ওয়াশিংটন মেট্টোপলিটান এলাকায় পথমেলা
প্রবাসী জীবন কতটা সুখের তা কেবল প্রবাসীরাই জানেন। যদিও সুখের সন্ধানে প্রবাসে আসা। তারপরও কি সুখ পাখী ধরা দেয়। এমন প্রশ্ন আমার না, আমাদের সকলের। আমরা যারা প্রবাসে আছি, সকলেই কাজ করি। কেউ অফিসে, কেউ প্রসাশনে কেউবা হোটেল/দোকানে। কেউ দিনে কাজ করে কেউবা রাতে, আবার কেউ কেউ সকাল থেকে মধ্য রাতে। দিনের সমস্ত কাজ শেষে ঘরে ফিরে কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে তার পর সুখ নিদ্রায়!
এতো ব্যাস্ততার পর সবাই চায় একটু বিনোদন। আর আমেরিকার মত দেশে বিনোদন মানে বার বা নাইট ক্লাব। যাতে বাংগালীরা কোন দিন অভ্যস্ত নয়। কারণ এটা আমাদের সংস্কৃতিতে পড়ে না বিধায়, আমরা বার বা নাইট ক্লাবে যাই না। এই জন্য দেখা যায় বিনোদনের জন্য শনিবার বা রবিবার রাতে কোন না কোন বাসায় দাওয়াত থাকে। আবার কোথাও কোথাও বসে গানের আসর।
প্রতি বছর আমরা অপেক্ষমান থাকি কখন আসবে পয়েলা বৈশাখ, মাতৃভাষা দিবস, বিজয় দিবস, পিঠা উত্সব, পথমেলা বা বাউল মেলা। ওয়াশিংটন মেত্রোপলিটান এলাকায় বসবাসরত বাংগালীরা এই সব উত্সবের সঙ্গে বহুদিন থেকে পরিচিত। ভার্জিনিয়া ষ্টেটে বেশ কয়েকটি সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে, যারা এসব অনুষ্ঠানের আয়োজন কতে থাকেন। অনুষ্ঠানে থাকে নাচ, গান,আবৃত্তি, নাটক, জারীগান, বাউল গান্সহ বাংলার নানা ঐতহ্য। কয়েক ঘন্টার জন্য আমরা প্রাণের সাথে মিশে যাই আমার সোনার বাংলায়। তখন আর মনে থাকে না, আমরা দেশ ছেড়ে রয়েছি বহুদূরে!
আমেরিকার ওয়াশিংটন মেট্রোপলিটান এলাকায় বেশ কয়েকটি সংগঠান রয়েছে। এর মধ্যে ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলি, বাংলা স্কুল, বাংলাদেশ দূতাবাস, প্রিয় বাংলা, বাংলাদেশ খ্রীষ্টান এসোসিয়েশন, বাকাসহ আরো অনেক সংগ্ঠান এসব অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করে থাকেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভার্জিনিয়ার আরলিংটনের ৯ ষ্ট্রীটে, প্রিয় বাংলা আয়োজন করেন প্রিয় বাংলা পথমেলা ২০১৩। প্রতিবারের ন্যায় সারাদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালায় ছিল নাচ, গান,দলীয় যন্ত্রসংগীত, আবৃত্তিসহ নানা আয়োজন। বাংলাদেশের প্রখ্যাত আবৃত্তিকার ও অভিনেতা জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় আবৃত্তিকরে শ্রোতাদের মাতিয়ে তোলেন। এছাড়া নতুন প্রজন্মের শিল্পী আরফিন রুমি গেয়ে শোনায় বাংলার মনমাতানো গান। একদিকে চলছিলা অনুষ্ঠান অন্যদিকে চলেছে মেলা। মেলায় ছিল বাংলার শাড়ী, সালোয়ার, পাঞ্জাবী, গয়না, বাংলা খাবার ছিল বিভিন্ন কোম্পানীর ছোট ছোট স্টল।
শত ব্যাস্ততার মধ্যে বাঙ্গালীরা উপভোগ করেছে বাঙ্গালীর ঐতিহ্য।
