জন্ম-দুঃখিনী-জন্মভূমি
এত দূর থেকে :
রোজ রোজ সম্ভব নয় ‘তোমার কাছে আসা’।
কিন্তু প্রতিদিন তোমার খবরাখবর ঠিকই রাখি।
নেট খুলে দেখি ; ‘তোমার প্রোফাইল’।
সেখানে─
নতুন নতুন বাড়ি, বড় বড় রাস্তা
অগনন্তি স্কুল-কলেজ-হাসপাতাল।
পাতার দু’পাশে, যেখানে-যেটুকু জায়গা পাওয়া গেছে
সেখানে রাখা হয়েছে ফর্সা ফর্সা মুখের
হৃষ্টপুষ্ট মেয়েদের মানানসই ছবি।
‘তোমার ডেভলপ’
আমার রক্তে খুশির স্রোত হয়ে বয়ে যায়।
অনেকদিন পর
এরকম খুশি নিয়েই বাড়ি ফিরছিলাম।
কিন্তু এসেই দেখলাম—
আমার ভাই এখনো বেকার।
দীর্ঘ চল্লিশ বছর, একই কম্পানীতে কাজ করে
হিমসিম খাওয়া আমার আব্বার এখনো প্রমোশন হল না ;
আর হবে বলেও মনে হয় না।
আম্মার অসহায়-ক্লান্ত শরীর থেকে উঁকি মারছে
কয়েক ডজন হাড়।
যেমন দেখে গিয়েছিলাম
ফিরে এসে তেমনই আবার দেখছি
অবিবাহিত বোনের
দুঃখী দুঃখী করুণ-কালো মুখ।
দেখতে পারছি, বন্ধু-বান্ধবের লক্ষ্যহীন আগামি জীবন
স্ত্রী-র বেচারা-বেচারা অসুখী চেহারা
নিহত স্বপ্ন নিয়ে আহত জীবনযাপন...
এই কে আছিস !
আমার জন্যও—
একটা পেগ বানিয়ে নিয়ে আয়।
রোজ রোজ সম্ভব নয় ‘তোমার কাছে আসা’।
কিন্তু প্রতিদিন তোমার খবরাখবর ঠিকই রাখি।
নেট খুলে দেখি ; ‘তোমার প্রোফাইল’।
সেখানে─
নতুন নতুন বাড়ি, বড় বড় রাস্তা
অগনন্তি স্কুল-কলেজ-হাসপাতাল।
পাতার দু’পাশে, যেখানে-যেটুকু জায়গা পাওয়া গেছে
সেখানে রাখা হয়েছে ফর্সা ফর্সা মুখের
হৃষ্টপুষ্ট মেয়েদের মানানসই ছবি।
‘তোমার ডেভলপ’
আমার রক্তে খুশির স্রোত হয়ে বয়ে যায়।
অনেকদিন পর
এরকম খুশি নিয়েই বাড়ি ফিরছিলাম।
কিন্তু এসেই দেখলাম—
আমার ভাই এখনো বেকার।
দীর্ঘ চল্লিশ বছর, একই কম্পানীতে কাজ করে
হিমসিম খাওয়া আমার আব্বার এখনো প্রমোশন হল না ;
আর হবে বলেও মনে হয় না।
আম্মার অসহায়-ক্লান্ত শরীর থেকে উঁকি মারছে
কয়েক ডজন হাড়।
যেমন দেখে গিয়েছিলাম
ফিরে এসে তেমনই আবার দেখছি
অবিবাহিত বোনের
দুঃখী দুঃখী করুণ-কালো মুখ।
দেখতে পারছি, বন্ধু-বান্ধবের লক্ষ্যহীন আগামি জীবন
স্ত্রী-র বেচারা-বেচারা অসুখী চেহারা
নিহত স্বপ্ন নিয়ে আহত জীবনযাপন...
এই কে আছিস !
আমার জন্যও—
একটা পেগ বানিয়ে নিয়ে আয়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।