কোন স্ত্রীর ওপর ফেরেশতারা সারারাত অভিশাপ দিতে থাকে জানেন কি
কোন স্ত্রীর ওপর ফেরেশতারা সারারাত অভিশাপ দিতে থাকে জানেন তা?
আমরা দেখি প্রতিটি পরিবারে অশান্তি লেগে আছে তাই তাদের জন্য-
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখন কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে স্বীয় শয্যা গ্রহণ বা দৈহিক মিলনের জন্য আহবান জানায়, কিন্তু স্ত্রী তা
অস্বীকার করায় স্বামী তার ওপর ক্রুদ্ধ হয়ে রাত কাটায়, তখন ফিরিশতাগণ সকাল পর্যন্ত ঐ স্ত্রীর ওপর অভিশাপ দিতে থাকে”। [সহীহ বুখারী; সহীহ মুসলিম; মিশকাত, হাদীস নং ৩২৪৬]
অনেক মহিলাকেই দেখা যায় স্বামী-স্ত্রীতে একটু খুনসুটি হলেই স্বামীকে শাস্তি দেওয়ার মানসে তার সঙ্গে দৈহিক মেলামেশা বন্ধ করে বসে। এতে অনেক রকম ক্ষতি দেখা দেয়। পারিবারিক অশান্তির সৃষ্টি হয়।
স্বামী দৈহিক তৃপ্তির জন্য অবৈধ পথও বেছে নেয়, অন্য স্ত্রী গ্রহণের চিন্তাও তাকে পেয়ে বসে। এভাবে বিষয়টি হিতে বিপরীত হয়ে দাঁড়াতে পারে।
সুতরাং স্ত্রীর কর্তব্য হবে স্বামী ডাকামাত্রই তার ডাকে সাড়া দেওয়া। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখন কোনো পুরুষ তার স্ত্রীকে তার সঙ্গে দৈহিক মিলনের জন্য ডাকবে, তখনই যেন সে তার ডাকে সাড়া দেয়।
এমনকি সে যদি ক্বাতবের পিঠেও থাকে। ” [যাওয়াইদুল বাযযার ২/১৮১ পৃ; সহীহুল জামে, হাদীস নং ৫৪৭] ‘ক্বাতব’ হচ্ছে, উঠের পিঠে রাখা গদি যা সওয়ারের সময় ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
স্বামীরও কর্তব্য হবে, স্ত্রী রোগাক্রান্ত্র, গর্ভবতী কিংবা অন্য কোনো অসুবিধায় পতিত হলে তার অবস্থা বিবেচনা করা। এতে করে তাদের মধ্যে সৌহার্দ্য বজায় থাকবে এবং মনোমালিন্য সৃষ্টি হবে না
আমরা দেখি প্রতিটি পরিবারে অশান্তি লেগে আছে তাই তাদের জন্য-
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখন কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে স্বীয় শয্যা গ্রহণ বা দৈহিক মিলনের জন্য আহবান জানায়, কিন্তু স্ত্রী তা
অস্বীকার করায় স্বামী তার ওপর ক্রুদ্ধ হয়ে রাত কাটায়, তখন ফিরিশতাগণ সকাল পর্যন্ত ঐ স্ত্রীর ওপর অভিশাপ দিতে থাকে”। [সহীহ বুখারী; সহীহ মুসলিম; মিশকাত, হাদীস নং ৩২৪৬]
অনেক মহিলাকেই দেখা যায় স্বামী-স্ত্রীতে একটু খুনসুটি হলেই স্বামীকে শাস্তি দেওয়ার মানসে তার সঙ্গে দৈহিক মেলামেশা বন্ধ করে বসে। এতে অনেক রকম ক্ষতি দেখা দেয়। পারিবারিক অশান্তির সৃষ্টি হয়।
স্বামী দৈহিক তৃপ্তির জন্য অবৈধ পথও বেছে নেয়, অন্য স্ত্রী গ্রহণের চিন্তাও তাকে পেয়ে বসে। এভাবে বিষয়টি হিতে বিপরীত হয়ে দাঁড়াতে পারে।
