মেরীল্যান্ডে একুশে উদযাপন
মেরীল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের সিলভার স্প্রিং এলাকায় যথাযথ মর্যাদায় মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। সম্মিলিত একুশে উদযাপন কমিটি অকভিউ ড্রাইভ রোডে গত ২০ ফেব্রুয়ারী রাত ১০ঃ৩০ মিনিটে শহীদদের স্মরণে ভাষা ও দেশাত্ববোধক গানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করে। অনুষ্ঠানে প্রায় একশত প্রবাসী বাঙ্গালী অংশ গ্রহণ করে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সম্মিলিত কন্ঠে সালাম সালাম হাজার সালাম গানটি পরিবেশন করা করা। পরে স্থানীয় শিল্পী পিন্টু আর পালমা, মুক্তা মেবেল রোজারিও ও হিরা কস্তা একুশের গান পরিবেশন করে। ডেনিস রোজারিও আবৃত্তি করে মাহবুব উল আলম চৌধুরীর, কবিতা কাঁদতে আসিনি ফাঁসির্দাবি নিয়ে এসেছি। বিপুল এলিট গনছালভেস আবৃত্তি করে আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ,র্কবিতা কোন এক মাকে। এছাড়া 'একুশের চেতনায় আমরা' এর উপর আলোচনা করে নির্মল এল গমেজ ।
ঘড়ির কাটায় যখন রাত ১২ঃ০১ মিনিট, তখন সমবেত কন্ঠে পরিবেশন করা হয় আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গালো একুশে ফেব্রুয়ারী, আমি কি ভুলিতে পারি। উদযাপন কমিটির নির্মিত শহীদ মিনারে প্রথমে পুস্পস্তবক অর্পণ করে সম্মিলিত একুশে উদযাপন কমিটির আয়োজকবৃন্দ। পরে স্থানীয় সংগঠ্নগুলো শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করে। এছাড়া প্রবাসী বাঙ্গালীরা ব্যাক্তিগত ভাবে শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করে। এবারই প্রথম বারের মত স্থানীয় তরুণ-যুবদের উদ্যোগে শহীদ মিনার নির্মান ও শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। কমিটির নেতৃবৃন্দ জানায়, বাংলা নববর্ষ উদযাপন করার তাদের পরিকল্পনা রয়েছে।
সুবীর কাস্মীর পেরেরা
ওয়াশিংটন, যুক্তরাষ্ট্র
অনুষ্ঠানের শুরুতে সম্মিলিত কন্ঠে সালাম সালাম হাজার সালাম গানটি পরিবেশন করা করা। পরে স্থানীয় শিল্পী পিন্টু আর পালমা, মুক্তা মেবেল রোজারিও ও হিরা কস্তা একুশের গান পরিবেশন করে। ডেনিস রোজারিও আবৃত্তি করে মাহবুব উল আলম চৌধুরীর, কবিতা কাঁদতে আসিনি ফাঁসির্দাবি নিয়ে এসেছি। বিপুল এলিট গনছালভেস আবৃত্তি করে আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ,র্কবিতা কোন এক মাকে। এছাড়া 'একুশের চেতনায় আমরা' এর উপর আলোচনা করে নির্মল এল গমেজ ।
ঘড়ির কাটায় যখন রাত ১২ঃ০১ মিনিট, তখন সমবেত কন্ঠে পরিবেশন করা হয় আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গালো একুশে ফেব্রুয়ারী, আমি কি ভুলিতে পারি। উদযাপন কমিটির নির্মিত শহীদ মিনারে প্রথমে পুস্পস্তবক অর্পণ করে সম্মিলিত একুশে উদযাপন কমিটির আয়োজকবৃন্দ। পরে স্থানীয় সংগঠ্নগুলো শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করে। এছাড়া প্রবাসী বাঙ্গালীরা ব্যাক্তিগত ভাবে শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করে। এবারই প্রথম বারের মত স্থানীয় তরুণ-যুবদের উদ্যোগে শহীদ মিনার নির্মান ও শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। কমিটির নেতৃবৃন্দ জানায়, বাংলা নববর্ষ উদযাপন করার তাদের পরিকল্পনা রয়েছে।
সুবীর কাস্মীর পেরেরা
ওয়াশিংটন, যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
প্রবাসী পাঠক ২৬/০২/২০১৪
সুবীর ভাই ব্যাস্ততা কি খুব বেশি নাকি ? ব্লগে নিয়মিত পাচ্ছি না আপনাকে।