নারী স্বাধীনতা
-কিরে কলেজ থেকে কখন আসলি?
- এইতো ড্যাড কিছুক্ষন আগে।
- তোর কলেজের খবর কি?
- কোন খবর ড্যাড?
- আরে সেই যে অসভ্য,বর্বর,ইতরটার
- অ-আচ্ছা মুহিত স্যারের কথা বলছ,উনিতো একদম সাইজ (হেসে),ওনাকে কলেজ থেকে এক বৎসরের জন্য বহিস্কার করা হয়েছে।
- তাই নাকি। ভালো খবর। একজন শিক্ষিত লোক হয়ে এখনও মধ্যযুগীয় ধ্যান-ধারনায় আকন্ঠ নিমজ্জিত লোকটা।
- তবে এখন আমরা কলেজে অনেক স্বাধীন, স্যার যদিও আমাদের পর্দার ব্যাপারে বাধ্য করতনা তবে তার যুক্তিধর্মী বক্তব্য অনেককেই আকৃষ্ট করত।
- ওসব কোন যুক্তি না, কুসংস্কারের জগদ্দল পাথর আরকি, তোদের উপর চাপিয়ে দিতে চায়। এখন হচ্ছে তথ্য-প্রযুক্তির যুগ। নারী-পুরুষ কাধেঁ কাধঁ মিলিয়ে কাজ করবে,যার জন্য পর্দা প্রথা একটা বিরাট বাধা।তাছাড়া আর্ন্তজাতিক নারী উন্নয়ন সংস্থা ‘সিডাও’ যেখানে বলছে,“নারী অধিকার রক্ষার প্রয়োজনে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা ত্যাগ করতে হবে” সেখানে আমরা কেন পিছে পরে থাকব।
- তা তোর নাচের টিচার কখন আসবে?
- এইতো এখনি ,ড্যাড উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতটা শিখতে একটু সমস্যা হচ্ছে তবে গানের টিচার ও খুব ভালো।
- সব ঠিক হয়ে যাবে।
মি. রেহমান(প্রকৃত নাম মোঃ রহমান) একজন প্রগতীশীল রজনীতিবিদ ও সমাজসেবক। অনেক বিষয় নিয়ে তার গবেষনা সর্ব মহলে প্রশংসিত। তিনি গবেষনার মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন , ধর্মই উন্নতির পথে প্রধান অন্তরায়। তিনি তার গবেষনার মাধ্যমে ইসলামী অর্থনীতি,রাষ্ট্রব্যবস্থা,আইন,দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে অনেক অসামঞ্জস্য খুজে পেয়েছেন।ভবিষৎতে হয়ত এ কারনে বিশ্ব শান্তিতে অবদান রাখার জন্য তিনি নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন। তসলিমা নাসরিন সহ তার নাম ও নোবেল কমিটির সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান পেয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনেও তিনি এসব ব্যপারে হিসেবি। তার একমাত্র মেয়ে ‘শিখা’, তাকে একজন প্রগতীশীলা নারী রুপে গড়ে তোলতে তার চেষ্টার অন্ত নেই। তার স্বপ্ন মেয়ে একদিন বড় মানবাধীকার কর্মী হবে। এখন থেকেই মেয়েকে নাচে, গানে, শিল্প-সাহিত্যে অতুলনীয় করে গড়ে তোলার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। মেয়েও তার বাবার মানে ড্যাডির এ মহান আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য নিজেকে সর্মপন করেছে।
আজ বিশ্ব নারী দিবস। পৃথিবীর সকল নারীদের জাগ্রত হওয়ার দিন, দৃপ্ত শপথে এগিয়ে চলার দিন, সকল বন্ধনকে ভেঙে দিয়ে, সংকীর্নতাকে ছুড়ে ফেলে সভ্যতাকে বদলে দেবার দিন। নিজেদের অধিকার আদায়ে এগিয়ে চলার দিন।
শিখাদের কলেজে এ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হবে। কলেজ চত্বরে আলোচনা সভা ও সাংস্কিৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়েছে।আলোচনার বিষয়“পর্দা প্রথাঃ নারী স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ”। প্রধান আলোচক মি.রেহমান।
