পাগল ও বাবা
উত্তরমুখো বটগাছের উত্তর দিক দিয়ে
পশ্চিম থেকে পূর্বে বয়ে গেছে যে রাস্তা
তা থেকে গুনে গুনে পনের পা ফেললেই
দ্বিতীয় সারির ৩৫৭ নম্বরের গোলাপি রঙের যে বাড়িটা
সেই বাড়ির চিলেকোটায় পাশে দক্ষিনের
কামরাতে থাকত মেয়েটা।
এখন যেখানে আছেন তার বাবা।
কার সাথে কি কথা বলেন তিনি এত
তা তিনি নিজেও বুঝি জানেন না।
আর সেজন্যই যখন-তখন ডাক্তার এসে
ছুঁচে করে তাঁর শরীরে নানারকমের তরল ডুকিয়ে দিয়ে যান।
তারপর তিনি ক্রমশ ঠাণ্ডা হতে থাকেন
তাঁর শেষ কথাটা সবাই বুঝতে পারে
তিনি বলেন ‘খুকুকে ফিরিয়ে দাও’।
পশ্চিম থেকে পূর্বে বয়ে গেছে যে রাস্তা
তা থেকে গুনে গুনে পনের পা ফেললেই
দ্বিতীয় সারির ৩৫৭ নম্বরের গোলাপি রঙের যে বাড়িটা
সেই বাড়ির চিলেকোটায় পাশে দক্ষিনের
কামরাতে থাকত মেয়েটা।
এখন যেখানে আছেন তার বাবা।
কার সাথে কি কথা বলেন তিনি এত
তা তিনি নিজেও বুঝি জানেন না।
আর সেজন্যই যখন-তখন ডাক্তার এসে
ছুঁচে করে তাঁর শরীরে নানারকমের তরল ডুকিয়ে দিয়ে যান।
তারপর তিনি ক্রমশ ঠাণ্ডা হতে থাকেন
তাঁর শেষ কথাটা সবাই বুঝতে পারে
তিনি বলেন ‘খুকুকে ফিরিয়ে দাও’।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
বিপ্লব সিংহ ০২/০৪/২০১৪
তুলিয়া ধরিয়াছেন সত্যর বাস্তবতা।
লিখিতে থাকুন কবি
আমি আছি না আপনাকে পড়ার জন্যে কবি।