নিজের ছেলেকে বিয়ে গর্ভে সন্তান
নিজের গর্ভের ছেলেকে বিয়ে করেছেন এক বিধবা মা। মায়ের গর্ভে তিলে তিলে বড় হচ্ছে তার ছেলের সন্তান। ওই বিধবা মায়ের যুক্তি, তিনি প্রসব যন্ত্রনা ভোগ করে ছেলেকে জন্ম দিয়েছেন। এরপর অনেক কষ্ট সহ্য করে লালন-পালন ও ভরণ-পোষণ যুগিয়েছেন। এসবের পর অন্য নারীকে তার ছেলের ফল তিনি ভোগ করতে দেবেন না।
সম্প্রতি এ ঘটনা ঘটেছে জিম্বাবুয়েতে। মা নিজেই চাইছেন ছেলের সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখাতে। ওই মায়ের গর্ভে নিজের ছেলের সন্তান- বিকৃত যৌনতার ফল। তবে গর্ভের সন্তানের জন্য লড়াই করেছেন বিধবা নারী।
ওই নারী গর্ভের ভ্রূণকে বাঁচাতে চান। অপর দিকে সমাজ-রাষ্ট্রের মতে এটি অসম্ভব। ছেলের সঙ্গে যৌন মিলনে গর্ভে আসে সন্তান। এবার গর্ভের সন্তান নিজের ছেলের, এটা জেনেও ভ্রূণকে ভূমিষ্ঠ করতে চাইছেন ৪০বছরের বিধবা। করেছেন আইনি লড়াইও।
আদালতে বিধবা মায়ের আর্জি শুনে থমকে যায় ওই দিনের কোর্ট। ‘ছেলেকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চান মা`। তাই রাষ্ট্রের কাছে ৪০ বছরের বিধবা মায়ের আর্জি, ‘স্বামীর কোনো ভাই বা অন্য কেউ নয়, নিজের ছেলেকেই বিয়ে করতে চাই’। ১২ বছর আগে যখন স্বামী মারা যান, বারবারই তার সঙ্গে যৌন মিলনের চেষ্টা করেছেন স্বামীর ভাই। অসম্মত ছিলেন মা। এভাবেই চলছিলো। অন্যদিকে নিজের ছেলের সঙ্গেই মিলনে জড়িয়ে পড়েন বিধবা মা।
কোর্টে বিধবা মায়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। কোর্টের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে মা বলেন। ‘আমি আমার ছেলের ভরণ পোষণের অর্থ দিই। ছেলের পড়াশুনার টাকাও আমিই দিই। আমি চাই না অন্য কোনো নারী এর ফল ভোগ করুক’। সব শুনে, ওই নারীর বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ খারিজ করে দেন বিচারপতি।
সম্প্রতি এ ঘটনা ঘটেছে জিম্বাবুয়েতে। মা নিজেই চাইছেন ছেলের সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখাতে। ওই মায়ের গর্ভে নিজের ছেলের সন্তান- বিকৃত যৌনতার ফল। তবে গর্ভের সন্তানের জন্য লড়াই করেছেন বিধবা নারী।
ওই নারী গর্ভের ভ্রূণকে বাঁচাতে চান। অপর দিকে সমাজ-রাষ্ট্রের মতে এটি অসম্ভব। ছেলের সঙ্গে যৌন মিলনে গর্ভে আসে সন্তান। এবার গর্ভের সন্তান নিজের ছেলের, এটা জেনেও ভ্রূণকে ভূমিষ্ঠ করতে চাইছেন ৪০বছরের বিধবা। করেছেন আইনি লড়াইও।
আদালতে বিধবা মায়ের আর্জি শুনে থমকে যায় ওই দিনের কোর্ট। ‘ছেলেকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চান মা`। তাই রাষ্ট্রের কাছে ৪০ বছরের বিধবা মায়ের আর্জি, ‘স্বামীর কোনো ভাই বা অন্য কেউ নয়, নিজের ছেলেকেই বিয়ে করতে চাই’। ১২ বছর আগে যখন স্বামী মারা যান, বারবারই তার সঙ্গে যৌন মিলনের চেষ্টা করেছেন স্বামীর ভাই। অসম্মত ছিলেন মা। এভাবেই চলছিলো। অন্যদিকে নিজের ছেলের সঙ্গেই মিলনে জড়িয়ে পড়েন বিধবা মা।
কোর্টে বিধবা মায়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। কোর্টের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে মা বলেন। ‘আমি আমার ছেলের ভরণ পোষণের অর্থ দিই। ছেলের পড়াশুনার টাকাও আমিই দিই। আমি চাই না অন্য কোনো নারী এর ফল ভোগ করুক’। সব শুনে, ওই নারীর বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ খারিজ করে দেন বিচারপতি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২০/০৪/২০১৮জঘন্য
-
দীপঙ্কর বেরা ২৮/১০/২০১৭ঘটনা কি সত্য? কিভাবে জানলেন। তবে কত কি ঘটে? সত্যি অবাক!
-
সুমন দাস। ২৮/১০/২০১৭হায়রে দুনিয়া! এমনটাও হওয়ার বাকি ছিলো?
-
আজাদ আলী ২৮/১০/২০১৭Ki bolechen sir?
-
সন্দীপন পাল ২৮/১০/২০১৭সভ্যতার কলঙ্ক