আলোচনা করছেন প্রধান আলোচক মি.রেহমান। সুপ্রিয় প্রগতীশীল সুধীবৃন্দ, বাংলাদেশে নারী স্বাধীনতার ক্ষেত্রে যে যথেষ্ট উন্নতি করেছে আজকের অনুষ্ঠান থেকে তা সহজেই অনুমেয়। কোন বন্ধন আজ নারী তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারবেনা।নারী আজ তার অধিকার রক্ষা করতে শিখেছে। আপনারা জানেন সকল ক্ষেত্রে নারীরা আজ বিচরন করছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তারা তাদের যোগ্যতার স্বাক্ষর দিচ্ছে।বিশেষ করে মিডিয়াতে নারীদের উপস্থিতি খুবই আশাব্যঞ্জক।বিভিন্ন পণ্যের প্রচার প্রসারে নারী জাতির ভুমিকা ইতিবাচক। আজ বিশ্ব “সুন্দরী প্রতিযোগীতা” নারীর সম্মানকে অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।ভবিষৎতে নারী কর্মের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাবে। তবে আপনাদের কিছু বিপথগামী ,উন্মাদ ধর্মীয় গোষ্ঠীর ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে যারা পর্দার মত জঘন্য একটি প্রথা নারী উপর চাপিয়ে দিতে চায়।পর্দা প্রগতীর পথে বাধা,নারী স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ। তাই এই অপশক্তির বির“দ্ধে বাংলার প্রতি প্রান্তরে আপনাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে এই প্রত্যাশায় এখানেই শেষ করছি।
বিপুল করতালীর মাধ্যমে মি.রেহমান সিক্ত হলেন। এ ঐতিহাািসক বক্তব্য দিতে পেরে তিনি খুবই গর্বিত।
বিকেল না হতেই শুর“ হলো সাংস্কিৃতিক সন্ধ্যা। পঞ্চাশ-ষাট জন মেয়ে কয়েক লাইনে বসে গান পরিবেশন করছে। কঠোর নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠান এগিয়ে চলছে।।অনুষ্ঠানের একদম শেষের দিকে শুর“ হলো নৃত্যানুষ্ঠান। শিখা তার দল নিয়ে নৃত্য পরিবেশন করছে।মি.হেমান সহ প্রগতীশীল নেতৃবৃন্দ মনোযোগের সাথে অনুষ্ঠান উপভোগ করছেন।হাঠাৎ সমস্ত লাইট নিভে গেল।শুর“হলো বিশাল হট্টোগোল। মনে হলো কিছু উঠতি বয়সের ছেলেরা স্টেজের দিকে উঠছে। কেউ কাউকে থামাতে পারছেনা।স্টেজ থেকে ভেসে আসছে মেয়েদের করুণ আর্তনাদ।ঘটনার আকস্মিকতায় মি.রেহমান নিরব,নিথর,নিস্তব্দ। চোখের সামনে ঘটে গেল সর্বনাশের মহাপ্লাাবন।
হাসপাতালের জরুরী বিভাগ থেকে ভেসে আসছে শিখার করুণ আর্তনাদ।মি. রেহমান পাগলের মত ছুটে এলেন।
-মা তুই ভালো হয়ে যাবিমা,তুই মরতে পারিসনা,তোকে আমি মরতে দেবনা
-ড্য..ড তো-মা-র এই প্রগতীশীল সভ্যতার নামে অসভ্য সমাজে আমার বাঁচার কোন ইচ্ছা নেই,তোমার প্রগতীশীল প্রজন্ম আমাকে যেমন বাঁচতে দিলনা,তেমনি এই পৃথিবীটাকেও ওরা একদিন গ্রাস করবে।তু-মি ভা-লো থেকো শেষ নিঃশ্বাস ত্যগ করল শিখা)
মি.রেহমানের প্রচন্ড চিৎকার চার দেয়ালে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করে তার কানে ফিরে এলো।কান্নায় ভেঙে পড়লেন তিনি।সেই কান্নার সাথে মুছে যাক,মুছে যাক প্রগতীশীলতার নোংরামী জেগে উঠুক আলোক ঝর্ণা।
- এইতো ড্যাড কিছুক্ষন আগে।
- তোর কলেজের খবর কি?
- কোন খবর ড্যাড?
