www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

রূপাকে বলছি

দেরিতে বাড়িতে পৌঁছে
প্রথমেই নিজেকে মেরামত করি।
একেবারে অভিমানের রাজ-সিংহাসনে বসে আছেন
রূপা দেবী।
অ-কথার ভাঁজে জানিয়ে দেন ‘আমি কতটা মিথ্যুক?’
আমি অদৃশ্য হয়ে যাই বেশ কিছুক্ষণের জন্য।
আমি দুহাতে তার গলা জড়িয়ে ধরে, গালে ওষ্ঠ রেখে
পড়াই অজস্র উপমার মণিহার।
তখনো তার সেই ঘুমরে থাকার ঝাঁজে
স্থগিতাদেশ জারি থাকে সর্বত্র।
তখন নিরুপায় হয়ে আমি
তার শিশির ভেজা চোখের পাতাকে মিনতি করি।
আমাকে এবারকার মতো ক্ষমা কর দেবী !
আমি তার যথেষ্ট রূপের কাঙাল
তবুও হাতের আঙুলের আগুনে তাকে এ সময় পুড়াতে ইচ্ছা হয় না।
শুধু বন্দনা করতে ইচ্ছে হয়...

প্লিজ রূপা,
তুমি তোমার অভিমানের নোট ভেঙে
খুচরো পয়সার মতো হেঁসে ওঠো ;
আমি আবার তোমার প্রেমে পড়ে
বাবার পকেট থেকে পয়সা চুরি করে
সিগারেট কিনে নিয়ে এসে ছাদে গিয়ে বসি।
বিষয়শ্রেণী: কবিতা
ব্লগটি ৭০১ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২৬/০১/২০১৪

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

 
Quantcast