বাংলা ভাষার বর্তমান অবস্থা
ফেব্রুয়ারি মাস আসলে যাদের ভাষার কথা মনে পড়ে ধিক্কার সেই অধমকে।
ভাষা কি জন্য? কথা বলার জন্য যেহেতু আমাদের এত সুন্দর ভাষা আছে তাহলে আমরা মাকে রেখে মাসির কাছে কেন যাবো?
আজ ইংরেজি কি বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় গুলো ইংরেজির প্রতি বেশি গুরুত্বদিয়ে বাংলা ভাষা কি ভাষা আন্দোলন কি শিক্ষকরাই ভুলে গেছে আর শিক্ষার্থীকে কি শিখাবে। তারা জানে না কারা ভাষাশহীদ আর কারা ৭১এর মুক্তিযুদ্ধে শহীদ?
বাংলাভাষার আজকের অধপতন এর জন্য দায়ী কারা? বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থী বাংলাভাষায় ৫টা বাক্য বলতে পারবে না, তার ইংরেজি কিংবা হিন্দি শব্দ বের হবে।
আজ যে ইংরেজি কিংবা হিন্দি ভালো বলে সে হাততালি যে সুন্দর বাংলা বলে তাকে নিয়ে কোনো গর্ব করে না। অন্য ভাষা কথা বলতে পারা দক্ষতা কিন্তু নিজের ভাষা সঠিকভাবে বলতে না পারা অজ্ঞতা। কথায় কথায় ইংরেজি বলায় 'স্মার্টনেশ' নয়, বরং নিজের ভাষা সুন্দরভাবে বলতে পারাই পরিপূর্ণ মানুষের লক্ষণ।
আজ সমাজের রন্ধে রন্ধে প্রবেশ করছে ভিনদেশি ভাষার বীজ। আমরা চাইলে আজ ওনর্গল হিন্দি কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে পারি, কিন্তু সঠিক বাংলায় আমরা কাঁচা। এজন্য মূলত কাকে দায়ী করবেন? এই অবস্থা চলতে থাকলে, বাংলাভাষা ফেব্রুয়ারি তথা ফাল্গুন মাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ হতে সময় লাগবে না।
এরই মধ্যে অনেকে হয়ত ভেবে বসে আছেন উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে ইংরেজি ভাষা সবার জন্য জরুরি। কিন্তু এটা জানেন কি জাপানে শিশুদের ভালোকরে জাপানি ভাষা রপ্ত করে। যারা চায় তারা অন্য ভাষা শিখতে পারে। আমাদের মতো আবশ্যক নয়। জাপান যদি পারে তার ভাষার জন্য কোনো আন্দোলন না করেও ভাষা মর্যাদা রাখতে। আমরা ভাষা আন্দোলন করা জাতি কেন পারব না ভাষার মর্যাদা সমুন্নত রাখতে?
আসুন আমরা বাংলাভাষা চর্চা করি,
ভাষা, দেশ ও ভাষা আন্দোলন কে সমুজ্জ্বল করি।
ভাষা কি জন্য? কথা বলার জন্য যেহেতু আমাদের এত সুন্দর ভাষা আছে তাহলে আমরা মাকে রেখে মাসির কাছে কেন যাবো?
আজ ইংরেজি কি বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় গুলো ইংরেজির প্রতি বেশি গুরুত্বদিয়ে বাংলা ভাষা কি ভাষা আন্দোলন কি শিক্ষকরাই ভুলে গেছে আর শিক্ষার্থীকে কি শিখাবে। তারা জানে না কারা ভাষাশহীদ আর কারা ৭১এর মুক্তিযুদ্ধে শহীদ?
বাংলাভাষার আজকের অধপতন এর জন্য দায়ী কারা? বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থী বাংলাভাষায় ৫টা বাক্য বলতে পারবে না, তার ইংরেজি কিংবা হিন্দি শব্দ বের হবে।
আজ যে ইংরেজি কিংবা হিন্দি ভালো বলে সে হাততালি যে সুন্দর বাংলা বলে তাকে নিয়ে কোনো গর্ব করে না। অন্য ভাষা কথা বলতে পারা দক্ষতা কিন্তু নিজের ভাষা সঠিকভাবে বলতে না পারা অজ্ঞতা। কথায় কথায় ইংরেজি বলায় 'স্মার্টনেশ' নয়, বরং নিজের ভাষা সুন্দরভাবে বলতে পারাই পরিপূর্ণ মানুষের লক্ষণ।
আজ সমাজের রন্ধে রন্ধে প্রবেশ করছে ভিনদেশি ভাষার বীজ। আমরা চাইলে আজ ওনর্গল হিন্দি কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে পারি, কিন্তু সঠিক বাংলায় আমরা কাঁচা। এজন্য মূলত কাকে দায়ী করবেন? এই অবস্থা চলতে থাকলে, বাংলাভাষা ফেব্রুয়ারি তথা ফাল্গুন মাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ হতে সময় লাগবে না।
এরই মধ্যে অনেকে হয়ত ভেবে বসে আছেন উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে ইংরেজি ভাষা সবার জন্য জরুরি। কিন্তু এটা জানেন কি জাপানে শিশুদের ভালোকরে জাপানি ভাষা রপ্ত করে। যারা চায় তারা অন্য ভাষা শিখতে পারে। আমাদের মতো আবশ্যক নয়। জাপান যদি পারে তার ভাষার জন্য কোনো আন্দোলন না করেও ভাষা মর্যাদা রাখতে। আমরা ভাষা আন্দোলন করা জাতি কেন পারব না ভাষার মর্যাদা সমুন্নত রাখতে?
আসুন আমরা বাংলাভাষা চর্চা করি,
ভাষা, দেশ ও ভাষা আন্দোলন কে সমুজ্জ্বল করি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
এস এম আলমগীর হোসেন ২০/০২/২০১৭ভাল
-
তাবেরী ১৯/০২/২০১৭অসাধারণ লাগলও