- আরে সেই যে অসভ্য,বর্বর,ইতরটার
- অ-আচ্ছা মুহিত স্যারের কথা বলছ,উনিতো একদম সাইজ (হেসে),ওনাকে কলেজ থেকে এক বৎসরের জন্য বহিস্কার করা হয়েছে।
- তাই নাকি। ভালো খবর। একজন শিক্ষিত লোক হয়ে এখনও মধ্যযুগীয় ধ্যান-ধারনায় আকন্ঠ নিমজ্জিত লোকটা।
- তবে এখন আমরা কলেজে অনেক স্বাধীন, স্যার যদিও আমাদের পর্দার ব্যাপারে বাধ্য করতনা তবে তার যুক্তিধর্মী বক্তব্য অনেককেই আকৃষ্ট করত।
- ওসব কোন যুক্তি না, কুসংস্কারের জগদ্দল পাথর আরকি, তোদের উপর চাপিয়ে দিতে চায়। এখন হচ্ছে তথ্য-প্রযুক্তির যুগ। নারী-পুরুষ কাধেঁ কাধঁ মিলিয়ে কাজ করবে,যার জন্য পর্দা প্রথা একটা বিরাট বাধা।তাছাড়া আর্ন্তজাতিক নারী উন্নয়ন সংস্থা ‘সিডাও’ যেখানে বলছে,“নারী অধিকার রক্ষার প্রয়োজনে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা ত্যাগ করতে হবে” সেখানে আমরা কেন পিছে পরে থাকব।
- তা তোর নাচের টিচার কখন আসবে?
- এইতো এখনি ,ড্যাড উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতটা শিখতে একটু সমস্যা হচ্ছে তবে গানের টিচার ও খুব ভালো।
- সব ঠিক হয়ে যাবে।
মি. রেহমান(প্রকৃত নাম মোঃ রহমান) একজন প্রগতীশীল রজনীতিবিদ ও সমাজসেবক। অনেক বিষয় নিয়ে তার গবেষনা সর্ব মহলে প্রশংসিত। তিনি গবেষনার মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন , ধর্মই উন্নতির পথে প্রধান অন্তরায়। তিনি তার গবেষনার মাধ্যমে ইসলামী অর্থনীতি,রাষ্ট্রব্যবস্থা,আইন,দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে অনেক অসামঞ্জস্য খুজে পেয়েছেন।ভবিষৎতে হয়ত এ কারনে বিশ্ব শান্তিতে অবদান রাখার জন্য তিনি নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন। তসলিমা নাসরিন সহ তার নাম ও নোবেল কমিটির সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান পেয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনেও তিনি এসব ব্যপারে হিসেবি। তার একমাত্র মেয়ে ‘শিখা’, তাকে একজন প্রগতীশীলা নারী রুপে গড়ে তোলতে তার চেষ্টার অন্ত নেই। তার স্বপ্ন মেয়ে একদিন বড় মানবাধীকার কর্মী হবে। এখন থেকেই মেয়েকে নাচে, গানে, শিল্প-সাহিত্যে অতুলনীয় করে গড়ে তোলার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। মেয়েও তার বাবার মানে ড্যাডির এ মহান আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য নিজেকে সর্মপন করেছে।
আজ বিশ্ব নারী দিবস। পৃথিবীর সকল নারীদের জাগ্রত হওয়ার দিন, দৃপ্ত শপথে এগিয়ে চলার দিন, সকল বন্ধনকে ভেঙে দিয়ে, সংকীর্নতাকে ছুড়ে ফেলে সভ্যতাকে বদলে দেবার দিন। নিজেদের অধিকার আদায়ে এগিয়ে চলার দিন।
শিখাদের কলেজে এ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হবে। কলেজ চত্বরে আলোচনা সভা ও সাংস্কিৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়েছে।আলোচনার বিষয়“পর্দা প্রথাঃ নারী স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ”। প্রধান আলোচক মি.রেহমান।
আলোচনা করছেন প্রধান আলোচক মি.রেহমান। সুপ্রিয় প্রগতীশীল সুধীবৃন্দ, বাংলাদেশে নারী স্বাধীনতার ক্ষেত্রে যে যথেষ্ট উন্নতি করেছে আজকের অনুষ্ঠান থেকে তা সহজেই অনুমেয়। কোন বন্ধন আজ নারী তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারবেনা।নারী আজ তার অধিকার রক্ষা করতে শিখেছে। আপনারা জানেন সকল ক্ষেত্রে নারীরা আজ বিচরন করছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তারা তাদের যোগ্যতার স্বাক্ষর দিচ্ছে।