আপনি কেঁদেছিলেন
ওবামা, শিশুদের নির্মম হত্যায়
আপনি কেঁদেছিলেন
শিশুদের প্রতি আপনার
ভালোবাসা
অতুলনীয়, অপূর্ব, নইলে ওমন
করে কেউ কাঁদে?
আপনার কান্নায় কোন ছল
ছিলনা,
কোন ভান ছিলনা
আপনার চোখের
পাতা দুটো যে অশ্রুতে ভিজেছিল,
তা ছিল খাঁটি, বিশুদ্ধ।
বিশ্বাস করুন আপনার
কান্না দেখে
আমরাও কষ্ট পেয়েছিলাম,
আমাদের অন্তরেও দাগ
কেটে গেছে।
কলমের কালি হয়ত মুছে যায়
কিন্তু
কান্নার দাগ মুছেনা।
আমেরিকার
কানেকটিকাটে সেদিন
যে নির্মম ইতিহাসের
সৃষ্টি হয়েছে
তা শুধু আপনাকে ই নয়
বরং সারা পৃথিবীর বিবেকবান
মানুষদের
স্তম্ভিত করে দিয়েছে।
এখনো ভুলতে পারিনা নিষ্পাপ
শিশুগুলোর কচি মূখ,
কোন যুদ্ধক্ষেত্রে নয়, কোন
দস্যুর
আড্ডায় নয়
লোহিত সাগরের ঢেউয়ে নয়
কিংবা
মরু ঝড়ের কবলে নয়
নিষ্পাপ শিশুগুলো প্রাণ দিল
ক্লাস
রুমে।
এ মৃত্যুর জন্য
আমি কাকে দায়ি করব
আমেরিকার বড় বড় অস্র
ব্যবসায়ীদের,
সামরিক ভিডিও গেম গুলোকে,
যুদ্ধবাজ
নেতাদের, আমেরিকার সমাজ
ব্যবস্থাকে, নাকি ঐ
বন্দুকধারীকে যে নির্মমভাবে গুলি চালিয়েছিল,
আমরা কাউকেই দোষ
দিতে চাইনা
কারন সেটা আমেরিকানদের
নিজস্ব
ব্যাপার।
কিন্তু আমরা বলতে চাই
আমেরিকার
শিশুদের জন্য
ওবামার যেমন কান্না পায়
তেমনি
ইরাক, আফগান, পাকিস্থান,
কাস্মির
কিংবা যে সব দেশে পারমাণবিক
বোমা ফেলে অত্যন্ত
নির্মমভাবে শিশুদের
হত্যা করেছেন
তাদের জন্য তাদের জনগনেরও
কান্না পায়।
মি. প্রেসিডেন্ট একটু
মিলিয়ে দেখবেন
তাদের কান্নার রং আপনার
কান্নার
রংয়ের চেয়ে আলাদা কি না?
পৃথিবীর সকল শিশু সমান কিন্তু
আমেরিকার শিশুরা একটু
বেশি সমান
এ দৃষ্টিভঙ্গী থেকে আপনাদের
বের হয়ে
আসতে হবে।
[আমেরিকার একটি স্কুলের
ক্লাসরুমে এক জন ছাত্র
গুলি করে অনেক
বাচ্চা কে হত্যা করেছিল,
কবিতাটি তার উপর
ভিত্তি করে রচিত]
আপনি কেঁদেছিলেন
শিশুদের প্রতি আপনার
ভালোবাসা
অতুলনীয়, অপূর্ব, নইলে ওমন
করে কেউ কাঁদে?
আপনার কান্নায় কোন ছল
ছিলনা,
কোন ভান ছিলনা
আপনার চোখের
পাতা দুটো যে অশ্রুতে ভিজেছিল,
তা ছিল খাঁটি, বিশুদ্ধ।
বিশ্বাস করুন আপনার
কান্না দেখে
আমরাও কষ্ট পেয়েছিলাম,
আমাদের অন্তরেও দাগ
কেটে গেছে।
কলমের কালি হয়ত মুছে যায়
কিন্তু
কান্নার দাগ মুছেনা।
আমেরিকার
কানেকটিকাটে সেদিন
যে নির্মম ইতিহাসের
সৃষ্টি হয়েছে
তা শুধু আপনাকে ই নয়
বরং সারা পৃথিবীর বিবেকবান
মানুষদের
স্তম্ভিত করে দিয়েছে।
এখনো ভুলতে পারিনা নিষ্পাপ
শিশুগুলোর কচি মূখ,
কোন যুদ্ধক্ষেত্রে নয়, কোন
দস্যুর
আড্ডায় নয়
লোহিত সাগরের ঢেউয়ে নয়
কিংবা
মরু ঝড়ের কবলে নয়
নিষ্পাপ শিশুগুলো প্রাণ দিল
ক্লাস
রুমে।
এ মৃত্যুর জন্য
আমি কাকে দায়ি করব
আমেরিকার বড় বড় অস্র
ব্যবসায়ীদের,
সামরিক ভিডিও গেম গুলোকে,
যুদ্ধবাজ
নেতাদের, আমেরিকার সমাজ
ব্যবস্থাকে, নাকি ঐ
বন্দুকধারীকে যে নির্মমভাবে গুলি চালিয়েছিল,
আমরা কাউকেই দোষ
দিতে চাইনা
কারন সেটা আমেরিকানদের
নিজস্ব
ব্যাপার।
কিন্তু আমরা বলতে চাই
আমেরিকার
শিশুদের জন্য
ওবামার যেমন কান্না পায়
তেমনি
ইরাক, আফগান, পাকিস্থান,
কাস্মির
কিংবা যে সব দেশে পারমাণবিক
বোমা ফেলে অত্যন্ত
নির্মমভাবে শিশুদের
হত্যা করেছেন
তাদের জন্য তাদের জনগনেরও
কান্না পায়।
মি. প্রেসিডেন্ট একটু
মিলিয়ে দেখবেন
তাদের কান্নার রং আপনার
কান্নার
রংয়ের চেয়ে আলাদা কি না?
পৃথিবীর সকল শিশু সমান কিন্তু
আমেরিকার শিশুরা একটু
বেশি সমান
এ দৃষ্টিভঙ্গী থেকে আপনাদের
বের হয়ে
আসতে হবে।
[আমেরিকার একটি স্কুলের
ক্লাসরুমে এক জন ছাত্র
গুলি করে অনেক
বাচ্চা কে হত্যা করেছিল,
কবিতাটি তার উপর
ভিত্তি করে রচিত]
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কবি মোঃ ইকবাল ১১/০৫/২০১৪ভালো লাগলো পড়ে।
-
אולי כולנו טועים ০৬/০১/২০১৪valo laglo