ধরা পড়ল ‘ভুতুড়ে’ হাঙর
নামটা গ্রিক পুরাণের সেই ‘কাইমেরা’র সঙ্গে মিলে যায়। মানে ভুতুড়ে হাঙর। অদ্ভুত বৈশিষ্ট্যের বিরল এই জলজ প্রাণী নিয়ে অনেক রহস্য আছে। সাগরের অনেক গভীরে এদের বাস। চোখ জোড়া ভাবলেশহীন, যেন মৃত। দাঁতগুলো যেখানে থাকার কথা, সেখানে নেই। মাথার গঠনও অন্য রকম। যেন পুরোনো ভোঁতা কোনো সুচের অবশেষ। পুরুষ কাইমেরার জননাঙ্গ থাকে কপালে!
যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী দাবি করছেন, তাঁরা এই প্রথম কাইমেরার একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও চিত্র ধারণ করেছেন। এটা ২০০৯ সালের। মনটেরি বে অ্যাক্যুরিয়াম রিসার্চ ইনস্টিটিউট সম্প্রতি তা প্রকাশ 'করেছে। প্রকাশ করা হয়েছে একটা গবেষণাপত্রও। প্রাণিবিজ্ঞানী লোনি লান্ডস্টেন ও তাঁর সহযোগীরা এটি লিখেছেন।
ছয় বছর আগে গবেষকেরা দূরনিয়ন্ত্রিত একটি যানের সাহায্যে ক্যালিফোর্নিয়া ও হাওয়াইয়ের মাঝামাঝি প্রশান্ত মহাসাগরের গভীর থেকে প্রাণীটির ছবি তোলেন। সাগর ওই জায়গায় প্রায় ৬ হাজার ৭০০ ফুট গভীর। গবেষকেরা আশ্চর্য হয়ে দেখতে পান, ভিডিওর ছবিটি এক অদ্ভুতুড়ে হাঙরের। কেবল প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমেই একে দেখা গিয়েছিল। তবে প্রাণীটা আসলেই কাইমেরা কি না, সে বিষয়ে তখনো প্রাণিবিজ্ঞানী লান্ডস্টেন ও তাঁর সহযোগীরা শতভাগ নিশ্চিত হতে পারছিলেন না। কারণ, সে জন্য প্রাণীটিকে ধরে ডাঙায় আনতে হবে। গবেষকেরা বলছেন, কাজটা করা হবে খুব কঠিন। কারণ এই হাঙর অনেক বড় আকারের এবং দ্রুতগামী।
সরু নাকওয়ালা নীল কাইমেরা ২০০২ সালে প্রথম ধরা পড়েছিল। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও নিউ ক্যালিডোনিয়ার কাছাকাছি সাগরের গভীর থেকে গবেষক দমিনিক দিদিয়ের দাজি এটি আবিষ্কার করেছিরেন। আজব সামুদ্রিক প্রাণী কাইমেরাকে র্যা টফিশ, র্যা বিটফিশ, স্পুকফিশ ইত্যাদি নামেও ডাকা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী দাবি করছেন, তাঁরা এই প্রথম কাইমেরার একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও চিত্র ধারণ করেছেন। এটা ২০০৯ সালের। মনটেরি বে অ্যাক্যুরিয়াম রিসার্চ ইনস্টিটিউট সম্প্রতি তা প্রকাশ 'করেছে। প্রকাশ করা হয়েছে একটা গবেষণাপত্রও। প্রাণিবিজ্ঞানী লোনি লান্ডস্টেন ও তাঁর সহযোগীরা এটি লিখেছেন।
ছয় বছর আগে গবেষকেরা দূরনিয়ন্ত্রিত একটি যানের সাহায্যে ক্যালিফোর্নিয়া ও হাওয়াইয়ের মাঝামাঝি প্রশান্ত মহাসাগরের গভীর থেকে প্রাণীটির ছবি তোলেন। সাগর ওই জায়গায় প্রায় ৬ হাজার ৭০০ ফুট গভীর। গবেষকেরা আশ্চর্য হয়ে দেখতে পান, ভিডিওর ছবিটি এক অদ্ভুতুড়ে হাঙরের। কেবল প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমেই একে দেখা গিয়েছিল। তবে প্রাণীটা আসলেই কাইমেরা কি না, সে বিষয়ে তখনো প্রাণিবিজ্ঞানী লান্ডস্টেন ও তাঁর সহযোগীরা শতভাগ নিশ্চিত হতে পারছিলেন না। কারণ, সে জন্য প্রাণীটিকে ধরে ডাঙায় আনতে হবে। গবেষকেরা বলছেন, কাজটা করা হবে খুব কঠিন। কারণ এই হাঙর অনেক বড় আকারের এবং দ্রুতগামী।
সরু নাকওয়ালা নীল কাইমেরা ২০০২ সালে প্রথম ধরা পড়েছিল। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও নিউ ক্যালিডোনিয়ার কাছাকাছি সাগরের গভীর থেকে গবেষক দমিনিক দিদিয়ের দাজি এটি আবিষ্কার করেছিরেন। আজব সামুদ্রিক প্রাণী কাইমেরাকে র্যা টফিশ, র্যা বিটফিশ, স্পুকফিশ ইত্যাদি নামেও ডাকা হয়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কুয়াশা ২০/১২/২০১৬ভালো লাগল।একরাশ ফুলেল শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।
-
নরসিংহ (নব রঞ্জন সিংহ) ১৯/১২/২০১৬আপনার লেখাটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম । ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।