বিশেষ করে মিডিয়াতে নারীদের উপস্থিতি খুবই আশাব্যঞ্জক।বিভিন্ন পণ্যের প্রচার প্রসারে নারী জাতির ভুমিকা ইতিবাচক। আজ বিশ্ব “সুন্দরী প্রতিযোগীতা” নারীর সম্মানকে অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।ভবিষৎতে নারী কর্মের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাবে। তবে আপনাদের কিছু বিপথগামী ,উন্মাদ ধর্মীয় গোষ্ঠীর ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে যারা পর্দার মত জঘন্য একটি প্রথা নারী উপর চাপিয়ে দিতে চায়।পর্দা প্রগতীর পথে বাধা,নারী স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ। তাই এই অপশক্তির বির“দ্ধে বাংলার প্রতি প্রান্তরে আপনাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে এই প্রত্যাশায় এখানেই শেষ করছি।
বিপুল করতালীর মাধ্যমে মি.রেহমান সিক্ত হলেন। এ ঐতিহাািসক বক্তব্য দিতে পেরে তিনি খুবই গর্বিত।
বিকেল না হতেই শুর“ হলো সাংস্কিৃতিক সন্ধ্যা। পঞ্চাশ-ষাট জন মেয়ে কয়েক লাইনে বসে গান পরিবেশন করছে। কঠোর নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠান এগিয়ে চলছে।।অনুষ্ঠানের একদম শেষের দিকে শুর“ হলো নৃত্যানুষ্ঠান। শিখা তার দল নিয়ে নৃত্য পরিবেশন করছে।মি.হেমান সহ প্রগতীশীল নেতৃবৃন্দ মনোযোগের সাথে অনুষ্ঠান উপভোগ করছেন।হাঠাৎ সমস্ত লাইট নিভে গেল।শুর“হলো বিশাল হট্টোগোল। মনে হলো কিছু উঠতি বয়সের ছেলেরা স্টেজের দিকে উঠছে। কেউ কাউকে থামাতে পারছেনা।স্টেজ থেকে ভেসে আসছে মেয়েদের করুণ আর্তনাদ।ঘটনার আকস্মিকতায় মি.রেহমান নিরব,নিথর,নিস্তব্দ। চোখের সামনে ঘটে গেল সর্বনাশের মহাপ্লাাবন।
হাসপাতালের জরুরী বিভাগ থেকে ভেসে আসছে শিখার করুণ আর্তনাদ।মি. রেহমান পাগলের মত ছুটে এলেন।
-মা তুই ভালো হয়ে যাবিমা,তুই মরতে পারিসনা,তোকে আমি মরতে দেবনা
-ড্য..ড তো-মা-র এই প্রগতীশীল সভ্যতার নামে অসভ্য সমাজে আমার বাঁচার কোন ইচ্ছা নেই,তোমার প্রগতীশীল প্রজন্ম আমাকে যেমন বাঁচতে দিলনা,তেমনি এই পৃথিবীটাকেও ওরা একদিন গ্রাস করবে।তু-মি ভা-লো থেকো শেষ নিঃশ্বাস ত্যগ করল শিখা)
মি.রেহমানের প্রচন্ড চিৎকার চার দেয়ালে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করে তার কানে ফিরে এলো।কান্নায় ভেঙে পড়লেন তিনি।সেই কান্নার সাথে মুছে যাক,মুছে যাক প্রগতীশীলতার নোংরামী জেগে উঠুক আলোক ঝর্ণা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রইসউদ্দিন গায়েন ০২/১১/২০১৪
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ৩০/১০/২০১৪আমি বরাবরই মনে করি ব্লগের মাধ্যমে আমরা কিছু জানবো এবং কিছু জানাবো। এক কথায় সচেতনতা বৃদ্ধি। সেই থেকে লেখাটি ১০/১০। শুভ কামনা আপনার জন্য।
-
রেনেসাঁ সাহা ২৯/১০/২০১৪প্রগতি নিঃসন্দেহে প্রয়োজনীয়। এই গল্পটিতে মি রেহমানের ট্রাজিক চরিত্র। সভ্য মানুষদের উচিত সভ্যতা বজায় রাখা। তা না করে পর্দাপ্রথায় বিশ্বাস রাখলে অসভ্যদের সভ্য করবার প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা হয়।
উঠতি বয়সের অসভ্য ছেলেদের দোষ কিছুতেই প্রগতির নয়। এ দোষ বহু পুরোনো । প্রদীপের নীচের অন্ধকারের দোষ। বিপরীত লিঙ্গকে মানুষ না মনে করার দোষ। আলোক ঝর্ণা জেগে উঠুক। সত্যিকারের প্রগতির আলোক্ঝর্ণা।
.........ভালো থাকুন। শুভকামনা নিরন্তর। -
অনিরুদ্ধ বুলবুল ২৯/১০/২০১৪প্রগতি অবশ্যই চাইবো তবে প্রগতির নামে বাড়াবাড়ি নিশ্চয় কল্যাণ বয়ে আনে না। লেখা ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।
আপনার লেখা বেশ ভাল লাগলো। ধন্যবাদ!