৩ লাখ ছাড়ালো রোহিঙ্গা নিবন্ধন
৩ লাখ ছাড়ালো রোহিঙ্গা নিবন্ধন
চট্টগ্রাম: মিয়ানমারে নিপীড়নের মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) পর্যন্ত মোট ৩ লাখ ৩ হাজার ৩১৬ জনের নিবন্ধন শেষ হয়েছে।
এদিন কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ২২১ জন পুরুষ, ৮১০ জন নারী মিলে ২ হাজার ৩১ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ৩৬ জন পুরুষ, ৯১০ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯৪৬ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ২৭৭ জন পুরুষ, ৩২৯ জন নারী মিলে ৬০৬ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ১৪ জন পুরুষ, ৯১২ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯২৬ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১৯৩ জন পুরুষ, ৭২৬ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯১৯ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৫১৯ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪৩ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ৫৬২ জন, লেদা ক্যাম্পে ৩৬৯ জন পুরুষ, ৩৭৭ জন নারী মিলে ৭৪৬ জন রোহিঙ্গাকে নিবন্ধন করা হয়।
দিনভর ৭টি কেন্দ্রে মোট ১১ হাজার ৭৩৬ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
১১ সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষামূলকভাবে মিয়ানমারের নাগরিকদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন শুরু হয়। প্রথমদিন ২০ জন রোহিঙ্গার নিবন্ধন করা হয়। এর মধ্যে আটজনকে পরিচয়পত্র তুলে দেওয়া হয়। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে তাদের নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলে।
প্রক্রিয়া অনুযায়ী, প্রথমে রোহিঙ্গাদের ব্যক্তিগত তথ্য নেওয়া হচ্ছে। এতে থাকছে নাম, বাবা-মার নাম, দেশ, ধর্ম, লিঙ্গসংক্রান্ত তথ্য। এরপর তাদের ছবি তোলা হচ্ছে। নেওয়া হচ্ছে আঙুলের ছাপ।
কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত ৬ লাখ ৫ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। প্রতিদিন অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০০১ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৭, ২০১৭
চট্টগ্রাম: মিয়ানমারে নিপীড়নের মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) পর্যন্ত মোট ৩ লাখ ৩ হাজার ৩১৬ জনের নিবন্ধন শেষ হয়েছে।
এদিন কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ২২১ জন পুরুষ, ৮১০ জন নারী মিলে ২ হাজার ৩১ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ৩৬ জন পুরুষ, ৯১০ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯৪৬ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ২৭৭ জন পুরুষ, ৩২৯ জন নারী মিলে ৬০৬ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ১৪ জন পুরুষ, ৯১২ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯২৬ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১৯৩ জন পুরুষ, ৭২৬ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯১৯ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৫১৯ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪৩ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ৫৬২ জন, লেদা ক্যাম্পে ৩৬৯ জন পুরুষ, ৩৭৭ জন নারী মিলে ৭৪৬ জন রোহিঙ্গাকে নিবন্ধন করা হয়।
দিনভর ৭টি কেন্দ্রে মোট ১১ হাজার ৭৩৬ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
১১ সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষামূলকভাবে মিয়ানমারের নাগরিকদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন শুরু হয়। প্রথমদিন ২০ জন রোহিঙ্গার নিবন্ধন করা হয়। এর মধ্যে আটজনকে পরিচয়পত্র তুলে দেওয়া হয়। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে তাদের নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলে।
প্রক্রিয়া অনুযায়ী, প্রথমে রোহিঙ্গাদের ব্যক্তিগত তথ্য নেওয়া হচ্ছে। এতে থাকছে নাম, বাবা-মার নাম, দেশ, ধর্ম, লিঙ্গসংক্রান্ত তথ্য। এরপর তাদের ছবি তোলা হচ্ছে। নেওয়া হচ্ছে আঙুলের ছাপ।
কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত ৬ লাখ ৫ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। প্রতিদিন অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০০১ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৭, ২০১৭
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
টি এম আমান উল্লাহ ৩০/১০/২০১৭well
-
মুহাম্মাদ রাসেল উদ্দীন ২৯/১০/২০১৭জানলাম!
-
আজাদ আলী ২৯/১০/২০১৭Valo likhechen priy kobi