ঘুমের ঘরে বোবা ধরা কি জানেন
ঘুম আমাদের জন্য কতটা দরকার তা একদিন না ঘুমালেই বুঝা যায়। তাই প্রতিদিনের মতো সারাদিন কাজ শেষে ঘুমাতে গিয়ে কিছুক্ষন পর অনুভব করলেন কেউ একজন আপনার বুকের উপর চেপে বসে আছে। নড়াচড়া করতে পারছেন না, গলা দিয়ে স্বর ও বের হচ্ছেনা। অতঃপর আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে উঠলো সবকিছু। ঘুমের ঘরে এই ঘটনাকে আমরা বলি বোবায় ধরা । অনেকেই এটিকে জ্বিনের আছর বলে থাকেন। কিন্তু বোবায় ধরা আসলে কী? বৈজ্ঞানিক ভাষায় একে স্লিপ প্যারালাইসিস বলা হয়।
এ ব্যাপারে বিশ্লেষকরা
জানান, "আমাদের ঘুমের দুইটি পর্যায় আছে। আরইএম (র্যপিড আই মুভমেন্ট) আর নন আরইএম (নন র্যাপিড আই মুভমেন্ট) পর্যায়। এই দুই পর্যায়ের মধ্যে যদি কখনও আমাদের ঘুম ভেংগে যায় তাহলে আমাদের জেগে থাকা সম্পর্কে মস্তিষ্ক অবগত থাকে না। খেয়াল করলে দেখবেন এইরকম অবস্থা স্বপ্ন দেখতে দেখতেই বেশি হয়, অর্থাৎ হঠাত করে স্বপ্ন ভেঙে যাবার পর এরকম ঘটনার উতপত্তি হয় অধিকাংশ সময়ে। আরইএম পর্যায়ে আমরা মূলত স্বপ্ন দেখি আর হঠাত ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা ননআরইএম পর্যায় পরিভ্রমণ করে তারপর জেগে উঠি। অর্থাৎ গাঢ় ঘুম আগে হালকা হয় তারপর আমরা জাগি। কিন্তু কখনও কখনও মস্তিষ্ক এত দ্রুত ব্যপারটা ধরতে পারে না। তাই সে ভেবে বসে আমরা এখনও ঘুমিয়েই আছি। তাই শরীর ঘুমের মতোনই শিথীল থাকে। আমরা যে জেগে আছি এটা জানতে তার কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। "
এ ব্যাপারে বিশ্লেষকরা
জানান, "আমাদের ঘুমের দুইটি পর্যায় আছে। আরইএম (র্যপিড আই মুভমেন্ট) আর নন আরইএম (নন র্যাপিড আই মুভমেন্ট) পর্যায়। এই দুই পর্যায়ের মধ্যে যদি কখনও আমাদের ঘুম ভেংগে যায় তাহলে আমাদের জেগে থাকা সম্পর্কে মস্তিষ্ক অবগত থাকে না। খেয়াল করলে দেখবেন এইরকম অবস্থা স্বপ্ন দেখতে দেখতেই বেশি হয়, অর্থাৎ হঠাত করে স্বপ্ন ভেঙে যাবার পর এরকম ঘটনার উতপত্তি হয় অধিকাংশ সময়ে। আরইএম পর্যায়ে আমরা মূলত স্বপ্ন দেখি আর হঠাত ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা ননআরইএম পর্যায় পরিভ্রমণ করে তারপর জেগে উঠি। অর্থাৎ গাঢ় ঘুম আগে হালকা হয় তারপর আমরা জাগি। কিন্তু কখনও কখনও মস্তিষ্ক এত দ্রুত ব্যপারটা ধরতে পারে না। তাই সে ভেবে বসে আমরা এখনও ঘুমিয়েই আছি। তাই শরীর ঘুমের মতোনই শিথীল থাকে। আমরা যে জেগে আছি এটা জানতে তার কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। "
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মীর মুহাম্মাদ আলী ২০/১১/২০১৭অনেক ভাল, শুভেচ্ছা রইল অন্তর থেকে।
-
কামরুজ্জামান সাদ ২০/১১/২০১৭তথ্যনির্ভর।
-
সাঁঝের তারা ১৯/১১/২০১৭ভালো তথ্য...
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৯/১১/২০১৭বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ঠিক আছে। কিন্তু ধর্মীয় ব্যাখ্যাও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।