অবিনশ্বর কবিতা
১৫ই আগষ্ট তুমি গেছ চলে
হারিয়েছি তোমায় চিরতরে,
ওরা দানবের দল করেছে ধ্বংস
বাংলার সেরা সন্তান।
ফিরে এসো মোর প্রিয় মৃত্যুন্জয়ী কবি
আরও একবার লিখে যাও কবিতা ধ্বণি-লয়-ছন্দে,
বাংলার বুকে রেসকোর্স ময়দানে,
শোনাও তোমার তীর্যক কবিতাখানি।
যা তুমি করেছ সৃজন
কোনকালে কোনজন পৃথিবীর কোথাও করেনি রচন,
তোমার রচিতগ্রন্থে যা দিয়েছো মোদের
তা দিয়েই বঙ্গে জীবন চলে অনন্ত বহমান ।
সাক্ষি ইতিহাস কতজন কতক্ষণে
জীবন থেকে পালিয়েছে নিরাপদ দূরত্বে,
কিন্তু তুমি তো তা নও?
আমার মতো অধমের ভাগ্য গড়তে
বুলেটের ভয়ে ভীত হওনি
জীবন দিয়েছ তবু করনি নত শীর।
বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা তোমার আহবানে
জীবন করেছিল উৎসর্গ,
তুমি বাঙ্গালীর গর্ব।
পরশ্রীকাতরতা আর বিশ্বাসঘাতকতা
রক্তে মিশ্রিত মোদের আজীবন,
তোমার রক্তে ভিজেছে মাটি-মাঠ-প্রান্তর
ভুলিনি তোমায় বিরহে ব্যথিত মোরা কজন।
তুমি শুধু বাঙ্গালীর নও, তুমি বিশ্বের
তুমি অবিনশ্বর তুমি সবার অহংকার,
বিশ্ব দরবারে সদা তাই
তোমার কথাই উচ্চারিত বারংবার।
জনমে তুমি মোর আদর্শ
বিধাতার সেরা উপহার,
তোমার জন্যই মোরা বাঙ্গালী
শেখ মুজিবুর রহমান।
তুমি নেতা, তুমি কবি, তুমিই গীতিকার
তোমার তুল্য মেলাদায়,
তুমি শক্তি, সাহস তুমি, তুমিই প্রেরণা
মূর্খের দলেরা চিনতে পারিনি তোমায় ।
মোরা হৃদয় গহনে প্রীতির মাল্য গাঁথি
সদা জাগ্রত বাংলার পথ-মাঠ-ঘাট,
কে বলে তুমি মৃত-বোকার স্বর্গে বাস
তুমি আছো তুমি চিরন্জীব অনন্ত বহমান
শেখ মুজিবুর রহমান।
তোমার কাব্য জীবন্ত তুমি
সতত বাংলায় বহমান,
তোমার সংলাপ তুমি নিজেই
শেখ মুজিবুর রহমান।
যখন কৃষকের মাথায় দেখি সোনালী ধান
মনে পড়ে তোমায়,
যখন জেলেকে নদীতে মাছ ধরতে দেখি
মনে পড়ে তোমায়,
যখন বাবা -ছেলের শাসন দেখি
মনে পড়ে তোমায়
স্লোগানে স্লোগানে জনতাকে দেখি
মনে পড়ে তোমায়।
মোর অস্তীত্ব তুমি, বিরহ তুমি কর্মপ্রেরণা,
তুমি বিনা এ শূন্যতা পূরণ হবার নয় ।
এ অধমের সাধ্য কি তোমাকে নিয়ে লেখা
কল্পলোকের গল্পের অধিক তুমি
মাত্রা-ছন্দে লিখিত জীবন তোমার
তুমি তো নিজেই এক অবিনশ্বর কবিতা।
হারিয়েছি তোমায় চিরতরে,
ওরা দানবের দল করেছে ধ্বংস
বাংলার সেরা সন্তান।
ফিরে এসো মোর প্রিয় মৃত্যুন্জয়ী কবি
আরও একবার লিখে যাও কবিতা ধ্বণি-লয়-ছন্দে,
বাংলার বুকে রেসকোর্স ময়দানে,
শোনাও তোমার তীর্যক কবিতাখানি।
যা তুমি করেছ সৃজন
কোনকালে কোনজন পৃথিবীর কোথাও করেনি রচন,
তোমার রচিতগ্রন্থে যা দিয়েছো মোদের
তা দিয়েই বঙ্গে জীবন চলে অনন্ত বহমান ।
সাক্ষি ইতিহাস কতজন কতক্ষণে
জীবন থেকে পালিয়েছে নিরাপদ দূরত্বে,
কিন্তু তুমি তো তা নও?
আমার মতো অধমের ভাগ্য গড়তে
বুলেটের ভয়ে ভীত হওনি
জীবন দিয়েছ তবু করনি নত শীর।
বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা তোমার আহবানে
জীবন করেছিল উৎসর্গ,
তুমি বাঙ্গালীর গর্ব।
পরশ্রীকাতরতা আর বিশ্বাসঘাতকতা
রক্তে মিশ্রিত মোদের আজীবন,
তোমার রক্তে ভিজেছে মাটি-মাঠ-প্রান্তর
ভুলিনি তোমায় বিরহে ব্যথিত মোরা কজন।
তুমি শুধু বাঙ্গালীর নও, তুমি বিশ্বের
তুমি অবিনশ্বর তুমি সবার অহংকার,
বিশ্ব দরবারে সদা তাই
তোমার কথাই উচ্চারিত বারংবার।
জনমে তুমি মোর আদর্শ
বিধাতার সেরা উপহার,
তোমার জন্যই মোরা বাঙ্গালী
শেখ মুজিবুর রহমান।
তুমি নেতা, তুমি কবি, তুমিই গীতিকার
তোমার তুল্য মেলাদায়,
তুমি শক্তি, সাহস তুমি, তুমিই প্রেরণা
মূর্খের দলেরা চিনতে পারিনি তোমায় ।
মোরা হৃদয় গহনে প্রীতির মাল্য গাঁথি
সদা জাগ্রত বাংলার পথ-মাঠ-ঘাট,
কে বলে তুমি মৃত-বোকার স্বর্গে বাস
তুমি আছো তুমি চিরন্জীব অনন্ত বহমান
শেখ মুজিবুর রহমান।
তোমার কাব্য জীবন্ত তুমি
সতত বাংলায় বহমান,
তোমার সংলাপ তুমি নিজেই
শেখ মুজিবুর রহমান।
যখন কৃষকের মাথায় দেখি সোনালী ধান
মনে পড়ে তোমায়,
যখন জেলেকে নদীতে মাছ ধরতে দেখি
মনে পড়ে তোমায়,
যখন বাবা -ছেলের শাসন দেখি
মনে পড়ে তোমায়
স্লোগানে স্লোগানে জনতাকে দেখি
মনে পড়ে তোমায়।
মোর অস্তীত্ব তুমি, বিরহ তুমি কর্মপ্রেরণা,
তুমি বিনা এ শূন্যতা পূরণ হবার নয় ।
এ অধমের সাধ্য কি তোমাকে নিয়ে লেখা
কল্পলোকের গল্পের অধিক তুমি
মাত্রা-ছন্দে লিখিত জীবন তোমার
তুমি তো নিজেই এক অবিনশ্বর কবিতা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
পি পি আলী আকবর ১২/০৮/২০১৯ভালোই
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১০/০৮/২০১৯ভালো লাগলো।