দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন হাজিরা
পবিত্র হজ পালন শেষে বাংলাদেশি হাজিরা দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। আজ থেকে শুরু হচ্ছে ফিরতি হজ ফ্লাইট। ১৭ সেপ্টেম্বর সৌদি স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় বাংলাদেশ বিমানের হজ ফ্লাইট বিজি ২০১২ ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়ে রাত ৮টা ৪০ মিনিটে হজরত শাহজালাল বিমান বন্দরে পৌঁছাবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড কয়েক বছর ধরে হাজিদের সুবিধার জন্য সিটি চেকিং শুরু করেছে। অর্থাৎ, ফ্লাইট ছাড়ার ২৪ ঘণ্টা আগে মক্কায় এবং ফ্লাইট ছাড়ার ৩৬ ঘণ্টা আগে মদিনায় যাত্রীর লাগেজ বিমান গ্রহণ করবে। ওই সময়ের আগেই মক্কার মিসফালা, আজিজিয়া ও মদিনার লাগেজ কাউন্টারে মালামাল জমা দেওয়া এবং গাইডকে ফ্লাইট নম্বর ও হাজির সংখ্যা আগেই জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে। মক্কার মিসফালাহ: (ইব্রাহিম খলিল রোড। এশিয়ান পলি ক্লিনিক এবং আলরাজি ব্যাংকের সামনে। ফাহাদ, মোবাইল: ০৫৭০৮৬৬২৬১)। আজিজিয়া: (আবদুল্লাহ খায়াত রোড আল হারাম অফিসের পেছনে। আরমান, মোবাইল: ০৫৩৫৬১৮৪৩১)। মদিনার (আল মাসানিয়া গার্লস স্কুলের কাছে বাংলাদেশ হজ অফিসের পেছনে। ইউসুফ, মোবাইল: ০৫০৯৬৮০৪৮৫)।
জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে বিমানের লাগেজ গ্রহণ করা হবে না। একজন হজযাত্রী বিনা ভাড়ায় সর্বোচ্চ ৪৬ কেজি মালামাল বহন করতে পারবেন। একটি লাগেজের ওজন ৩০ কেজির বেশি হবে না। তা ছাড়া সৌদি আরবের নিয়ম অনুযায়ী হাজিদের নিজ নিজ বিমানের ফ্লাইটের ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা আগে জেদ্দা হজ টার্মিনালে মোয়াল্লেম পৌঁছে দেয়।
হজ শেষে মানসিক পূর্বপ্রস্তুতি ছাড়া বিমানবন্দরে এই ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা ধরে বসে থাকা অনেকের ধৈর্যচ্যুতি হয়। এই তথ্যটি অনেক হজযাত্রীর অজানা। তথ্যটি না জানার কারণে ফিরতি ফ্লাইট শেষে হাজিরা নানা ভোগান্তির অভিযোগ করেন। দেশে ফেরার প্রাক্কালে হজ টার্মিনালে অপেক্ষা করতে হয়। অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায়, খাবারের খরচ, মুঠোফোনে যোগাযোগ করার জন্য প্রয়োজনীয় রিয়াল হাজিদের কাছে থাকে না। কারণ, দেশে তো চলেই যাবেন, তাই বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে অনেক হাজি সঙ্গে আনা সব রিয়াল শেষ করে ফেলেন। তবে কোনো কারণে বিমানের ফ্লাইট সিডিউল বাতিল হলে শুধু বাতিলকৃত ফ্লাইটের যাত্রীদের খাবারের ব্যবস্থা করে বিমান কর্তৃপক্ষ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড কয়েক বছর ধরে হাজিদের সুবিধার জন্য সিটি চেকিং শুরু করেছে। অর্থাৎ, ফ্লাইট ছাড়ার ২৪ ঘণ্টা আগে মক্কায় এবং ফ্লাইট ছাড়ার ৩৬ ঘণ্টা আগে মদিনায় যাত্রীর লাগেজ বিমান গ্রহণ করবে। ওই সময়ের আগেই মক্কার মিসফালা, আজিজিয়া ও মদিনার লাগেজ কাউন্টারে মালামাল জমা দেওয়া এবং গাইডকে ফ্লাইট নম্বর ও হাজির সংখ্যা আগেই জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে। মক্কার মিসফালাহ: (ইব্রাহিম খলিল রোড। এশিয়ান পলি ক্লিনিক এবং আলরাজি ব্যাংকের সামনে। ফাহাদ, মোবাইল: ০৫৭০৮৬৬২৬১)। আজিজিয়া: (আবদুল্লাহ খায়াত রোড আল হারাম অফিসের পেছনে। আরমান, মোবাইল: ০৫৩৫৬১৮৪৩১)। মদিনার (আল মাসানিয়া গার্লস স্কুলের কাছে বাংলাদেশ হজ অফিসের পেছনে। ইউসুফ, মোবাইল: ০৫০৯৬৮০৪৮৫)।
জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে বিমানের লাগেজ গ্রহণ করা হবে না। একজন হজযাত্রী বিনা ভাড়ায় সর্বোচ্চ ৪৬ কেজি মালামাল বহন করতে পারবেন। একটি লাগেজের ওজন ৩০ কেজির বেশি হবে না। তা ছাড়া সৌদি আরবের নিয়ম অনুযায়ী হাজিদের নিজ নিজ বিমানের ফ্লাইটের ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা আগে জেদ্দা হজ টার্মিনালে মোয়াল্লেম পৌঁছে দেয়।
হজ শেষে মানসিক পূর্বপ্রস্তুতি ছাড়া বিমানবন্দরে এই ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা ধরে বসে থাকা অনেকের ধৈর্যচ্যুতি হয়। এই তথ্যটি অনেক হজযাত্রীর অজানা। তথ্যটি না জানার কারণে ফিরতি ফ্লাইট শেষে হাজিরা নানা ভোগান্তির অভিযোগ করেন। দেশে ফেরার প্রাক্কালে হজ টার্মিনালে অপেক্ষা করতে হয়। অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায়, খাবারের খরচ, মুঠোফোনে যোগাযোগ করার জন্য প্রয়োজনীয় রিয়াল হাজিদের কাছে থাকে না। কারণ, দেশে তো চলেই যাবেন, তাই বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে অনেক হাজি সঙ্গে আনা সব রিয়াল শেষ করে ফেলেন। তবে কোনো কারণে বিমানের ফ্লাইট সিডিউল বাতিল হলে শুধু বাতিলকৃত ফ্লাইটের যাত্রীদের খাবারের ব্যবস্থা করে বিমান কর্তৃপক্ষ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৮/০৯/২০১৬হাজিদের স্বাগত