এক সময় সন্ধ্য ঘনিয়ে আসে। সবাই ফিরে যায় আপন ঠিকানায়। আবার জীবন হয়ে উঠে ব্যাস্তময়।
সুবীর কাস্মীর পেরেরা
এতো ব্যাস্ততার পর সবাই চায় একটু বিনোদন। আর আমেরিকার মত দেশে বিনোদন মানে বার বা নাইট ক্লাব। যাতে বাংগালীরা কোন দিন অভ্যস্ত নয়। কারণ এটা আমাদের সংস্কৃতিতে পড়ে না বিধায়, আমরা বার বা নাইট ক্লাবে যাই না। এই জন্য দেখা যায় বিনোদনের জন্য শনিবার বা রবিবার রাতে কোন না কোন বাসায় দাওয়াত থাকে। আবার কোথাও কোথাও বসে গানের আসর।
প্রতি বছর আমরা অপেক্ষমান থাকি কখন আসবে পয়েলা বৈশাখ, মাতৃভাষা দিবস, বিজয় দিবস, পিঠা উত্সব, পথমেলা বা বাউল মেলা। ওয়াশিংটন মেত্রোপলিটান এলাকায় বসবাসরত বাংগালীরা এই সব উত্সবের সঙ্গে বহুদিন থেকে পরিচিত। ভার্জিনিয়া ষ্টেটে বেশ কয়েকটি সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে, যারা এসব অনুষ্ঠানের আয়োজন কতে থাকেন। অনুষ্ঠানে থাকে নাচ, গান,আবৃত্তি, নাটক, জারীগান, বাউল গান্সহ বাংলার নানা ঐতহ্য। কয়েক ঘন্টার জন্য আমরা প্রাণের সাথে মিশে যাই আমার সোনার বাংলায়। তখন আর মনে থাকে না, আমরা দেশ ছেড়ে রয়েছি বহুদূরে!
আমেরিকার ওয়াশিংটন মেট্রোপলিটান এলাকায় বেশ কয়েকটি সংগঠান রয়েছে। এর মধ্যে ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলি, বাংলা স্কুল, বাংলাদেশ দূতাবাস, প্রিয় বাংলা, বাংলাদেশ খ্রীষ্টান এসোসিয়েশন, বাকাসহ আরো অনেক সংগ্ঠান এসব অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করে থাকেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভার্জিনিয়ার আরলিংটনের ৯ ষ্ট্রীটে, প্রিয় বাংলা আয়োজন করেন প্রিয় বাংলা পথমেলা ২০১৩। প্রতিবারের ন্যায় সারাদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালায় ছিল নাচ, গান,দলীয় যন্ত্রসংগীত, আবৃত্তিসহ নানা আয়োজন। বাংলাদেশের প্রখ্যাত আবৃত্তিকার ও অভিনেতা জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় আবৃত্তিকরে শ্রোতাদের মাতিয়ে তোলেন। এছাড়া নতুন প্রজন্মের শিল্পী আরফিন রুমি গেয়ে শোনায় বাংলার মনমাতানো গান। একদিকে চলছিলা অনুষ্ঠান অন্যদিকে চলেছে মেলা। মেলায় ছিল বাংলার শাড়ী, সালোয়ার, পাঞ্জাবী, গয়না, বাংলা খাবার ছিল বিভিন্ন কোম্পানীর ছোট ছোট স্টল।
শত ব্যাস্ততার মধ্যে বাঙ্গালীরা উপভোগ করেছে বাঙ্গালীর ঐতিহ্য।
এক সময় সন্ধ্য ঘনিয়ে আসে। সবাই ফিরে যায় আপন ঠিকানায়। আবার জীবন হয়ে উঠে ব্যাস্তময়।
সুবীর কাস্মীর পেরেরা
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
Înšigniã Āvî ১৭/০৯/২০১৩দারুন
-
মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস ১৭/০৯/২০১৩আসলেই বাংলাদেশ থেকে দুরে থাকলেও বাংলার সংস্কৃতি থেকে দুরে থাকা যায় না।