সময়ের কথা
শরতে আকাশ, রোদেলা আলো, সকালটাও বেশ ঠান্ডা। শীত এলো বলে।একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও সফল এনজিও পরিচালকের সাথে এপয়েন্টমেন্ট ছিলো। সকাল ৯টায় সময় দেওয়া থাকলেও, গেলাম ১০টায়। তিনি আমার জন্য আগে থেকেই অপেক্ষা করছিলেন। আমার দেরী করাটা ঠিক হয়নি।
বাসায় ঢুকতেই তিনি আমাকে হাসি মুখে ঘরে নিয়ে গেলেন। উনি বেশ কয়েকটি প্রবন্ধ, অভিজ্ঞতার কাহিনী লিখেছে। য্দিও আমি পড়িনি, কিন্তু উনি আমাকে লেখা বিষয়ে নানা দিক নিয়ে বললেন। এর মধ্যে সমবায় আন্দোলন নিয়ে বেশ একটি মুল্যবান প্রবন্ধ তিনি লিখেছেন। খুব ভাল লাগল। এখন চিন্তা করছি কোন পত্রিকায় দেয়া যায়?
পরক্ষণে মনে পড়ে গেল সাপ্তাহিক প্রতিবেশী পত্রিকার কথা। অগনীত পাঠক রয়েছে প্রতিবেশীর। সব শ্রেণীর পাঠক এই পত্রিকাটি পড়েন। এছাড়া অনেক সমবায়ী আছেন যারা সমবায় আন্দোলনের সাথে যুক্ত। তারা সবাই প্রতিবেশী পড়েন। একটা সময় এই পত্রিকাতে প্রচুর লিখেছি। পত্রিকা অফিসে অনেক আড্ডা দিয়ে। সম্পাদকের সাথে বিভিন্ন সমসাময়িক বিষয়ে বিস্তর আলোচনা করেছি। এখন শুধু স্মরণীয় বিষয়।
এছাড়া আরও একটি সমবায়ী পত্রিকা আছে,'সমবার্তা ' দি খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃঢাকা এর মুখপত্র। এক সময় সম্পাদনা পরিষদে ছিলা। পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদকের সাথে আলাপ হলো লেখাটি তিনি পাঠিয়ে দিতে বললেন। ভরসা পেলাম।
একজন অবসরপ্রাপ্ত মানুষ বসে স্মৃতিরোম্থন করা ছাড়া আর কি করার আছে। বললাম, দাদা লিখে যান।অনেক পত্রিকা আছে যারা আপনার লেখা ছাপবেন।
ভাবছি লেখাগুলো সংগ্রহ করে পাঠিয়ে দিব।
বাসায় ঢুকতেই তিনি আমাকে হাসি মুখে ঘরে নিয়ে গেলেন। উনি বেশ কয়েকটি প্রবন্ধ, অভিজ্ঞতার কাহিনী লিখেছে। য্দিও আমি পড়িনি, কিন্তু উনি আমাকে লেখা বিষয়ে নানা দিক নিয়ে বললেন। এর মধ্যে সমবায় আন্দোলন নিয়ে বেশ একটি মুল্যবান প্রবন্ধ তিনি লিখেছেন। খুব ভাল লাগল। এখন চিন্তা করছি কোন পত্রিকায় দেয়া যায়?
পরক্ষণে মনে পড়ে গেল সাপ্তাহিক প্রতিবেশী পত্রিকার কথা। অগনীত পাঠক রয়েছে প্রতিবেশীর। সব শ্রেণীর পাঠক এই পত্রিকাটি পড়েন। এছাড়া অনেক সমবায়ী আছেন যারা সমবায় আন্দোলনের সাথে যুক্ত। তারা সবাই প্রতিবেশী পড়েন। একটা সময় এই পত্রিকাতে প্রচুর লিখেছি। পত্রিকা অফিসে অনেক আড্ডা দিয়ে। সম্পাদকের সাথে বিভিন্ন সমসাময়িক বিষয়ে বিস্তর আলোচনা করেছি। এখন শুধু স্মরণীয় বিষয়।
এছাড়া আরও একটি সমবায়ী পত্রিকা আছে,'সমবার্তা ' দি খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃঢাকা এর মুখপত্র। এক সময় সম্পাদনা পরিষদে ছিলা। পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদকের সাথে আলাপ হলো লেখাটি তিনি পাঠিয়ে দিতে বললেন। ভরসা পেলাম।
একজন অবসরপ্রাপ্ত মানুষ বসে স্মৃতিরোম্থন করা ছাড়া আর কি করার আছে। বললাম, দাদা লিখে যান।অনেক পত্রিকা আছে যারা আপনার লেখা ছাপবেন।
ভাবছি লেখাগুলো সংগ্রহ করে পাঠিয়ে দিব।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সালমান মাহফুজ ১৮/০৯/২০১৩কবিতার মত তোমার গদ্যের হাতও দারুণ ।
-
ইব্রাহীম রাসেল ১৭/০৯/২০১৩--পড়লাম, আপনার ভাবনা জেনে ভালো লাগলো।---
-
Înšigniã Āvî ১৭/০৯/২০১৩অসাধারন