হৃদয়হীনা পদ্মা
হাসু মিয়ার বাড়ি ছিল পদ্মা নদির পাড়ে
সুখের হাসি থাকত সদাই সেই বাড়িটির
ধারে।
কত রঙের খেলা চলে সেই সে বাড়ির পাশে
চাঁদের হাসি যায় ছড়িয়ে কাশ বনের ই
ফাঁকে।
সবুজ ধানের পাতার ফাঁকে হিমেল বাতাস
বয়
ইলিশ মাছের গন্ধে সেথায় মন
না ঘরে রয়।
ময়ূর কন্ঠী নাওয়ে চড়ে পরদেশীরা যায়
ডিঙি নৌকায় চড়ে মাঝি ভাউয়াইয়া গান
গায়।
এপাড় থেকে ওঠে সুরুয ও পাড়ে দেয় ডুব
চান সুরুযের মিলন মেলায় সুখে ভাসে বুক।
এমন করে দিনগুলো হায় যাচ্ছিল বেশ
কেটে
হঠাত্ এলো কিসের মাতম বুকটা যে যায়
ফেটে।
চিরচেনা পদ্মার এ কি ভীষণ রূপ !
হাসু মিয়ার বুকটা ফাটে রক্ত ঝরে ছোপ
ডাকাত যদি আসে বাড়ি কিছু থাকে ঘরে
সর্বনাশা পদ্মার ভাঙন সব কিছুই
কাড়ে।
চিরচেনা চাঁদও যেন আজ
হাসছে মিটি মিটি
পদ্মার বুকে আছড়ে পড়ে হাসু মিয়ার
ভিটি।
হাসু মিয়া কাঁদে বসে পদ্মার পানে চেয়ে
হৃদয়হীনা পদ্মা নদি আসে শুধুই ধেয়ে।
সুখের হাসি থাকত সদাই সেই বাড়িটির
ধারে।
কত রঙের খেলা চলে সেই সে বাড়ির পাশে
চাঁদের হাসি যায় ছড়িয়ে কাশ বনের ই
ফাঁকে।
সবুজ ধানের পাতার ফাঁকে হিমেল বাতাস
বয়
ইলিশ মাছের গন্ধে সেথায় মন
না ঘরে রয়।
ময়ূর কন্ঠী নাওয়ে চড়ে পরদেশীরা যায়
ডিঙি নৌকায় চড়ে মাঝি ভাউয়াইয়া গান
গায়।
এপাড় থেকে ওঠে সুরুয ও পাড়ে দেয় ডুব
চান সুরুযের মিলন মেলায় সুখে ভাসে বুক।
এমন করে দিনগুলো হায় যাচ্ছিল বেশ
কেটে
হঠাত্ এলো কিসের মাতম বুকটা যে যায়
ফেটে।
চিরচেনা পদ্মার এ কি ভীষণ রূপ !
হাসু মিয়ার বুকটা ফাটে রক্ত ঝরে ছোপ
ডাকাত যদি আসে বাড়ি কিছু থাকে ঘরে
সর্বনাশা পদ্মার ভাঙন সব কিছুই
কাড়ে।
চিরচেনা চাঁদও যেন আজ
হাসছে মিটি মিটি
পদ্মার বুকে আছড়ে পড়ে হাসু মিয়ার
ভিটি।
হাসু মিয়া কাঁদে বসে পদ্মার পানে চেয়ে
হৃদয়হীনা পদ্মা নদি আসে শুধুই ধেয়ে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
Înšigniã Āvî ১৪/১১/২০১৩মন ছুঁয়ে গেল