সুতরাং স্ত্রীর কর্তব্য হবে স্বামী ডাকামাত্রই তার ডাকে সাড়া দেওয়া। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখন কোনো পুরুষ তার স্ত্রীকে তার সঙ্গে দৈহিক মিলনের জন্য ডাকবে, তখনই যেন সে তার ডাকে সাড়া দেয়।
এমনকি সে যদি ক্বাতবের পিঠেও থাকে। ” [যাওয়াইদুল বাযযার ২/১৮১ পৃ; সহীহুল জামে, হাদীস নং ৫৪৭] ‘ক্বাতব’ হচ্ছে, উঠের পিঠে রাখা গদি যা সওয়ারের সময় ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
স্বামীরও কর্তব্য হবে, স্ত্রী রোগাক্রান্ত্র, গর্ভবতী কিংবা অন্য কোনো অসুবিধায় পতিত হলে তার অবস্থা বিবেচনা করা। এতে করে তাদের মধ্যে সৌহার্দ্য বজায় থাকবে এবং মনোমালিন্য সৃষ্টি হবে না
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফেরদৌস রায়হান ২৭/১০/২০১৭যতই লেখা লেখি করি না কেনো । স্বামীর প্রতি,স্ত্রীর মর্যদা সুখী সংসার পেতে হলে, দেশের কিছু প্রচলিত আইন পরিবতর্ন এবং সমাজ ব্যবস্তা ইসলামী কৃষ্টি কালচার মেনে চলতেই হবে ।
-
কামরুজ্জামান সাদ ২৭/১০/২০১৭ইসলাম নারীদেরকে যে মর্যাদা দিয়েছে সেগুলো উপস্থাপনের প্রয়োজন মনে করলেন না!?
-
পল্লব ২৭/১০/২০১৭পুরো একপেশে উপস্থাপনা হয়ে গেলো না বিষয়টির? সহবাসের ক্ষেত্রে ইসলাম ধর্মে শুধু স্বামী চাইলে স্ত্রীকেই সচেষ্ট হতে পরামর্শ দেয়া হয়নি, স্ত্রী চাইলে স্বামীকেও বলা হয়েছে স্ত্রীর ইচ্ছে পূরণে সচেষ্ট হতে। আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে স্বামীরই কেবল সহবাসের ইচ্ছে থাকতে পারে, আর স্ত্রীর দায়িত্ব হলো সে ইচ্ছে পূরণ করা। স্ত্রীগণকেও যে ইসলামে অধিকার দেয়া হয়েছে, সেব্যাপারে কোনো উল্লেখ নেই।
অনেকটা নারীদের পর্দা নিয়ে একপেশেভাবে যেভাবে একদল ধার্মিক লোক প্রচার চালিয়ে যায়, আপনারটা তেমনই মনে হলো। অথচ পর্দার কথা কোরআনে শুধুমাত্র নারীদের জন্য আসেনি। মূল যে আয়াত আছে নারীদের পর্দার নিয়মের, তার শুরুর অংশটুকু আগে পুরুষদের পর্দা করতে বলেছে, পরের অংশ বলেছে নারীদের পর্দা নিয়ে। দেখা যাচ্ছে আল্লাহ নিজেই যেখানে এসব বিষয়ে কথা বলতে গেলে একই সাথে নারী-পুরুষ দু'পক্ষকেই সাবধান করেছেন, সেখানে আপনারা কতিপয় ইসলামপন্থী শুধুমাত্র নারীদের নিয়ে কি বলা হলো তা নিয়েই প্রচারণা চালাচ্ছেন।
বর্তমানে সমাজের যে বেশামাল অবস্থা, তাতে আপনাকে বলবো বরং পুরুষদের নানা বিধিনিষেধ নিয়ে ইসলাম ধর্ম কি বলেছে তা আগে বেশি করে প্রচার করেন। -
আজাদ আলী ২৭/১০/২০১৭Khub Valo
-
শাহজাদা আল হাবীব ২৭/১০/২০১৭সহমত।