছেলেবেলা থেকে শুনে আসা আমাদের একান্ত পারিবারিক কিছু সমস্যা এবং
সংস্কার।
আমার মেয়ের লাজুক-ইতস্তত হাতে জামাইয়ের আগাম পাঠানো উপহার।
চালচুলোহীন বোকাটে একলা ছেলের নিঃস্বার্থ-বেহিসাবি দেশসেবা।
বউয়ের নিজের হাতে সাজানো ঘরদোরে আমার বিষম বেয়ারা অসভ্যতা।
কবিতা :
একহাতে ছুঁড়ে ফেলে, অন্য হাত দিয়ে ঠিক ধরা
আর ক্রমাগত ধরে থাকা।
‘কবিতা আবার আসব’ এই কথা দিয়ে যাওয়া।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০৫/১০/২০১৩কবিতা অনেক বিষয়ের সমন্বয়। খুব ভালো লেগেছে
-
মোকসেদুল ইসলাম ০৩/১০/২০১৩অসাধারণ
-
Înšigniã Āvî ০৩/১০/২০১৩অনন্য......
-
ইব্রাহীম রাসেল ০৩/১০/২০১৩--অসাধারণ না বলে উপায় নেই, খুব ভালো লাগলো