একটা সোনা মেয়ের গল্প শুনুন
বারবার চোখ সরিয়ে রেখেও, তবু চোখ চলে যায়
তার দিকে।
আমি তাই ঋণী তার কাছে।
সেই সোনা মেয়েটির কাছে।
কিংবা ঋণী এরও অধিক
আর কেনই-বা আমি হব না ঋণী ?
সারা পৃথিবী যখন আমাকে একা করে
একা থাকার পথে চলে—
এই কুসুমকুমারী তখন, তার সবটুকু দিয়ে
আমাকে ভরিয়ে রাখে।
... যেসব কথা কেউ না জানুক
আমি তো জানি।
তাই আমি ঋণী তার কাছে।
যখন আমি শূন্য পথে হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াই ;
সে তখন তার নিজের কাছে আমায় ডাকে।
শুধু কি ডাকে ?
একটার পর একটা খুশি এনে দেয়
আমার মনের গোপন ঘরে।
আমি তার বুকের আতুর গন্ধ মাখি আমার গায়ে।
সমস্ত কষ্ট আর অসুখ থেকে সেরে উঠি এক নিমেষে।
আমি তাকে আমার দু’হাতের মুঠোয় নিলে
সে নিজেকে রাখে আমার ঠোঁটে।
কি আর বলব !
যা জানি না ;
সেসব শিখি আদিম সুরে।
আমার সব না-ভালো থাকার গিঁড়ো খুলে খুলে
সে আমাকে সত্যিকারের ভালোবাসে।
তারপর সে আমাকে সুখের জলে ধুয়ে দিয়ে
নিজেও ভেজে।
আমি তাই তো ঋণী তার কাছে।
তাইতো ঋণী ।
তাই ঋণী।
তার দিকে।
আমি তাই ঋণী তার কাছে।
সেই সোনা মেয়েটির কাছে।
কিংবা ঋণী এরও অধিক
আর কেনই-বা আমি হব না ঋণী ?
সারা পৃথিবী যখন আমাকে একা করে
একা থাকার পথে চলে—
এই কুসুমকুমারী তখন, তার সবটুকু দিয়ে
আমাকে ভরিয়ে রাখে।
... যেসব কথা কেউ না জানুক
আমি তো জানি।
তাই আমি ঋণী তার কাছে।
যখন আমি শূন্য পথে হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াই ;
সে তখন তার নিজের কাছে আমায় ডাকে।
শুধু কি ডাকে ?
একটার পর একটা খুশি এনে দেয়
আমার মনের গোপন ঘরে।
আমি তার বুকের আতুর গন্ধ মাখি আমার গায়ে।
সমস্ত কষ্ট আর অসুখ থেকে সেরে উঠি এক নিমেষে।
আমি তাকে আমার দু’হাতের মুঠোয় নিলে
সে নিজেকে রাখে আমার ঠোঁটে।
কি আর বলব !
যা জানি না ;
সেসব শিখি আদিম সুরে।
আমার সব না-ভালো থাকার গিঁড়ো খুলে খুলে
সে আমাকে সত্যিকারের ভালোবাসে।
তারপর সে আমাকে সুখের জলে ধুয়ে দিয়ে
নিজেও ভেজে।
আমি তাই তো ঋণী তার কাছে।
তাইতো ঋণী ।
তাই ঋণী।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
אולי כולנו טועים ২৫/১২/২০১৩besh valo...